মহকুমা-পর্যায়ে স্কুল ফুটবল আরামবাগে |
আরামবাগে মহকুমা পর্যায়ে স্কুল ছাত্রদের সুব্রত মুখোপাধ্যায় কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা হল সোমবার। মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা এবং মহকুমা বিদ্যালয় ক্রীড়া সংস্থা যৌথ ভাবে খেলাগুলি পরিচালনা করে। আরামবাগ জুবিলি পার্ক ময়দানে ওই প্রতিযোগিতায় ১৪ বছরের নীচে বিভাগে খানাকুলের হরিশচক হাইস্কুল ৩-০ গোলে আরামবাগ মলয়পুর হাইস্কুলকে হারায়। এই খেলায় তিনটি গোল করে আতিক রসুল। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয় সে-ই। ১৭ বছরের নীচে প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা ছিল পুড়শুড়া সোদপুর হাইস্কুল এবং আরামবাগ মলয়পুর হাইস্কুলের মধ্যে। সোদপুর হাইস্কুলের টিম এ দিন মাঠে উপস্থিতই হয়নি। এই পরিস্থিতিতে আরামবাগ মলয়পুর টিম ওয়াক-ওভার পেয়ে যায়। চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয় তাদের। খেলা উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আরামবাগের মহকুমাশাসক অরিন্দম নিয়োগী। এ ছাড়াও ছিলেন মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক নয়ন তরফদার, মহকুমা বিদ্যালয় ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক চিত্তরঞ্জন পাঁজা প্রমুখ। অনেকে খেলা দেখতেও এসেছিলেন।
|
ভদ্রেশ্বরের ওসি ধর্ষণে অভিযুক্ত |
ভদ্রেশ্বর থানার ওসি-র বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনলেন ডাকাতির ঘটনায় এক অভিযুক্তের স্ত্রী। সোমবার রাতে হুগলির ভদ্রেশ্বর থানাতেই লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই মহিলা। দিন কয়েক আগে ডাকাতিতে তাঁর গাড়ি ব্যবহার হয়েছে অভিযোগে ভদ্রেশ্বরের সুকান্তপল্লির রবি দাস নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে জামিনে তিনি ছাড়াও পেয়ে যান। এ দিন থানা থেকে তাঁকে ফের ডেকে পাঠানো হয়। স্ত্রীকে নিয়েই থানায় এসেছিলেন রবিবাবু। সেই সময় তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হলেও পরে ফের রবিবাবুর স্ত্রীকে পুলিশ ডেকে পাঠায় বলে অভিযোগ। ওই মহিলা থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানিয়েছেন, নিজের কোয়ার্টারে ডেকে নিয়ে গিয়ে তাঁর উপরে পাশবিক অত্যাচার চালান ভদ্রেশ্বরের ওসি। হুগলির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিল্পাঞ্চল) অমিতাভ বর্মা বলেন, “ওই মহিলার ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। সেই রিপোর্ট এলেই অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
|
ভেজাল মধুর কারবারি ধৃত শ্রীরামপুরে |
|
ধৃত বাবলু।
নিজস্ব চিত্র। |
ভেজাল মধুর কারবারে যুক্ত অভিযোগে এক জনকে গ্রেফতার করল শ্রীরামপুর থানার পুলিশ। ধৃতের নাম বাবলু সাধুখা। বাড়ি শেওড়াফুলির উপেন্দ্রনাথ নন্দী রোডে। রবিবার রাতে বাড়ি থেকেই পুলিশ তাঁকে ধরে। উদ্ধার করা হয় কয়েকশো শিশি, ভেজাল মধু এবং একটি নামি কোম্পানির প্রচুর লেবেল। সোমবার শ্রীরামপুর আদালতে তোলা হলে বিচারক ধৃতকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পুলিশের দাবি, ধৃত ব্যক্তি জেরায় জানিয়েছেন, এক যুবক তাঁকে ওই মধু এবং অন্যান্য উপকরণ দিয়ে যেতেন। দিন পনেরো ধরে তিনি ওই কাজ করছিলেন বলে ধৃতের দাবি। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি সত্যি বলছেন কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আরও যারা ওই কারবারে যুক্ত তাদের খোঁজ চলছে। উদ্ধার হওয়া মধু পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে। |