টুকরো খবর
ব্রু-জঙ্গিদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, হত ১
ত্রিপুরার কাঞ্চনপুর এলাকায় পুলিশ ও একটি ব্রু জঙ্গি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে এক জঙ্গি নিহত হয়েছে। জখম হয়েছেন দু’জন পুলিশ কর্মী। তাঁদের একজনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁকে আগরতলায় নিয়ে আসা হয়েছে। জঙ্গিদের ধরার জন্য টিএসআর, অসম রাইফেলস এবং রাজ্য পুলিশের যৌথ বাহিনি এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে বলে কাঞ্চনপুরের ওসি জানিয়েছেন। গত কয়েক বছর ধরেই উত্তর ত্রিপুরার কাঞ্চনপুরে মিজোরাম থেকে আগত রিয়াং তথা ব্রু জনগোষ্ঠীর বহু উদ্বাস্তু মানুষ বিভিন্ন শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে। কাঞ্চনপুরের আশাপাড়ায় এ ধরনেরই একটি শিবির সংলগ্ন এলাকায় গত পরশু বিকেলে বিএলএফএম জঙ্গিদের তৎপরতার খবর পেয়ে রাজ্য পুলিশ অভিযানে নামে। শিবির সংলগ্ন এলাকায় রাজ্য পুলিশের বিশেষ বাহিনী পৌঁছতেই পুলিশকে লক্ষ করে জঙ্গিরা গুলি চালাতে শুরু করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। কাঞ্চনপুর থানার ওসি ভবতোষ তালুকদার জানান, কাঞ্চনপুরে মিজোরাম থেকে আগত রিয়াং তথা ব্রু উদ্বাস্তুদের অনেকগুলি শিবির রয়েছে। এখানে প্রায়ই বিএলএফএমএর জঙ্গিরা আস্তানা গাড়ে। জঙ্গিরা স্থানীয় মানুষের কাছ থেকে তোলা তোলে বলেও অভিযোগ। ভবতোষবাবুর বক্তব্য, এরা সীমান্ত পেরিয়ে প্রতিবেশী দেশ থেকে জঙ্গি-প্রশিক্ষণও নিয়ে এসেছে। উল্লেখ্য, কিছু দিন আগেই অসমে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে বিএলএফএম গোষ্ঠীর পাঁচ জঙ্গি মারা যায়। স্থানীয় অধিবাসীদের একাংশের অভিযোগ, কাঞ্চনপুরের রিয়াং তথা ব্রু শিবিরগুলি হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসবাসীদের ‘বিশ্রামাগার’। রিয়াং পরিবারের কোনও কোনও সদস্যও সন্ত্রাসবাসীদের আশ্রয় দিতে এগিয়েও আসছে। প্রসঙ্গত, রিয়াং-সমস্যা সমাধানে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাস্ট্র মন্ত্রী পি চিদম্বরম কাঞ্চনপুরে এসেছিলেন। রিয়াং শিবিরগুলিতে জঙ্গিদের আনাগোনা বাড়ার কথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানানো সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ।

রাষ্ট্রপতির বক্তৃতায় নেই ধর্মনিরপেক্ষতা প্রসঙ্গ
ইউপিএ সরকার গঠনের পর থেকে বিজেপি-কে রাজনৈতিক ভাবে কোণঠাসা করতে প্রতি বারই ধর্মনিরপেক্ষতা প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপতির বক্তৃতায় একটি পরিচ্ছদ রাখা হয়। কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে যৌথ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিলের বক্তৃতায় আজ তা অমিল রইল। এবং তা নিয়েও পুরোদস্তুর আলোচনা শুরু হয়ে গেল রাজনৈতিক শিবিরে। প্রশ্ন উঠল তা হলে কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই এই পদক্ষেপ করেছে সরকার? সরকার তথা কংগ্রেস অবশ্য এই প্রশ্নের স্পষ্ট জবাব দেয়নি। বরং কংগ্রেস মুখপাত্র রশিদ আলভি জানিয়েছেন, সরকার যে বহুত্ববাদী এবং ধর্মনিরপেক্ষ বাতাবরণ বজায় রাখতে চায় তা রাষ্ট্রপতির বক্তৃতায় বলা হয়েছে। তবে কংগ্রেসের মধ্যে থেকেই আবার উঠে আসছে অন্য ব্যাখ্যাও। দলের এক কেন্দ্রীয় নেতার মতে, উত্তরপ্রদেশ ভোটের প্রচারে ও তার আগে প্রায় এক বছর ধরে কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরা সংখ্যালঘু সংরক্ষণ ও সঙ্ঘ পরিবারের মদতপুষ্ট সন্ত্রাস নিয়ে সরব হয়েছেন। ফলে কিছুটা বাড়াবাড়ি হয়েছে বলে মনে করছেন দলীয় নেতৃত্ব। বিশেষ করে বিজেপি যখন মেরুকরণের রাজনীতি করছে না তখন কংগ্রেসের এই একতরফা রাজনীতি চোখে পড়ছে। তা সংখ্যাগুরুর আবেগকে আহত করতে পারে বলে দলের মধ্যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তাই রাষ্ট্রপতির বক্তৃতায় সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা থেকে বিরতই থাকতে চেয়েছেন শীর্ষ নেতৃত্ব। বরং বোঝাতে চেয়েছেন সরকারের এখন অগ্রাধিকার হল, আম আদমির সামাজিক সুরক্ষা ও আর্থিক সুরাহার মতো বিষয়গুলি। সেগুলিকেই বিতর্ক ও আলোচনায় গুরুত্ব দেবে কংগ্রেস।

