টুকরো খবর
অবরোধে অচল শিলচর
আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের প্রথম ও তৃতীয় সেমেস্টারের ফলাফলের ত্রুটি-বিচ্যুতি ঘিরে ছাত্র-অসন্তোষ আজ শিলচরের রাস্তায় নেমে আসে। গুরুচরণ কলেজ, কাছাড় কলেজ ও মহিলা কলেজের ছাত্রছাত্রীরা পৃথক ভাবে শিলচর শহরে মিছিল করে। পরে রাঙ্গিয়াখাড়ির নেতাজি মূর্তির পাদদেশে সবাই সমবেত হয়ে মিজোরাম, হাইলাকান্দি ও শিলচর শহরমুখী তিনটি রাস্তাই আটকে দেয়। সোমবার ছাত্ররা ১২ ঘন্টার শিলচর বন্ধের ডাক দিয়েছে। মূল সড়ক সাড়ে চার ঘন্টা অবরুদ্ধ থাকায় শহরজুড়ে ব্যাপক যানজট হয়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়ন্ত চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলাশাসক বরেণ্য দাস বারবার অনুরোধ করেও অবরোধ প্রত্যাহারে ব্যর্থ হন। শেষ গুরুচরণ কলেজের অধ্যক্ষ বিভাস দেব ও কাছাড় কলেজের অধ্যক্ষ দীপঙ্কর বরাকে অকুস্থলে নিয়ে আসে জেলা প্রশাসন। তাঁরা ছাত্রদের সঙ্গে কথা বললেও তাতে কোনও লাভ হয়নি। ছাত্রছাত্রীদের দাবি ছিল, উপাচার্যকে এসে কথা বলতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুলের জন্য তারা কেন ভুগবে। অস্থায়ী উপাচার্য তপোধীর ভট্টাচার্য অবরোধ-স্থলে আসেননি। তবে তিনি বার্তা পাঠিয়ে ছাত্রদের জানান: সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ৩ মে কলেজ অধ্যক্ষ এবং ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছে। ফলাফলের ত্রুটি খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। পরবর্তী সেমেস্টারের পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। তাতেও কাজ হয়নি। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত অবরোধ চালিয়ে সোমবার ১২ ঘন্টার বন্ধের ডাক দেওয়া হয়। ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, গত বছর এক বিষয়ে ফেল করে যারা এ বার ওই বিষয়ে আবার পরীক্ষা দিয়েছে, তাদের প্রায় সবার মার্কশিটেই গত বছরের নম্বরটি বসানো হয়েছে।

প্রথম পক্ষের স্ত্রী, শ্বশুর-সহ পাঁচ জনকে হত্যা করে উধাও জওয়ান
ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলসের (টিএসআর) এক জওয়ান গুলি করে তাঁর প্রথম পক্ষের স্ত্রী-সহ শ্বশুরবাড়ির পাঁচ জনকে হত্যা করেছে। গত কাল রাতে ত্রিপুরার ধলাই জেলার লংতরাই ভ্যালির ধূমছড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। রাজ্য পুলিশের আইজি বলেন, ‘‘অভিযুক্ত টিএসআরের জওয়ানকে ধরার জন্য পুলিশের বিশেষ বাহিনী তল্লাশি চালাচ্ছে।’’ ধলাই ছাড়াও পাশ্ববর্তী জেলার থানাগুলিকেও সতর্ক করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, ধূমছড়ায় ছিল অভিযুক্ত টিএসআর জওয়ান বিজয় রিয়াংয়ের প্রথম পক্ষের স্ত্রীর বাপের বাড়ি। বিজয় দ্বিতীয়বার আরও একটি বিয়ে করে। এই ঘটনায় অশান্তি বাড়তে থাকায় প্রথম পক্ষের স্ত্রী স্থানীয় থানায় বিজয়ের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশের ধারণা, এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে টিএসআর বাহিনির অষ্টম ব্যাটেলিয়নের জওয়ান বিজয় গত কাল রাতে ধূমছড়ায় তার শ্বশুর বাড়িতে হানা দেয়। নিজের সার্ভিস রাইফেল থেকে প্রথমে সে স্ত্রীকে গুলি করে মারে। তার পর শ্বশুর, শাশুড়ি-সহ ওই বাড়ির আরও চার জনকে গুলি করে হত্যা করে। ঘটনার পর বিজয় পালিয়ে যায়। শ্বশুরবাড়ির লোকজন চিৎকার চেঁচামেচি করলেও প্রতিবেশীরা কেউই এগিয়ে আসার সাহস পায়নি। কারণ এক সময় অঞ্চলটি জঙ্গিকবলিত ছিল। গুলির শব্দ শোনার পর পাড়ার লোক ভেবেছিল, এলাকায় হয়তো উগ্রপন্থীরা হামলা চালাচ্ছে। পরে স্থানীয় থানায় খবর পৌঁছলে বিশাল সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। অভিযুক্ত বিজয় রিয়াং ধলাইয়ের টিএসআর বাহিনীর লালছড়া ক্যাম্পের কর্মী ছিলেন।

