সৈকত পর্যটন কেন্দ্রগুলির পরিকাঠামো উন্নয়ন-বৈঠক
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদে সদ্য অন্তর্ভুক্ত দুই সৈকত-কেন্দ্র মন্দারমণি ও তাজপুরের জন্য এলইউডিসিপি (ল্যান্ড ইউজিং ডেভলপমেন্ট কন্ট্রোল প্ল্যান) তৈরির পাশাপাশি দিঘা-শঙ্করপুরের এলইউডিসিপি-ও পরিবর্ধন, পরিমার্জন করা হবে। শনিবার দিঘায় উন্নয়ন পর্ষদের এক বৈঠকের পরে এ কথা জানান পর্ষদের চেয়ারম্যান ও রাজ্যের নগরোন্নয়ন সচিব দেবাশিস সেন। শনিবার বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পারভেজ আহমেদ সিদ্দিকি, মহকুমাশাসক সুমিত গুপ্ত, পর্ষদের নির্বাহী আধিকারিক সৌমেন পাল, রামনগর-১পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দেবব্রতদাস, বিধায়ক অখিল গিরি এবং রামনগরের দুই বিডিও রানা বিশ্বাস ও সুকান্ত সাহা। সৈকত পর্যটন কেন্দ্রের পরিকাঠামো উন্নয়ন নিয়েই মূলত আলোচনা হয়। দিঘায় পরিবেশ রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ এবং দিঘা-কলকাতা সড়কে চাউলখোলা থেকে দিঘা পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার রাস্তার দু’ধারে সুদৃশ্য আলো লাগানোরও সিদ্ধান্ত হয়। শনিবার সকালে দেবাশিসবাবু তাজপুর সৈকতও পরিদর্শন করেন। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে তাজপুর সৈকতে নির্মাণ-কাজের উপরে জারি হওয়া নিষেধাজ্ঞা নিয়ে হোটেল-মালিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও কথা বলেন নগরোন্নয়ন সচিব। ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে তাজপুরে রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতিরও দাবি জানানো হয়। দেবাশিসবাবু দাবি বিবেচনার আশ্বাস দেন।
|
বাণিজ্য বিধিনিষেধ শিথিল করতে পারে পাকিস্তান
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে এই প্রথম বড় পদক্ষেপ করতে পারে পাকিস্তান। যার মধ্যে রয়েছে অনেক টালবাহানার পর ভারতকে সর্বাধিক বাণিজ্য সুবিধাপ্রাপ্ত রাষ্ট্রের (এমএফএন) মর্যাদা দেওয়া। শিল্পমহলের এমনই আশা-আকাঙ্ক্ষা সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তান পৌঁছলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী আনন্দ শর্মা। সঙ্গী ১২০ জনের দল। তিন দিনের সফরে যাবেন লাহৌর, করাচি, ইসলামাবাদ। প্রতিশ্রুতি মতো এ বারই ভারতের সব পণ্য আমদানির জন্য বাজার খুলে দেওয়ার ঘোষণা করতে পারে পাকিস্তান। এখন তা ১৯৪৬টি পণ্যের মধ্যে সীমিত। যদিও ভারত প্রায় সব পাকিস্তানি পণ্যকে প্রবেশাধিকার দিয়েছে। ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়াতে সিদ্ধান্ত হতে পারে ‘মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা’ নিয়েও।
|
গ্রিসে ব্যয়সঙ্কোচ নিয়ে ঐকমত্যের ইঙ্গিত
সংবাদসংস্থা • আথেন্স |
ত্রাণ পাওয়ার লক্ষ্যে রবিবার ব্যয়সঙ্কোচ চুক্তিতে সায় দেওয়ার ইঙ্গিত দিলেন গ্রিস পার্লামেন্ট সদস্যরা। পার্লামেন্ট ভবনের সামনে এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ বেধেছে বিক্ষোভকারীদের। ১৩ হাজার কোটি ইউরো ত্রাণ পেতে কর্মীদের বেতন, পেনশন ও চাকরি ছেঁটে ৩৩০ কোটি ইউরো বাঁচানোর শর্ত সম্বলিত ওই বিল নিয়ে প্রতিবাদের মধ্যেই পার্লামেন্টে আলোচনা চলছে। |