স্বামীকে নিয়ে দ্বন্দ্ব বিজেপির অন্দরেই
আরএসএস নেতৃত্ব জনতা পার্টির নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামীকে এনডিএ-তে নিয়ে এলেও বিজেপি নেতারা এখনই তাঁকে রাজ্যসভার টিকিট দিতে চাইছেন না। এ মাসের শেষে রাজ্যসভার নির্বাচন। তাতে বিজেপির ১৮টি আসন শূন্য হচ্ছে। দলের অনেক নেতাই চান, এখনই স্বামীকে রাজ্যসভার টিকিট না দেওয়া হয়। স্বামী অনেক দিনই এনডিএ-তে আসতে চাইছিলেন। বিজেপিতে যোগ দেওয়ারও ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তাতে আরএসএসের সায় থাকলে বিজেপির অনেক নেতারই আপত্তি ছিল। জেডি(ইউ)-এর মতো এনডিএ শরিকদের অনেকে বাদ সাধেন। কাল লালকৃষ্ণ আডবাণীর বাড়িতে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, মহারাষ্ট্রের রামদাস অটওয়ালের দলের সঙ্গে সুব্রহ্মণ্যম স্বামীকেও এনডিএ-তে সামিল করা হবে। বাজেট অধিবেশনে সংসদে কী কৌশল নেওয়া হবে, তা স্থির করতে বৈঠকে বসেছিলেন এনডিএ নেতারা। নিতিন গডকড়ীরা সেখানে ওই সিদ্ধান্ত নিলেও আরএসএস-বিজেপির অনেক নেতাই এতে অখুশি। এনডিএ আহ্বায়ক তথা জেডি(ইউ) নেতা শরদ যাদব দাবিও করেন স্বামীকে এনডিএ-তে নেওয়া হয়নি। বিজেপি নেতা সুরিন্দর অহলুয়ালিয়ার বক্তব্য, “শরদ যাদবের উপস্থিতিতেই কাল ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” অনেক নেতার প্রশ্ন স্বামীকে এনে আদৌ কি জোটের শক্তি বাড়বে? স্বামী এমন দলের সভাপতি, যার না আছে বিধায়ক, না আছে সাংসদ। তবে এটা ঠিক, স্বামী একা হাতে চিদম্বরমের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন টুজি মামলায়। তবে আদালত রেহাই দেওয়ার পরে চিদম্বরমকে বয়কট করবে না বিজেপি।

অসম-মেঘালয় সীমা বিতর্কে টানাটানি তরুণ গগৈকে নিয়ে
হয় ঘর ছাড়ুন, না হলে ভাড়া দিন! মেঘালয় বিধানসভায় অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈয়ের উদ্দেশে রীতিমতো হুমকি দিলেন শাসক জোটের বিধায়ক পল লিংডো। এবং কথাগুলি বললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমার উপস্থিতিতেই। মুকুল চুপ। তবে সব বিধায়কই একমত, মেঘালয়ের জমি জবরদখল করে বাস করছেন তরুণ গগৈ। খানাপাড়া এলাকার কয়নাধারা পাহাড়ের মাথায়, অসম সরকারের ১ নম্বর অতিথিশালা। সেখানেই সস্ত্রীক তরুণ গগৈয়ের বাস। গত মাসেই মেঘালয়ের রাজস্ব মন্ত্রী রোয়ত্রে সি লালু দাবি করেছিলেন, খোদ গগৈ মেঘালয়ের রি-ভয় জেলার অন্তর্গত কয়নাধারা জবরদখল করে বসবাস করছেন। খানাপাড়া থেকে জোড়াবাট অবধি পুরো এলাকাটিই বিতর্কিত বলে চিহ্নিত। মেঘালয়ের দাবি, এলাকাটি তাদের। অসমের দাবি, সীমানা নির্ধারণের পরে এই অংশ অসমের ভাগে পড়ে। যদিও সীমানা নির্ধারণের পরে তৈরি হওয়া মানচিত্র অসম হারিয়ে ফেলেছে। পাশাপাশি, মেঘালয়ের দেওয়া ‘সীমানা কমিশন’ গড়ার ক্ষেত্রেও আপত্তি জানিয়েছে অসম বিধানসভা।