সরকারি স্কুলে চাকরিতে কোপ গর্ভবতী শিক্ষিকাদের
সরকারি স্কুলে গর্ভবতী শিক্ষিকাদের চাকরিতে ঢোকার ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করতে চলেছে হরিয়ানার স্কুল শিক্ষা দফতর। রাজ্যের সরকারি স্কুলে নতুন যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, চাকরিতে ঢোকার মুহূর্তে বারো সপ্তাহের বেশি গর্ভবতী থাকলে সেই চাকরিতে তখনই যোগ দিতে পারবেন না তাঁরা। শিশু জন্মানোর পর সুস্থতার রিপোর্ট জমা দিলে তবেই মিলবে চাকরি শুরুর অনুমতি। অর্থাৎ গর্ভবতী থাকাকালীন যে সবেতন ছুটির ব্যবস্থা আছে, তা থেকে বঞ্চিত হবেন এই শিক্ষিকারা। তবে পুরনো শিক্ষিকাদের উপর এই নিয়ম বলবৎ হচ্ছে না। স্কুল শিক্ষা দফতরের এই নতুন নিয়ম নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে নানা মহলে। এতে আপত্তি জানিয়েছে স্কুল শিক্ষকদের সংগঠন। এমনিতেই পুরুষের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যার অনুপাত ভারতের মধ্যে সব চেয়ে কম হরিয়ানায়। তাঁদের আশঙ্কা, এই নিয়ম চালু হলে বেড়ে যাবে গর্ভপাতের হার। স্কুল শিক্ষা দফতরের অবশ্য দাবি, গর্ভবতী অবস্থায় শিক্ষিকারা চাকরিতে ঢুকলে তখনই দীর্ঘদিন ছুটি দিতে হয় তাঁদের। ক্ষতিগ্রস্থ হয় পড়ুয়ারা। তা বন্ধ করতেই এই উদ্যোগ। তবে সরকারের অনেকেই এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন। হরিয়ানার শিক্ষামন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন।

