দাদু সৌমিত্রকে বললেন, কোন ক্লাব?
দেবরাজ রায়
আমার মা-বাবা দু’জনেই অভিনয় এবং প্রযোজনা করতেন। রবিবারটা ছিল তাঁদের কাছে ব্যস্ততম দিন। আমাদের বাড়ির নীচেই একটা থিয়েটার হল ছিল: ‘থিয়েটার সেন্টার’। রবিবার হলেই নাটকের দুটো শো থাকত ম্যাটিনি এবং ইভনিং শো। দুপুর থেকেই লোক জন আসতে শুরু করত। এ ভাবেই ছোটবেলাটা কেটেছে। কিছুটা বড় হওয়ার পর নিজেই জড়িয়ে পড়লাম নাটকের সঙ্গে। তখনও বৃহস্পতি, শনি, রবি আমাদের কাজের দিন।
‘অথচ সংযুক্তা’ বলে আমাদের একটা নাটক হত। এক বার সেই নাটক দেখতে এলেন মৃণাল সেন। খুব সম্ভবত সেটা ’৭০-’৭১ সাল। ওই নাটকে আমার অভিনয় দেখে ওঁর ভাল লাগে। এর পর মৃণাল সেন যখন ‘কলকাতা একাত্তর’ ছবিটা করলেন, তখন আমাকে একটা বিশেষ ভূমিকায় নির্বাচনও করলেন। যে চরিত্রটা আমি নাটকে করেছিলাম তার অনেক ছায়া ওই সিনেমার চরিত্রটার মধ্যেও ছিল।
রিহার্সালে আমি খুব মন দিয়ে দেখতাম কী ভাবে শেখানো হচ্ছে এবং এক জন অভিনেতার মধ্যে থেকে কোন অভিব্যক্তিটা আমার বাবা বার করে নিতে চাইছেন। একটা ঘটনার কথা মনে পড়ছে। একটা চরিত্রে বাবা ঠিক যেটা চাইছেন সেটা বার করতে পারছেন না। আমি বাবাকে বললাম, আমি এক বার চেষ্টা করে দেখব? বাবা বললেন, ‘কর’। আমি করলাম, বাবার পছন্দও হল। কিন্তু সেই চরিত্রটার তুলনায় আমার বয়সটা খুব কম ছিল। তখন অভিনয় না করলেও পরবর্তী কালে ওই চরিত্রে অভিনয় করেছিলাম। আর সেই অভিনয় আমাকে অনেক দূর নিয়ে গিয়েছিল। বলা চলে, মঞ্চে ওটাই আমার প্রথম অভিনয়। সেটা ১৯৬৮ সাল।
ছোটবেলায় খেলাধুলো ভাল লাগত। কিন্তু আমি নিজে খেলাধুলোর মধ্যে থাকতাম না। খেলা দেখার একটা ঝোঁক ছিল। আমার বাবা মোহনবাগানের মেম্বার ছিলেন। সেই মেম্বারশিপ কার্ড নিয়ে আমি মাঠে চলে যেতাম। ওই মাঠে ক্রিকেটও দেখেছি। সে সময় পি কে বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুব কাছ থেকে দেখেছি। ওই সময়ের একটা ঘটনা বলি। পি কে বন্দ্যোপাধ্যায় আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় খুব বন্ধু ছিলেন। আমার মায়ের বাবা সিনেমা খুব একটা দেখতেন না। ফলে কাউকে অত চিনতেন না। একটা রবিবারই হবে বোধ হয়। পি কে বন্দ্যোপাধ্যায় আমার মামার বাড়িতে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে গিয়ে দাদুর সঙ্গে আলাপ করিয়ে বললেন, ‘এই যে আমার বন্ধু সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়।’ তখন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বেশ নামডাক। পি কে বন্দ্যোপাধ্যায়ও ভাবলেন দাদু হয়তো চিনতে পারবেন। কিন্তু দাদু তাকিয়ে বললেন, ‘ও আচ্ছা আচ্ছা। কোন ক্লাব?’ দাদু ভেবেছেন পি কে যখন বন্ধু বলেছে, তা হলে ও খেলে বোধ হয়।
রবিবারে সকলেরই খাওয়াদাওয়ার একটা ঝোঁক থাকে। আমারও ছিল। একটা খাওয়া খুব ইন্টারেস্টিং ছিল। রবিবার দুটো শো হত। আর সেই দুটো শো-র মধ্যে টিফিন হত। যখন নর্থ ক্যালকাটার কোনও হলে শো করতাম তখন আশেপাশের খাবারের দোকান থেকে মোগলাই পরোটা, কবিরাজি কাটলেট, কষা মাংস এ সব নানা রকম খাবার আনানো হত। কেউ হয়তো একটা ফুচকাওয়ালাকে ডেকে আনল। সবাই মিলে তখন ফুচকা খাওয়া হল। চিংড়ি মাছের প্রতি বরাবরই আমার একটা ফ্যাসিনেশন রয়েছে। এখনও প্রেফার করি। বিশেষ করে চিংড়ি মাছের মালাইকারি। এখন বয়স হয়ে যাচ্ছে বলে একটু রেসট্রিকশনে খেতে হয় আর কী!
রবিবার নাটকের সঙ্গেই এমন ভাবে জড়িয়ে থাকতাম যে, ওই দিন দূরদর্শনের কাজ নেওয়াও সম্ভব হত না। নাটক আমাকে সব কাজ থেকেই সরিয়ে রেখেছিল। এখন তো নাটকচর্চা অনেকটাই উঠে গিয়েছে। পেশাদার মঞ্চ তো প্রায় নেই বললেই চলে। কিছু কিছু গ্রুপ থিয়েটার হচ্ছে বটে, কিন্তু সেটা রবিবারকেন্দ্রিক নয়। সিনেমার শুটিংয়ের কথা বলতে গেলে রবিবারটা আমাদের ছুটির দিন ছিল। এটা কিন্তু আগেকার কথা বলছি। শুটিং বিশেষ হত না। ছবিতে অনেক রকম ঘটনাই ঘটেছে, যেগুলো সত্যিই মনে রাখার মতো। তার মধ্যেও একটা ঘটনা মনে পড়ে যাচ্ছে। সেটাও একটা রবিবারেই ঘটেছিল। এ দেশে নয়, বিদেশে। আমি সে বার মৃণাল সেনের সঙ্গে ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে গিয়েছিলাম। ১৯৭২ সাল। তখন চার্লি চ্যাপলিন বেঁচে আছেন। সেই বছরের ফেস্টিভ্যালটা স্পেশালি হচ্ছিল চার্লি চ্যাপলিনের ছবি নিয়ে। ফেস্টিভ্যালের শেষ দিনটা একটা রবিবার ছিল। সে-দিন ইতালির প্রেসিডেন্টের স্ত্রী চ্যাপলিনকে এসকর্ট করে একটা বিরাট হলের মধ্যে নিয়ে এলেন। সেইখানে তখন দেখলাম এক জন অভিনেতার স্বীকৃতি কোন জায়গায় পৌঁছতে পারে। আট থেকে আশি বয়সের কোনও লিমিট নেই। পাগলের মতো দৌড়চ্ছে। মানুষটাকে এক বার শুধু চোখে দেখবে বলে। যে ভেনিস শহরে তাবড় তাবড় হলিউড অ্যাক্টররা ঘুরে বেড়াচ্ছে, হোটেলে খাচ্ছে কেউ তাদের দিকে এক বার ঘুরেও তাকাচ্ছে না। তাঁদের কোনও ক্রেজ নেই।
আমার প্রিয়

