সম্প্রতি উত্তম মঞ্চে অনুষ্ঠিত হল ‘পান্থ’ প্রযোজিত রবীন্দ্রনাথের ভাঙা গান। ভারতীয় সঙ্গীতে সুর ও রাগের মধ্যে যে সার্থক যুগলবন্দি আছে, তা অনুধাবন করে রবীন্দ্রনাথ বেশ কিছু ভাঙা গান লিখেছিলেন।
যেমন ধামার গান, শ্রীকৃষ্ণের দোল উৎসবের গান। মূল গানটি হল ‘আয়ো ফাগু বয়োমান’। সৌরীশ পালের গানটি ভাল লাগে। রবীন্দ্রনাথের টপ্পা গান ‘এ পরবাসে’ গাইলেন রেশমি বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠুমরি গানের অনুসরণে কবির ‘খেলার সাথি বিদায়’ গানটি কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠে মানানসই। ‘কোথা আছো প্রভু’ গানটি সমবেত কণ্ঠে শুনতে ভাল লাগে। বাউল গানের সুরে রবীন্দ্রনাথের ‘যদি তোর ডাক শুনে’ গানটি কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায় গেয়েছেন। রামপ্রসাদী গানের সুরে ‘আমি শুধু রইনু বাকি’ স্বাতী সরকার ভালই গেয়েছেন। পাঠে ছিলেন পার্বতী চক্রবর্তী। গ্রন্থনায় স্বপ্না পালিত। সেতারে কুমারেশচন্দ্র চন্দ্র, তবলায় অরবিন্দ প্রধান।
|
স্মৃতিচারণায় গৌরীপ্রসন্ন
শতরূপা চক্রবর্তী |
সম্প্রতি উত্তম মঞ্চে গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের জন্মদিন উপলক্ষে অনুষ্ঠানে গান শোনালেন ইন্দ্রাণী সেন, মনোময় ভট্টাচার্য, বনশ্রী সেনগুপ্ত, পরিমল ভট্টাচার্য, জয়তী চক্রবর্তী, স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত, সুধীন সরকার প্রমুখ শিল্পী। ইন্দ্রাণী সেনের ‘প্রেম একবারই এসেছিল’, মনোময় ভট্টাচার্যের ‘জীবনে যদি’, বনশ্রী সেনগুপ্তের ‘তোমাদের গানের সভায়’ অনেক দিন পরে আবার শোনা গেল। স্বাগতালক্ষ্মীর গাওয়া ‘কফি হাউসের সেই আড্ডাটা’ অপূর্ব। সুধীন সরকারের গাওয়া দু’টি গানই মনকে নাড়া দেয়। সৈকত মিত্র ‘যদি ডাকো ওপার হতে’ শুনিয়ে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেন।
|
শুনতে হলে |
|
যাত্রা-২: শ্রাবণী সেন ও কৌশিকী দেশিকানের রবীন্দ্রসঙ্গীত, খেয়াল, বন্দিশ প্রভৃতি। ওরিয়ন। |
|
গারল্যান্ড অব জেমস্: গানে ও পাঠে নাসিরুদ্দিন শাহ ও ঊষা উত্থুপ। রবীন্দ্রসঙ্গীত। সিডি। আশা। |
|
বনলতা: জীবনানন্দের কবিতা থেকে গান। ভাষ্যে-সব্যসাচী চক্রবর্তী, গানে-গোপা। ইউ ডি। |
|
স্বপ্ননীড়: আধুনিক গানে রূপঙ্কর, রাঘব, সুস্মিতা, জাভেদ, অমিত। সিডি। এন ভি ডি। |
|
মেঘে রোদ্দুরে: বাংলা গান সুতপা ভট্টাচার্যের কণ্ঠে। ৮টি গান। সিডি। কসমিক। |
|
স্কুলের ঘেরাটোপ ছাড়িয়ে: আধুনিক গানে শ্রবণা ভট্টাচার্য। ৮টি গান।
সিডি। রাগা। |
|
|
স্বপ্ন খেয়ায়: আধুনিক গান
দীপাবলীর কণ্ঠে।
৮টি গান। সিডি। আর পি। |
|
|
|