ইভটিজিং-এর প্রতিবাদ করায় হত দুই ছাত্রী
‘ইভটিজিং’-এর প্রতিবাদ করে প্রাণ গেল দুই ছাত্রীর। ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের নওয়াদা জেলার মুফফ্সল থানা এলাকার সীতারামপুর গ্রামে। একটি গাড়ির চালক ওই দুই ছাত্রীর পিছু নিয়ে তাদের ক্রমাগত উত্যক্ত করতে থাকে। বিরক্ত ছাত্রীরা চালকের আচরণের প্রতিবাদ করে তাকে নিজেদের পা থেকে চটি খুলে দেখায়। এরপরেই গাড়িচালক হঠাৎই তাদের গাড়ির চাকায় পিষে দিয়ে পালায়। পলাতক গাড়ি চালকের খোঁজে তল্লাসি শুরু করেছে পুলিশ। গাড়িটিতে ঝাড়খণ্ডের রেজিস্ট্রেশন নম্বর রয়েছে। পুলিশ জানায়, গত কাল বিকেলে কোচিং থেকে পড়ে ফিরছিল জুলি কুমারী (১৮) ও মুন্নি কুমারী (১৮) নামে ওই দুই ছাত্রী। ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সুমো গাড়ির এক চালক তাদের উত্যক্ত করতে থাকে। ছাত্রীরা চটি খুলে তাকে দেখায়। এরপরেই ওই চালক বেপরোয়া ভাবে ওই দুই ছাত্রীকে গাড়ির চাকায় পিষ্ট করে দেয়। এসডিপিও (সদর) শহরিয়া আখতার বলেন, “গাড়িটি আটক করা হয়েছে। নম্বর প্লেট দেখে জানা গিয়েছে ওই গাড়িটি ঝাড়খণ্ডের।”

গোষ্ঠী সংঘর্ষে হত এমসিসি সদস্যা
ঝাড়খণ্ডের খুঁটি জেলায় নিজের বাড়িতে, আততায়ীর গুলিতে নিহত হয়েছেন এক এমসিসি-র মহিলা কর্মী। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত মহিলার নাম মলিনা টোপনো (২৬)। থাকতেন খুঁটির রানিয়া থানার বংটেল গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, গত কাল রাতে আততায়ীরা দরজা ভেঙে মলিনাদেবীর ঘরে ঢোকে। খুব কাছ থেকে তাঁকে পর পর তিনটি গুলি করে। গুলির শব্দ পেয়ে তাঁর পরিজনরা ছুটে আসার আগেই আততায়ীরা এলাকা ছেড়ে পালায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় এমসিসির ওই মহিলা কর্মীর। পুলিশ জানিয়েছে, রানিয়া থানা এলাকায় এমসিসি সংগঠনের সঙ্গে অল্প বয়স থেকেই যুক্ত ছিলেন মলিনা। এলাকায় পিএলএফআই গঠিত হওয়ার পর থেকে দু’টি জঙ্গি গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ শুরু হয়। সম্প্রতি দুটি গোষ্ঠীর বিরোধ সংঘর্ষের চেহারা নিয়েছে। সে কারণেই পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, মলিনাকে হত্যার পিছনে পিএলএফআই জঙ্গিদেরই হাত রয়েছে।

নৌকা ডুবে মারা গেলেন সাত মহিলা
বিয়ে বাড়িতে এসে শেষ পর্যন্ত প্রাণ হারালেন ৭ মহিলা। নৌকা ডুবে সলিল সমাধি হয়েছে তাঁদের। আজ সকাল ৮টা নাগাদ নওয়াদা জেলার রাজৌলি থানার ফুলবেড়িয়া জলাশয়ে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, পরিত্যক্ত একটি নৌকায় করে ঘুরতে গিয়েই এই বিপত্তি। মাঝি না থাকায় গ্রামের একটি ছেলে নৌকাটি চালাচ্ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। নিহতদের মধ্যে আছেন, হেমা দেবী (২৫), সুষমা কুমারী (২৪), মমতা কুমারী (১৮), অঞ্জু কুমারী (১৪), সঞ্জু কুমারী (১২), শিবানি কুমারী (১০) এবং রিঙ্কু কুমারী (৩০)। জল থেকে বাকি চারজনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে গ্রামবাসীরাই।

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা ও দুই ছেলের মৃত্যু
মোবাইল চার্জারের তার থেকে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় মা-সহ দুই সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। গত কাল রাতে পটনার পণ্ডারক থানার ছতেরা গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। মৃতদের নাম রেনু দেবী (৩২), ইসু রাজ (৮) এবং অবিনাশ রাজ (১০)। পুলিশ জানিয়েছে, অবিনাশ মোবাইলে চার্জ দিতে গিয়ে দেখে চার্জার ঠিক মতো কাজ করছে না। তারপর সে চার্জারের তার ছিড়ে বিছানার উপর সেটি ওই অবস্থাতেই রেখে দেয়। কিন্তু চার্জারটিতে তখনও বিদ্যুৎ ছিল। সেই অবস্থায় রেখে তিন জনই বিছানায় ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে কোনও সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীরা ঘরে ঢুকে দেখে তিনজনই মরে পড়ে রয়েছে।

