|
|
|
|
|
সেতুর ভাঙা রেলিং মেরামতি করা হোক |
ব্যান্ডেল-পাণ্ডুয়া রুটে ৩৯ নম্বর বাস চলে। ট্রেকার, অটোও আছে। এই রুটে পোলবা থানার অন্তর্গত চৌতারা গ্রামের কাছে সোয়া খালের উপরে সেতুটির দু’দিকের রেলিং ভেঙে গিয়েছে। অনতিদূরে ভোয়াগাছিতে চালকল, গমকল থাকায় বহু ভারি লরি এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। পোলবা এবং রাজহাটে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও কলেজ পড়ুয়াদের সাইকেলে এই সেতু পেরিয়ে যেতে হয়। অবিলম্বে সেতুটির দু’দিকের রেলিং মেরামত করা জরুরি। এই রুটেরই পোলবায় পুরাতন ডাকঘরের সামনে বিষহরি মন্দিরের পাশ দিয়ে যাওয়া পথটির দু’শো ফুট দীর্ঘ অংশ বেশ নিচু। রাস্তার এই অংশটি আবার মগরা-অলিনগর রুটের মধ্যেও পড়ে। পোলবা প্রাথমিক হাসপাতাল, ডাকঘর এবং শরৎচন্দ্র মহাবিদ্যালয় যেতে এই রাস্তা ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু রাস্তার নিচু ওই অংশে জল জমে খুবই অসুবিধা হয় বর্ষাকালে। এই অংশে নিকাশি ব্যবস্থা তৈরি করা জরুরি।
মহসীন দরগাই। সুদর্শন, রামনাথপুর।
|
হেলমেট না পড়লে কড়া সাজা হোক |
ভারতে সারা বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষের প্রাণ যায়। অন্য বেশ কিছু দেশের তুলনায় যা অনেকটাই বেশি। ভাবলে সিউড়ে উঠতে হয়, এঁদের মধ্যে ৫০ শতাংশ মারা যান মোটর বাইক চালানোর সময়ে। অথচ, হেলমেট পড়লেই অনেক ক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাতে হয় না। ইদানীং কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, মুম্বই রোড, দিল্লি রোড, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে এ ধরনের একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। হেলমেট পরে বাইক চালানো কিংবা মোবাইল কানে বাইক না চালানোর দিকে নজর দিক পুলিশ-প্রশাসন। এই সব মোটর বাইক আরোহীদের কড়া সাজা হওয়া উচিত।
সুজয়কুমার রায়। বাণীপুর, হাওড়া।
|
আর একটি কাউন্টার চাই |
জীবনবিমা নিগমের শ্রীরামপুর শাখা অফিসে প্রিমিয়াম জমা নেওয়ার ৬টি কাউন্টার আছে। এর মধ্যে এজেন্টদের জন্য ৪টি কাউন্টার। পলিসি হোল্ডারদের প্রিমিয়ামন দেওয়ার কাউন্টার মাত্র ১টি। অবশিষ্ট একটি পেমেন্ট কাউন্টার। গ্রাহকদের নিজেদের প্রিমিয়াম জমা দিতে গিয়ে বেশির ভাগ সময় লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। সে সময়ে যদি এজেন্টদের কাউন্টার ফাঁকাও থাকে, তা হলেও সেখান থেকে গ্রাহকেরা সরাসরি পরিষেবা পান না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন, পলিসি হোল্ডারদের জন্য অন্তত আর একটি কাউন্টার চালু করা হোক।
কালীশঙ্কর মিত্র। জগদ্ধাত্রীতলা রোড, ভদ্রেশ্বর।
|
সেতু ভেঙে গিয়ে সমস্যা |
