কোকরাঝাড়ের গোসাইগাঁও এলাকায় কাল রাতে কাঠ চোরাচালানকারীদের গুলিতে জখম হলেন এক বনরক্ষী। তাঁর নাম লালমোহন সঙ্গ রাভা। কচুগাঁও বিন ডিভিশনে কর্মরত লালমোহনবাবু ও তাঁর সঙ্গীরা কাল, বন থেকে চোরাই কাঠ উদ্ধার করে গরুর গাড়িতে চাপিয়ে ফিরছিলেন। পথে, চোরাই কাঠের কারবারিরা তাঁদের গাড়ি আটকায়। দুই পক্ষে বাদানুবাদ চলাকালীন ওই চোরাই চক্রের একজন গুলি চালালে জখম হন লালমোহনবাবু। এর আগে গত মাসেও, দু’ বার, চোরাই কাঠের কারবারিদের আক্রমণে হালতুগাঁও ও চিরাং-এর বনরক্ষীরা জখম হয়েছিলেন।
|
অভিযান চালিয়ে মুরারই থানা এলাকায় ১৬টি বেআইনি কাঠকল বন্ধ করল বনদফতর। জেলা বনাধিকারিক কিশোর মানকরের নেতৃত্বে রবিবার সকালে এই অভিযান চলে। কিশোরবাবু বলেন, “রাজগ্রাম, মুরারই-সহ বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ কাঠকল চলছিল। এ দিন অভিযান চালিয়ে ১৬টি কাঠকল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শনিবার রামপুরহাট এলাকার ৪টি কাঠকল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।” বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রামপুরহাটের তিনটি কাঠকলের কোনও কাগজপত্র ছিল না। অন্য একটি কাঠকলের সরকারি অনুমতি থাকলেও আরও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না পাওয়ায় সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিছু কাঠও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
|
টানা সাত দিন ধরে নজরে রাখার পরে রবিবার ডুয়ার্সের বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকায় ঘুরে বেড়ানো জখম দাঁতালের চিকিৎসা করানো হল। এদিন বক্সার সাউথ রায়ডাক বিটে দুটি কুনকি হাতি চম্পারানি ও প্রমীলার সাহায্য নিয়ে বনকর্মীরা দাঁতালটিকে ঘুমপাড়ানি গুলিতে বেহুঁশ করেন। বন দফতরের পশু চিকিৎসক দীপক শর্মা জানান, দাঁতালের বাঁ পায়ে গভীর ক্ষত ছিল।
|
হরিণ মারায় গ্রেফতার করা হল আট সাঁওতালি শিকারিকে। ঘটনাটি ঘটেছে ওরাং-এর রাজীব গাঁধী জাতীয় উদ্যানে। পুলিশ জানায়, স্থানীয় গ্রামবাসীরা ফসল বাঁচাতে ইঁদুর মারার জন্য সাঁওতালি শিকারিদের টাকা দেন। ১ নম্বর বেরগাঁও এলাকায় ইঁদুর মারার জন্যই সাঁওতাল শিকারিরা এসেছিলেন। কিন্তু জঙ্গল থেকে একটি হগ ডিয়ার বেরিয়ে আসায় শিকারিরা লোভ সামলাতে পারেননি। সেটিকে হত্যা করেন তাঁরা।
|
ধুবুরি জেলার বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের পাশাপাশি অসম পুলিশ নিজস্ব চৌকি, ওয়াচ পোস্ট করবে বলে জানালেন অসম পুলিশের ডিজি জয়ন্তনারায়ণ চৌধুরী। রবিবার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখতে ধুবুরি এসে এ কথা জানিয়েছেন তিনি। |