এশিয়া কাপ ফাইনাল ঘিরে হঠাৎ বিতর্ক! ফাইনালের শেষ ওভারের একটি ঘটনাকে সামনে রেখে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের কাছে প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ বোর্ড। অভিযোগ, শেষ ওভারে আইজাজ চিমা বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানকে রান নেওয়ার সময় ইচ্ছাকৃত বাধা দিয়েছেন। বাংলাদেশের দাবি, শাস্তি হিসাবে তাদের পাঁচ রান পেনাল্টি দিয়ে এশিয়া কাপ জয়ী ঘোষণা করা হোক। বাংলাদেশ বোর্ডের এই অভিযোগে রীতিমতো ক্ষুব্ধ পাকিস্তান। পাক ক্রিকেট বোর্ডের ডিরেক্টর ইন্তিখাব আলম বলেছেন, “দারুণ ফাইনাল হয়েছিল। বাংলাদেশের খেলাও প্রশংসিত হয়েছিল। এখন কেন ওরা আবেদন করছে?” বাংলাদেশ বোর্ডের অন্যতম কর্তা এনায়েত সিরাজ সাংবাদিকদের বলেছেন, “ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বার বার দেখেছি। পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে, চিমা ইচ্ছা করে মাহমুদুল্লাহকে দ্বিতীয় রান নেওয়া থেকে আটকাচ্ছে। আমরা এসিসি-র কাছে লিখিত অভিযোগ জানাব। আইসিসি-র কাছেও অভিযোগ পত্র পাঠাব।”
|
সুর্বাবনের বিরুদ্ধে সিএবি লিগের প্লে অফ ম্যাচে সেঞ্চুরি করলেন পুলিশ অ্যাথলেটিকের সোহম চৌধুরি (১২৭)। তাঁর এবং দীপ চট্টোপাধ্যায়ের সেঞ্চুরির (১০৫) সুবাদে প্রথম দিন পুলিশ তুলল ৩৮৯। অন্য দিকে, উয়াড়িকে (১৬৬) ৭ উইকেটে হারাল স্পোর্টিং ইউনিয়ন (১৬৭-৩)। এ দিকে, অম্বর রায় সাব জুনিয়র (অনূর্ধ্ব ১৪) টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল মেনল্যান্ড সম্বরণ ক্রিকেট অ্যাকাডেমি। কাজি জুনায়েদ সফির দুরন্ত পারফরম্যান্সে আজ তারা ৬ উইকেটে হারাল ক্যালকাটা ক্রিকেট সেন্টারকে (সি ফোর)। প্রথমে ব্যাট করে সি ফোর ১৮৮ অল আউট। কাজি জুনায়েদ সফি ৩-৪৮। রাজর্ষি মিত্র ৩-১৩। জবাবে মেনল্যান্ড তোলে ১৮৯-৪। কাজি অপরাজিত থাকে ১০৯ রানে।
|
রবিবার আসানসোল রোড রেস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে পুরুষদের ১৬ কিলোমিটার ও মহিলাদের ৫ কিলোমিটার দৌড় হল। এ দিন বরাকর-বেগুনিয়া মোড় থেকে পুরুষদের দৌড় শুরু হয়ে আসানসোল মোর্গাশোলে শেষ হয়। প্রথম হন নদিয়ার চাকদার বিশ্বনাথ পান। মহিলাদের দৌড় কুমারপুরে শুরু হয়ে একই গন্তব্যে শেষ হয়। প্রথম হয়েছেন নদিয়ার দেবগ্রামের অনুপমা সরকার। এ দিন প্রতিযোগিতার সূচনা করেন আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনার অজয় নন্দ। পুরস্কার বিতরণী সভায় ছিলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক ও আসানসোল পুরসভার ডেপুটি মেয়র অমর চট্টোপাধ্যায়।
|
বর্ধমানে স্বামীজি কাপ জিতল মোহনবাগান ফুটবল স্কুল। রবিবার বর্ধমান ব্লক-১ একাদশ স্কুলকে টাই ব্রেকারে ৩-০ গোলে হারাল কল্যাণ চৌবের দল। ম্যাচের নির্ধারিত সময়ে একটা পেনাল্টি এবং টাই ব্রেকারে তিনটি গোল বাঁচিয়ে ম্যাচের সেরা হয়েছে সাগ্নিক মুখোপাধ্যায়। চোখ টানলেন ভারতের অনূর্ধ্ব-১৪ দলের স্টপার কৃশানু সাঁতরাও। |