পুড়শুড়া ব্লকের ডিহিবাতপুর পঞ্চায়েতের অধীন দেউলপাড়া ভূধারীনাথ বিদ্যানিকেতনের কাছে জরাজীর্ণ সেতুটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ফলে মানুষের চলাচলে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। ডিহিবাতপুর, পঞ্চাননতলা, দেউলপাড়া, জঙ্গলপাড়া, বৈঠা, কুলবাতপুর, ঘরগোয়াল, কেলেপাড়া প্রভৃতি গ্রামের সঙ্গে বাইরের এলাকার যোগাযোগের জন্য এই সেতুটিই একমাত্র ভরসা। কিন্তু সেতু ভেঙে তারকেশ্বর-বেসের ঘাটের বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দেউলপাড়া পর্যন্ত বাস চলাচল করছে। সেতুটি দ্রুত নতুন করে তৈরি করা দরকার।
বিদ্যুৎ ভৌমিক। তারকেশ্বর, হুগলি।
|
ট্রেকার চালু করা দরকার |
আমতা থেকে মুন্সিরহাট ভায়া রামচন্দ্রপুর প্রায় ১৬ কিলোমিটার রাস্তা। অথচ আমতা থেকে মুন্সিরহাট যাওয়ার কোনও গাড়ি নেই। আমতা-হাওড়া বাস যায় কালেভদ্রে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনও সময় নেই। আমতা থেকে অটো চলে রামচন্দ্রপুর পর্যন্ত। আমতা থেকে মুন্সিরহাট যাওয়ার যাত্রী কিন্তু কম নয়। আমতা, বালিপোতা, ছোটমহরা, চাকপোতা, মল্লগ্রাম, জগন্নাথপুর, কুরিট, কাঁসরা, রামচন্দ্রপুর, সরদোতা, দেবান্দী-সহ প্রায় ২০-২৫টি গ্রামের মানুষ এই রাস্তার উপরে নির্ভরশীল। আমতা থেকে মুন্সিরহাট ট্রেকার সার্ভিস চালু করলে অনেকেই উপকৃত হবেন।
দীপঙ্কর মান্না। চাকপোতা, আমতা।
|
রাস্তা সংস্কার হোক |
ফুরফুরাশরিফ থেকে আসা একটি পাকা সড়ক আঁইয়া পাঁচ মাথা ছুঁয়ে লক্ষ্মণপুরের ভিতর দিয়ে হাওড়া জেলার বড়গাছিয়া বাজার পর্যন্ত গিয়েছে। লক্ষ্মণপুর থেকে এই প্রাচীন পথটি গৌড়েশ্বর সড়ক নামে পরিচিত। নামেই পিচমোড়া পথ। কিন্তু সাইকেল চালানোও কষ্টকর।
এ এফ কামরুদ্দীন আহমদ। বাঁদপুর, হুগলি।
|
লাইন দিয়ে টিকিট কাটুন |
হাওড়া থেকে মুন্সিরহাটগামী সিটিসি বাসে সকালে মুন্সিরহাটে যাত্রীরা লাইন দিয়ে টিকিট কেটে বাসে ওঠেন। কিন্তু ওই লাইনে একের জন যাত্রী একাধিক টিকিট কেটে অন্য কয়েক জনের বসার ব্যবস্থা করে দেন। এই নিয়ে কয়েক বার অশান্তিও হয়েছে। বাস কর্মীরা তা দেখেও প্রতিকার করেননি। বিষয়টির দিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নজর দিন।
গোপীকান্ত মেথুর। কৃষ্ণনন্দপুর, মুন্সিরহাট, হাওড়া।
|
স্কুলের ভবন চাই |
আমতা ১ ব্লকের অধীন ঘোষপুর জুনিয়র হাইস্কুল ১ মার্চ, ২০১০ সালে সরকারি অনুমোদন পায়। এরপর স্কুলের ভবন তৈরির জন্য এবং অন্যান্য সরঞ্জাম কেনার জন্য প্রায় ৫ লক্ষ টাকা অনুদান পেয়েছিল। কিন্তু এখনও কোনও কাজই হয়নি। সম্প্রতি এখানে ঘোষপুর প্রাথমিক স্কুলের পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির পঠনপাঠন শুরু হয়েছে। ঘোষপুর, ভান্ডারগাছা, মহিষগোহা ও চাটরা গ্রাম থেকে ছাত্রছাত্রীরা এখানে আসে। বেশির ভাগই তফসিলি ও সংখ্যালঘু। স্কুলের প্রয়োজনীয় ভবন তৈরি খুবই দরকার।
অমল চট্টোপাধ্যায়। ঘোষপুর, আমতা। |
|
|
|
|
|