বুধবার শপথ নিতে পারেন ইবোবি সিংহ
প্রত্যাশিত ভাবেই মণিপুরে চতুর্থবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন ওক্রাম ইবোবি সিংহ। আজ, রাজ্যের পাঁচ দিনের ‘দোল উৎসব’ শেষ। সম্ভবত আগামী কাল নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম সরকারিভাবে ঘোষণা করা হবে। প্রদেশ কংগ্রেস সূত্রে খবর, দিল্লিতে কংগ্রেস হাইকমান্ড ইবোবির হাতেই ব্যাটন তুলে দিয়েছেন। প্রাক-নির্বাচন পর্বে অবরোধ, মূল্যবৃদ্ধি, বিক্ষোভের জেরে, ইবোবির নেতৃত্ব নিয়ে দলের ভিতরে কার্যত বিদ্রোহ হয়। ভোটের আগে, এমনকী ফলঘোষণার পরেও শিল্পমন্ত্রী ওয়াই এরাবত সিংহ নেতা বদলের দাবি তোলেন। কিন্তু দিল্লির বক্তব্য ছিল তাঁকে সরানো অযৌক্তিক।

সংসদে নেই রাহুল
উত্তরপ্রদেশ ভোটে বিপুল সাফল্যের জন্য সংসদ ভবন চত্বরে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে রইলেন অখিলেশ সিংহ যাদব। কিন্তু বাজেট অধিবেশনের প্রথম দিনই অনুপস্থিত থাকলেন ‘পরাজিত সেনাপতি’ রাহুল গাঁধী। সংসদে আজ তাঁকে দেখা যায়নি। কংগ্রেস সূত্রে বলা হচ্ছে, তিনি বিদেশ সফরে গিয়েছেন। রাহুলের অনুপস্থিতি নিয়ে ঘরোয়া আলোচনায় কটাক্ষ করতে শুরু করে দিয়েছে বিরোধীরা। তবে গাঁধী পরিবারের তরুণ প্রজন্মের এই সঙ্কটের মুহূর্তে পাশে দাঁড়িয়েছেন আর জে ডি নেতা লালু প্রসাদ। বিরোধীদের কটাক্ষের জবাব কংগ্রেস না দিলেও রাহুলের হয়ে পাল্টা সওয়াল করেছেন লালু। বলেছেন, “কে বলেছে রাহুল ব্যর্থ? তাঁর পরিশ্রম বিফলে যাবে না।” লালু প্রসাদের দাবি, “উত্তরপ্রদেশে একদা অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাওয়া কংগ্রেসকে আলোচনায় তুলে এনেছেন রাহুলই।”

উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় বহুগুণা
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন কংগ্রেস সাংসদ বিজয় বহুগুণা। প্রয়াত নেতা হেমবতী নন্দন বহুগুণার ছেলে তিনি। মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, ফল প্রকাশের পর থেকেই সেই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছিল। আজ ১০ জনপথের বাইরে এক সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক গুলাম নবি আজাদ জানান, দলের বিধায়ক ও সাংসদদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী। উত্তরপ্রদেশ রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতি রীতা বহুগুণার ভাই ও বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বি সি খান্ডুরির তুতো-ভাই ৬৫ বছর বয়সী এই কংগ্রেস নেতা। তাঁরা বাবাও উত্তরপ্রদেশের মুখমন্ত্রী ছিলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে যখন গুলাম নবি আজাদ মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করছেন, তখন সেখানে বহুগুণা ছাড়াও ছিলেন রাজ্যের দায়িত্বে থাকা কংগ্রেস নেতা বীরেন্দ্র সিংহ। পরে বিজয় বহুগুণা জানান, দলে কোনও বিভাজন তিনি তৈরি হতে দেবেন না। বলেন, “সবাইকে নিয়ে কাজ করব।”