নাটক: ‘অথচ সংযুক্তা’
থিয়েটারের চরিত্র: ‘ষোড়শী’তে জীবানন্দ
অভিনেতা: উত্তমকুমার
নাট্যকার: উৎপল দত্ত
সাহিত্যিক: তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
মুহূর্ত: যখন কোনও অভিনয় দর্শককে ভাবিয়ে তোলে তখন আনন্দ হয়
গান: জীবন মরণের সীমানা ছাড়ায়ে...
সেখানে ওই একটি ছোট বেঁটেখাটো মানুষকে দেখবার জন্য যে কী পাগলামি মানুষের। আমিও ভাবলাম যে, যদি এক বার মানুষটাকে দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। কিন্তু ফেস্টিভ্যাল কমিটির একটা নিয়ম ছিল তখন। সেটা হয়তো স্থানাভাবেই। তা হল, ফেস্টিভ্যাল কমিটি বলে দিয়েছিল সবাইকে আমরা কার্ড দিতে পারব না। শুধুমাত্র পরিচালকদের অডিটোরিয়ামে ঢুকতে দেওয়া হবে। আমি যেহেতু অভিনেতা হিসেবে গিয়েছি, তাই ভেতরে যেতে পারব না। কিন্তু আমার খুব ইচ্ছে করল যে একটা চান্স যদি পাই। যা-ই হোক, ফেস্টিভ্যাল কমিটির এক মহিলা আমাকে সাহায্য করায় সেই সুযোগ আমি পেয়েছিলাম এবং আমি খুব কাছ থেকে চ্যাপলিনকে দেখতেও পেয়েছিলাম। উনি মঞ্চের ওপর এলেন। চেয়ার ছেড়ে উঠলেন। তখন কুড়ি মিনিট ধরে শুধু হাততালি চলছে। উনি দাঁড়িয়ে থাকতে পারছেন না। তখন অনেক বয়স ওঁর। সত্যি সেটা আমার একটা অনিবর্চনীয় সৌভাগ্য যে ওঁকে দেখতে পাওয়া। সে বারই ফেস্টিভ্যালে ওঁর প্রথম থেকে শেষ সব ক’টা ছবি নিয়ম করে দেখেছিলাম।

