|
প্রবেশ
নিষেধ |
|
সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারে বেশ কিছু জনপ্রিয় কাগজের প্রবেশ নিষেধ। যদিও বহু পাঠকই এক বা একাধিক
সংবাদপত্র পড়ার জন্য গ্রন্থাগারের উপরে পুরোপুরি নির্ভরশীল। সরকারি ফতোয়া শুনে কী বলছেন তাঁরা? |
|
|
গ্রন্থাগারের ছবি: তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। |
|
অরূপ রানা, ছাত্র
কাটোয়া তথ্য ও সংস্কৃতি পাঠাগার
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিতে আমাদের সব কাগজই পড়তে হয়। গ্রন্থাগারে সব না পেলে আমরা বঞ্চিত হব। |
|
|
নিরঞ্জন কর, অবসরপ্রাপ্ত
সত্যম পাঠাগার, কালনা
অগণতান্ত্রিক ফতোয়া। আমার পছন্দের কাগজ আমি পড়তে পারব না, কখনও ভাবিনি। চরম অসহিষ্ণুতার পরিচায়ক। |
|
|
অরুণাভ সেনগুপ্ত, চিকিৎসক
জেলা গ্রন্থাগার, আসানসোল
আমি কী পড়ব, সেটা কি সরকার ঠিক করে দেবে? গ্রন্থাগারে সব কাগজ পাব, এটাই তো স্বাভাবিক। |
|
|
প্রবীর মুখোপাধ্যায়, কারখানা কর্মী
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, দুর্গাপুর
প্রিয় কাগজ পড়তেই সপ্তাহে দু’দিন সময় বের করে সেই কড়ঙ্গপাড়া থেকে সিটি সেন্টারে আসি। এতে সবারই ক্ষতি। |
|
|
শঙ্করসাধন সেন, অবসরপ্রাপ্ত
পাবলিক লাইব্রেরি, রানিগঞ্জ
যে কাগজগুলো নিরপেক্ষ খবর করে, সেগুলি পড়তে না পারলে খুবই অসুবিধা হবে। নতুন নির্দেশে আমি ক্ষুব্ধ। |
|
|
অমিতাভ তা, অবসরপ্রাপ্ত
উদয়চাঁদ গ্রন্থাগার, বর্ধমান
বাংলা ভাষায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দু’টি কাগজ আর পড়তে পারব না, ভাবতেই পারছি না। |
|
|
|