|
খুচরো হ্যাঙ্গামের দিন শেষ |
ঘর চালাতে গেলে উটকো ঝামেলা তো লেগেই থাকবে। তাদের শায়েস্তা করার অস্ত্রশস্ত্রের সন্ধান রইল। |
• রান্নার সময় যদি কড়াইয়ের গা পুড়ে শক্ত হয়ে ওঠে, তা হলে এতে সাবান আর জল ভর্তি করে নিন। এ বার প্রায় ১৫ মিনিট ধরে জলটিকে ফোটাতে থাকুন। এতে বাসন ধোয়ার সময় পোড়া দাগ খুব চটপট উঠে যায়। |
|
• কাঠের আসবাবের ওপর ভিজে তোয়ালে রাখলে খানিকক্ষণের মধ্যেই পালিশের ওপর সাদাটে ছোপ ধরে যায়। শুকনো কাপড়ে মুছলেও যদি ছোপ না ওঠে, তা হলে একটু গায়ে মাখার তেল নিয়ে ওই অংশটাতে ঘষতে থাকুন। আস্তে আস্তে পালিশের রং ফিরে আসবে।
|
|
|
• জামাকাপড় যে নীল জলে ধুয়েছেন, তা ফেলবেন না।
এতে একটু গুঁড়ো সাবান গুলে বাথরুমের টাইল
বা বেসিন পরিষ্কার
করলে টাইল ঝকঝক করবে। |
• সাদা বাথটাব বা বেসিনে অনেক সময় হলুদ ছোপ ধরে
যায়। তারপিন তেলে একটু নুন মিশিয়ে সেটা দিয়ে বাথটাব
বা বেসিন মুছে নিন। সাদা ভাব আবার ফিরে আসবে। |
|
• যে কোনও নরম পানীয়ের খালি বোতল ফেলে দেবেন না। কাঁচি দিয়ে একে কেটে ডিপ ফ্রিজে পেতে রাখতে পারেন। এর ওপর আইস ট্রে বা খাবারের প্যাকেট রাখলে তা চট করে আটকে যাবে না।
• আচারে ছাতা পড়ে গেলে সেটা ফেলে দেবেন না। এই দিয়ে পেতল বা তামার বাসন মেজে নিতে পারলে বাসন একেবারে ঝকঝক করবে।
|
|
• ওয়াশিং মেশিনে কিছু দিন পর পরই জামাকাপড়ের রোঁয়া ময়লা আটকে যায়। বাজে গন্ধও বের হয়। মেশিনে অল্প গরম জল ভর্তি করে এক কাপ ভিনিগার এতে মিশিয়ে দিন। এ বার মেশিন চালিয়ে দিন। এতে ময়লা বেরিয়ে যাবে।
|
|
• যে জলে ডিম ফুটিয়েছেন, সেই জল ফেলে দেবেন না। বাগানে গাছের গোড়ায় এই জল ছড়িয়ে দিন। গাছের প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের অনেকটারই জোগান দেবে ডিম ফোটানো জল।
• অনেক ক্ষণ চলন্ত গাড়িতে বসে থাকলে যাঁদের শরীর খারাপ লাগে, তাঁরা মুখে একটা লবঙ্গ আর এক টুকরো ছোট এলাচ রাখুন। আরাম পাবেন। |
|