সাক্ষাৎকার: সুমিত চক্রবর্তী
ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের
• দীনেশ ত্রিবেদীর ফো পা (faux pas), মুখরক্ষার জন্যে স পা, ও দিকে দিদির চোপা সত্যিই মনমোহন সিংহ কী করে যে মুকুলকে নিয়ে কোনও রকমে একূল ওকূল দু’কূল বাঁচালেন! বলিহারি যাই।
পতিত পাল।

• মুকুউউউউল, মুকুউউউল দেখতে পাচ্ছ তোমার রেলমন্ত্রক।
পাচ্ছি, দেখতে পাচ্ছি।
কে দেবে তোমায় রেলমন্ত্রক?
...দি ...দি ...দি ...দি ...
বলো কে দেবে? মুকুউউউল!
দীনেশ ত্রিবেদী!
ভবানন্দ। ব্যারাকপুর

• রেলে এখন রিজার্ভেশন ক্যানসেল করা (দীনেশ ত্রিবেদী) এবং তৎকালে টিকিট পাওয়া (মুকুল রায়) কত সহজ হয়ে গিয়েছে।
কাজী পারভেজ। হরিণঘাটা

• সবার অলক্ষ্যে ভারতীয় রেলে বিনা টেন্ডারে নতুন প্রযুক্তি এল। এ বার রিমোট কন্ট্রোলে রেল চলবে!
সায়ন্তন সোম। কালীঘাট

• এশিয়া কাপে আর কিছু না হোক একটা কথা পরিষ্কার যে, ধোনি বাংলার ক্রিকেটারদের খেলাতে চান না। মনোজ তিওয়ারি সুযোগই পেলেন না। দিন্দা পাকিস্তান ম্যাচে অসাধারণ বল করে এবং দুই উইকেট নিয়েও পুরো কোটা বল করতে পারেননি। বোঝাই যাচ্ছে, এই দুই বাঙালির অপমানের জবাব দিয়েছে বাংলাদেশের এগারো বাঙালি।
এনায়েৎ হোসেন। পার্ক সার্কাস

• ঢাকায় সচিন এমন খেললেন যে, প্রণববাবুর বাজেট ঢাকা পড়ে গেল। কিন্তু তার পর ভারতকে বিদায় নিতে হল। আলুপটলের দাম ছেড়ে, ক্রিকেটের ধুমধাম নিয়ে মাতলে দেশের এর চেয়ে বেশি কিছু হওয়ার কথা নয়।
মুকুল আহমেদ। বনগাঁ

• কলকাতায় এখন লোকে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ‘কহানি’র ক্লাইম্যাক্স বলে দিচ্ছে! বলব?
চিন্টু। রাসবিহারী

• কথায় বলে, রোজগার করা টাকা লোকে মদে উড়িয়ে দেয়। দেখা গেল বিজয় মাল্য মদ থেকে রোজগার করা টাকা উড়তে গিয়ে উড়িয়ে দিলেন!
পবন গর্গ। শিলচর

