১৮-র বৈঠকে ট্যাক্সি-জুলুম বন্ধে ‘দাওয়াই’ দিতে চান মদন
নিজস্ব সংবাদদাতা |
আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি মহাকরণের বৈঠকে ট্যাক্সিচালকদের যাত্রী প্রত্যাখ্যান বন্ধ করার দাওয়াই বাতলাতে চান পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র। বৈঠকে থাকার কথা ডিসি (ট্রাফিক) দিলীপ বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। রবিবার মদনবাবু জানান, ওই বৈঠকে সরকারের তরফে ট্যাক্সি ইউনিয়নগুলিকে পরামর্শ ও নির্দেশ দেওয়া হবে। ট্যাক্সিচালকেরা যাতে যাত্রী প্রত্যাখ্যান বন্ধ করেন। ট্যাক্সিচালকদের যাত্রী প্রত্যাখ্যানে যাত্রীদের নিত্য ভোগান্তি পোহাতে হয়। বামফ্রন্ট জমানায় বেশ কয়েক বার এই সমস্যা মেটানোর চেষ্টা হলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। যে কারণে মদনবাবু বাম-জমানাকেই ট্যাক্সিচালকদের যাত্রী প্রত্যাখ্যানের রেওয়াজের জন্য দায়ী করে বলেছেন, “হলুদ ট্যাক্সি ডাকতে গেলেই লোকের মনে হয়, ট্যাক্সিচালক নির্ঘাত গন্তব্যে যেতে অস্বীকার করবেন। হলুদ ট্যাক্সি যেন রিফিউজাল ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছিল। তা ভাঙতেই নীল-সাদা রঙ করা হচ্ছে।” প্রসঙ্গত, ট্যাক্সির হলুদ রং মানেই ‘সন্ত্রাসের রং’ এমন কথা বোঝাতে চাননি পরিবহণমন্ত্রী। ট্যাক্সি ইউনিয়নের নেতা মদনবাবু শহরের মানুষের ধারণায় পরিবর্তন আনার উদ্যোগের কথা বলতে চেয়েছেন। কিন্তু পরিবহণমন্ত্রীর বক্তব্যের পরেও নাগরিক-মনে প্রশ্ন থাকছে, শুধু ট্যাক্সির রং বদলে কি চালকদের এই ‘জুলুমের মানসিকতা’ বদলানো সম্ভব? মদনবাবুর অবশ্য আশা, তিনি ১৮ তারিখের বৈঠকে ওই সমস্যা সমাধানের দাওয়াই দিতে পারবেন। |
এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত দেহ মিলল। রবিবার সকালে, লেকটাউন থানার গোলাঘাটায়। মৃতের নাম নির্মল হালদার (৬০)। বাড়ি সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের কাছে। নির্মলবাবু সল্টলেকেরই একটি কারখানায় দারোয়ানের কাজ করতেন। এ দিন স্থানীয় বাসিন্দারা ওই বৃদ্ধকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ বৃদ্ধের পরিচয় জানতে পেরে তাঁর বাড়িতে খবর দেয়। পুলিশ জানায়, নির্মলবাবু শনিবার তাঁর ছেলের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফেরেননি। পুলিশের অনুমান, ওই বৃদ্ধ আত্মঘাতী হয়েছেন। |