গুড়গাঁওয়ে গণধর্ষণ
২৩ বছরের এক তরুণীকে গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল গুড়গাঁওয়ে। শহরের একটি মলের পানশালায় কাজ করেন ওই তরুণী। কাল রাতে তিনি কর্মস্থল থেকে ট্যাক্সি করে বাড়ি ফিরছিলেন। অভিযোগ, সেই সময় ছয় যুবক জোর করে ট্যাক্সি থামিয়ে তাঁকে নিজেদের গাড়িতে তোলে। শহরেরই একটি ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে ছ’জন তাঁকে ধর্ষণ করে। অত্যাচারের পর অভিযুক্তরা তরুণীকে দিল্লির ছত্তরপুর মেট্রো স্টেশনের কাছে ফেলে দিয়ে যায়। ছ’জনের নামে গুড়গাঁও থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন নির্যাতিতা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ইতিমধ্যে তরুণীর শারীরিক পরীক্ষাও করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। চলতি বছরের জানুয়ারিতেও ওই মলের সামনে থেকে একটি মেয়েকে অপহরণ এবং শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছিল কিছু যুবক।

আদালতে পেশ আদর্শ-তদন্ত রিপোর্ট
আদর্শ-কেলেঙ্কারির তদন্ত রিপোর্ট আজ মুম্বই হাইকোর্টে পেশ করল সিবিআই ও এনফোসর্মেন্ট দফতর। এ ছাড়া ওই কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত ১৫ জনের বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করেছে সিবিআই। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন মহারাষ্ট্রের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চহ্বাণ এবং বিলাসরাও দেশমুখ। প্রাক্তন সেনাদের জন্য আদর্শ আবাসন তৈরি করা হলেও নিজেদের আত্মীয়দের তা ‘অন্যায়’ ভাবে পাইয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ ওই দু’জনের বিরুদ্ধে।

ফের কংগ্রেসের কলমডী-অস্বস্তি
সুরেশ কলমডীকে নিয়ে ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস। কমনওয়েলথ গেমস দুর্নীতিতে অভিযুক্ত পুণের এই সাংসদের নাম সংসদের ‘রোস্টারে’ রয়েছে। আজ জানাজানি হতেই বিষয়টিকে লঘু করে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয় কংগ্রেসের তরফে। দলের মুখ্য সচেতক গিরিজা ব্যাস জানান, ভুল করে কলমডীর নাম ‘রোস্টারে’ রয়ে গিয়েছে। আপাতত জামিনে রয়েছেন কলমডী। সাংসদ হওয়ার সুবাদে তাঁর নাম ‘রোস্টারে’ রাখতেও কোনও বাধা নেই। কিন্তু কমনওয়েলথ-দুর্নীতির কারণে তাঁর সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে চাইছে কংগ্রেস। কমনওয়েলথ গেমস আয়োজক কমিটির প্রাক্তন প্রধান কলমডীকে কংগ্রেসের সংসদীয় দলের সম্পাদকের পদ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার পরেও কলমডীর নাম সংসদের ‘রোস্টারে’ কী করে রয়ে গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

জঙ্গিদের গুলিতে কাশ্মীরে আহত এক
জঙ্গিদের গুলিতে আহত হলেন সোপোরের এক ব্যক্তি। কাল এক দল জঙ্গি গুলাম হাসান চেচকের বাড়িতে ঢুকে খুব কাছ থেকে তাঁকে গুলি করে বলে অভিযোগ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, গত কয়েক দিনের মধ্যে এই নিয়ে তৃতীয় বার এমন ঘটনা ঘটল।

বিলাসপুরে আত্মঘাতী পুলিশকর্তা
নিজের সার্ভিস রিভলভার থেকে গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করলেন এক আইপিএস অফিসার। নাম রাহুল শর্মা (৩৭)। ২০০২ ব্যাচের ছত্তীসগঢ়ের ক্যাডার রাহুল বিলাসপুরের এসপি ছিলেন। থাকতেন পুলিশকর্তাদের মেসে। আজ মেসের শৌচাগারে ঢুকে মাথায় গুলি করেন রাহুল। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। কেন এই পুলিশকর্তা আত্মহত্যা করেছেন, তা জানা যায়নি।

সংসদে থাকতে পারেন কানিমোঝি
ডিএমকে নেত্রী কানিমোঝিকে সংসদের বাজেট অধিবেশনে হাজির থাকার অনুমতি দিল দিল্লির বিশেষ আদালত। ২৮ নভেম্বর টুজি মামলায় অভিযুক্ত কানিমোঝি জামিনে মুক্তি পান। আদালত জানিয়েছে, কানিমোঝি বাজেট অধিবেশনে যেতে পারেন। তাঁর আইনজীবীকে নিয়মিত শুনানিতে হাজিরা দিতে হবে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.