টুকরো খবর
লন্ডনের প্রদর্শনীতে এ বার আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক
অনেক রকম অদ্ভুত জিনিসের প্রদর্শনীর কথা মাঝে মাঝেই শোনা যায়। কিন্তু সব কিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছে লন্ডনের একটি প্রদর্শনী। কারণ এর প্রধান আকর্ষণই হল আইনস্টাইনের মগজ। এই প্রদর্শনী আগামিকাল থেকে শুরু হয়ে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত চলবে। ১৯৫৫ সালে আইনস্টাইন মারা যাওয়ার পরে বিশ্ববিখ্যাত এই বিজ্ঞানীর ইচ্ছে অনুযায়ী তাঁর দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে জানা যায়, যে প্যাথোলজিস্ট তাঁর ময়নাতদন্ত করেছিলেন তাঁর অনুরোধে আইনস্টাইনের ছেলে বাবার মস্তিষ্ক গবেষণার জন্য সংরক্ষণের অনুমতি দেন। টমাস হার্ভে নামে ওই প্যাথোলজিস্ট এর পরে সংরক্ষণের জন্য আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক ২৪০টি ভাগে ভাগ করেন। এর থেকে ৪৬টি টুকরো টমাস তাঁর বন্ধু উইলিয়ামকে দেন। তিনি পরে সেই টুকরোগুলো ফিলাডেলফিয়ার একটি সংগ্রহশলায় দান করেন। সেই সংগ্রহশলা থেকেই দুটো টুকরো ভাড়া করে এনে এই প্রদর্শনীতে দেখানো হবে। তবে যেমনটা ভাবা হয়েছিল, আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের আকার কিন্তু ততটা বড় নয়। আইনস্টাইন ছাড়াও ওই প্রদর্শনীতে কম্পিউটার বিজ্ঞানী স্যার চার্লস বাব্বেজের মস্তিষ্কও দেখানো হবে। এ ছাড়া প্রাচীন মিশরের এক মমির মস্তিষ্কও ওই প্রদর্শনীতে থাকছে। মস্তিষ্কের গঠন, আকার, কী ভাবে সংরক্ষণ করা যায় তা জানতেই মূলত এই প্রদর্শনীর আয়োজন বলে জানা গিয়েছে।

শিশু ফেরাতে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে ডাক
নরওয়ের দুই প্রবাসী শিশু অভিজ্ঞান এবং ঐশ্বর্যাকে ফেরত আনতে আগ্রহী কলকাতার এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিনিধিদের দিল্লি ডেকে পাঠাল কেন্দ্র। সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রের খবর, ৯ এপ্রিল সংস্থার কর্তাদের দিল্লিতে বিদেশ মন্ত্রকের অফিসারদের সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়েছে। ওই সংস্থার এক কর্তা আজ জানান, ২৩ মার্চ বিদেশ মন্ত্রকের কাছে ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আবেদন করেছিল, শিশু দু’টির বাবা-মায়ের মধ্যে সমস্যার প্রভাব যাতে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে কোনও বাধা সৃষ্টি না করে, তা দেখা উচিত। তাই তাদের নরওয়ে থেকে ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব দেওয়া হোক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটিকে। তার জবাবেই আজ এ কথা জানায় বিদেশ মন্ত্রক।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.