• উত্তরপ্রদেশে দেবীর গজে গমন!
রঘুনাথ মণ্ডল। সিউড়ি

• পশ্চিমবঙ্গে ঢোকার পর থেকে গঙ্গার নাম ‘নীল নদ’ করে দেওয়া হোক!
প্রণবেশ মাইতি। ব্যান্ডেল
লক্ষ্মণের শক্তিশেল এ বার ফেল, খতম খেল, সটান জেল।
উঁচিয়ে ঝাঁটা, বুকের পাটা, ‘নিখোঁজ স্বামী চাই যে আমি’,
উঠছে ডাক। চিচিংফাঁক। পালিয়ে মাউস, গেস্টো হাউস, মুণ্ড হেঁট।
ঘুঁটের মালা, পরার পালা হলদি শেঠ
মানসকুমার রায়চৌধুরী
সালটা ১৯৪৭। ভারতের স্বাধীনতার বছর। কিন্তু স্বাধীনতার হাত ধরে এসেছে দেশভাগের অভিশাপ। আমাদের বাসভূমি ফরিদপুর পড়েছে পূর্ব পাকিস্তানে। আমাদের তাই চলে আসতে হবে। বাবা তখন পূর্ব পাকিস্তানেরই একটি শহরে কর্মরত। ঠিক করলেন চলে আসবার আগে এক বার শেষ বারের মতো বাস্তুভিটে দেখাতে আমাকে নিয়ে যাবেন। দেশে যেতে স্টিমারে চড়তে হত। বাবা-মায়ের কোলে চড়ে দেড় বছরের আমি চলেছিলাম স্বভূমিকে শেষ দেখা দেখতে। তখন বহু হিন্দু পরিবারের অবস্থাই ছিল আমাদের মতো। তাই একই উদ্দেশ্যে ছ’মাসের শিশুকন্যাকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছিল আর একটি পরিবার। একই যাত্রায় সঙ্গী হওয়ার ফলে স্টিমারে ওদের সঙ্গে আমাদের পরিবারের বেশ ভাব জমে উঠেছিল।
ওই ভাবকে সম্পর্কে পরিণত করতে আগ্রহী উভয় পক্ষই পরবর্তী কালে আমার সঙ্গে শিশুকন্যাটির বাগদানের প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছিল। ওঁরা সোনার আংটি দিয়ে আমাকে আশীর্বাদ করেছিলেন। আমার মা বাগদত্তাকে দিয়েছিলেন রুপোর ঝিনুক বাটি। যে যার গন্তব্যে নেমে যাওয়ার পরেই আমাদের খেয়াল হয়েছিল, কেউ কারও ঠিকানাই নেয়নি।
এই ঘটনার পাঁচ বছর বাদে ইলাহাবাদে কুম্ভমেলায় মেয়েটির ঠাকুরমার সঙ্গে আমার পিসিমার অকস্মাৎ এক ঝলক দেখা হয়েছিল। কিন্তু প্রচণ্ড ভিড়ের চাপে দু’জন দু’দিকে ছিটকে যাওয়ায় কথা বলা আর হয়ে ওঠেনি। তার পর আর কোনও দিনই দুই পরিবারের মধ্যে যোগাযোগ ঘটেনি। একটু বড় হওয়ার পরে মায়ের কাছ থেকেই এই কাহিনি জানতে পেরেছি। তখন থেকেই আমার বাগদত্তাকে নিয়ে আত্মীয়পরিজনরা প্রায়শই আমার সঙ্গে হাসি-মশকরা করতেন। কিন্তু ঠিকানা না জানায় আমাদের তরফ থেকে ওদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি, ওরাও পারেনি। ছ’দশক কেটে গিয়েছে। এখন আমার বয়স ছেষট্টি। বিবাহিত, কন্যাসন্তানের জনক। তাকে মনে নেই, কিন্তু ভুলিওনি।
শরিকদের উদ্দেশে কংগ্রেসের গান:
বন্ধু তিন দিন তোর বাড়িতে গেলাম দেখা পাইলাম না।

রুনা, নয়াদিল্লি
ক্ষমা করিনি
আমি তখন খড়্গপুর রেলওয়ে স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। আমার এক পিসতুতো দাদা তাঁর বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র নিয়ে মেদিনীপুর শহর থেকে বাড়িতে এলেন। মা অসুস্থ থাকায় বাবা যেতে পারবেন না বলায় শুধু আমার যাওয়াই স্থির হল। দাদা বললেন, মেদিনীপুর থেকে কেশিয়াড়ি যাওয়ার পথে বরযাত্রী বাসে আমাকে স্টেশন সংলগ্ন পোস্ট অফিসের কাছ থেকে তুলে নেবেন। নির্দিষ্ট দিনে আগে থেকে সাজগোজ করে সেই দাদার বলে দেওয়া জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকলাম। বাস আর আসে না। দু’ঘণ্টা অপেক্ষা করার পরেও বরযাত্রী বাস এল না। বিষণ্ণ মনে বাড়ি ফিরলাম। বাবা বললেন, হয়তো ভুল করে অন্য পথে চলে গিয়েছে। বিগত চল্লিশ বছরে সেই দাদা অনেক বার এসেছেন, কিন্তু কখনও সেই বিষয় উচ্চারণ করেননি। বাবাও কখনও অনুযোগ জানাননি। ছেলেবেলার মানসিক যন্ত্রণার কথা ভেবে আজও সেই দাদাকে আমি ক্ষমা করতে পারিনি।
পীযূষকান্তি চন্দ্র
খড়্গপুর

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.