ট্রাক্টর উল্টে মৃত ২
জামশেদপুরে একটি ট্রাক্টর উল্টে চালক-সহ দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। গত রাতে ঘটনাটি ঘটেছে পোটকা থানার মাটকু এলাকায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক্টরটি রাস্তার পাশে উল্টে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে চালক শঙ্কর কর্মকার (২৪) এবং আরোহী আকাশ কর্মকারের (১৬)। আকাশ চালকের পাশে বসেছিল।

ব্লেডম্যানকে ধরতে না পেরে সাসপেন্ড
‘ব্লেড ম্যান’ এখনও অধরা। ফলে পটনায় ব্লেডম্যানের আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে মানুষকে। অথচ পটনার খাজেকলা থানা এলাকায় দু’সপ্তাহ ধরে তার দাপট চলছেই। আজও সে দুই মহিলার হাতে ব্লেড চালিয়ে উধাও হয়েছে। ব্লেডম্যানকে ধরতে না পারার জেরে আজ খাজেকালা থানার ওসি এম এম মণ্ডলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।পটনার সিনিয়র পুলিশ সুপার অমৃতরাজ বলেন, “ওই থানার ওসিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। কারণ দু’সপ্তাহ পেরিয়ে যাওয়ার পরেও ব্লেডম্যানকে গ্রেফতার করা যায়নি।” পুলিশের ব্যাখ্যা, কখন কী ভাবে ব্লেড মারা হচ্ছে তা নিয়ে সকলেই ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছে।

অনিয়মে জড়িত নন চিদম্বরম: কেন্দ্র
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরমের বিরুদ্ধে জনতা পার্টির অধ্যক্ষ সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর আনা আনিয়মের অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে খারিজ করে দিল কেন্দ্র। ২০০৬ সালে মালয়েশিয়ার সংস্থা ম্যাক্সিস ভারতীয় মোবাইল পরিষেবা সংস্থা এয়ারসেলের শেয়ার কিনতে চায়। স্বামীর অভিযোগ, তৎকালীন অর্থমন্ত্রী চিদম্বরম প্রভাব খাটিয়ে সেই লেনদেন বিলম্বিত করেন। এবং এর ফলে লাভবান হন চিদম্বরমের ছেলে কার্তি। কারণ ওই বিলম্বিত সময়ের মধ্যেই এয়ারসেলের শেয়ার কেনে কার্তির সংস্থা। কেন্দ্র আজ বিবৃতিতে জানায় লেনদেন বিলম্বিত করার এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।

পুলিশের গাড়ি থেকে পালাল ২ কয়েদি
পুলিশের গাড়ি থেকেই অভিযুক্ত দুই কয়েদি পালিয়ে গেল। জিজ্ঞাসাবাদের কারণে ধলাইয়ের মনু থানা থেকে আগরতলার এসবি শাখার পুলিশ দফতরে আনা হচ্ছিল তিন বন্দিকে। পূর্ণ মোহন ত্রিপুরা এবং বুধিজং ত্রিপুরা নামের দুই বন্দি প্রহরারত পুলিশকর্মীদের অসতর্কতার সুযোগ নিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাটি ঘটেছে মনু থানা থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে, ঘাঘরাছড়া এলাকায় ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর। মনু থানায় একটি অভিযোগের ভিত্তিতে ২৩ এপ্রিল অভিযুক্ত ওই তিন ব্যক্তিকে প্রথম গ্রেফতার করা হয়েছিল। পলাতক দুই কয়েদিকে গ্রেফতারের জন্য তল্লাশি শুরু হয়েছে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.