টুকরো খবর
মন্ত্রিসভায় ফিরছেন ‘বিতর্কিত’ শহিদ চৌধুরী
ফের মন্ত্রী হতে চলেছেন সিপিএমের ‘বিতর্কিত’ বিধায়ক তথা মন্ত্রিত্ব খোয়ানো শহিদ চৌধুরী। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী মামুন মিঞার সঙ্গে তাঁর পরিবারের ঘনিষ্ঠতার অভিযোগে শহিদ চৌধুরীকে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দিতে বাধ্য হয়েছিল সিপিএম। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমন্ডলীর চাপে ২০০৮ সালে বামফ্রন্ট মন্ত্রিসভার শপথ নেওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই শহিদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। ধৃত মামুন মিঞার সঙ্গে শহিদ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠতার অভিযোগে সে সময়ে রাজ্য জুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। সিপিএমের রাজ্য কমিটির সদস্য শহিদ চৌধুরীকে বারবার গ্রেফতারের দাবিও জানিয়েছিল বিরোধী দল কংগ্রেস।প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি মামুন মিঞার ঘনিষ্ট দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করে। সেই সূত্র ধরেই কলকাতা থেকে সিআইডি-র গোয়েন্দারা আগরতলায় এসে রাজ্য পুলিশের সদর দফতর থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে, একটি বাড়ি থেকে ‘ভাড়াটে’ মামুন মিঞাকে গ্রেফতার করে। তাকে থানা থেকে ছাড়ানোর জন্য তৎকালীন মন্ত্রী শহিদ চৌধুরীর পরিবারের সদস্যরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। মামুন মিঞা কাণ্ডে শহিদ চৌধুরীর নাম জড়িয়ে যাওয়ায় রাজ্য সরকার চূড়ান্ত অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-এ-তৈবার এক সক্রিয় সদস্যের সঙ্গে শহিদ চৌধুরীর যোগাযোগের বিষয়টি পরবর্তীকালে বামফ্রন্ট সরকার ত্রিপুরার সিআইডিকে দিয়ে তদন্ত করায়। বিরোধী দলের দাবি সত্ত্বেও সিবিআই বা কোনও কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানো হয়নি। সিপিএমের দলীয় সূত্রের খবর, কয়েক দিন আগে হাইকোর্ট শহিদ চৌধুরীর সঙ্গে জঙ্গি যোগাযোগের বিষয়টি খারিজ করে দেয়। এর পরেই রাজ্য মন্ত্রিসভায় তাঁকে ফিরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। হাইকোর্টের রায়ের পর রাজ্য মন্ত্রিসভায় শহিদকে ফিরিয়ে নিতে আর কোনও বাধা রইল না বলে মনে করছে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমন্ডলী। সংখ্যালঘু দফতর ছাড়াও তাঁকে আরও কয়েকটি দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।

সংরক্ষণ নিয়ে ফের বিতর্কে সলমন খুরশিদ
মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ নিয়ে ফের বিতর্কে জড়ালেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী সলমন খুরশিদ। নির্বাচন কমিশন তাঁকে ফাঁসি দিলেও পিছিয়ে পড়া পসমন্দা মুসলিম সম্প্রদায়ের অধিকার সুনিশ্চিত করবেন বলে মন্তব্য করেছেন খুরশিদ। উত্তরপ্রদেশের ফারুকাবাদ কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী খুরশিদের স্ত্রী লুইস। জানুয়ারি মাসে ওই কেন্দ্রে প্রচারের সময়ে খুরশিদ বলেছিলেন, পিছিয়ে পড়া মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ বাড়ানো হবে। অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য ২৭ শতাংশ সংরক্ষণের আইন রয়েছে। খুরশিদ বলেছিলেন, ওই ২৭ শতাংশের মধ্যে ৯ শতাংশ সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ করবে কেন্দ্রীয় সরকার। খুরশিদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে আদর্শ আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগ করেছিল বিজেপি। আইনমন্ত্রীর মন্তব্যের সমালোচনা করে কমিশনও। শুক্রবার রাতে ফারুকাবাদেই একটি জনসভায় সলমন খুরশিদ বলেন, “কমিশন আমাকে ফাঁসি দিতে পারে। কিন্তু, পসমন্দা সম্প্রদায়ের মানুষের অধিকার আমি সুনিশ্চিত করব।” প্রত্যাশিত ভাবেই খুরশিদের মন্তব্যের সমালোচনা করেছে বিজেপি। দলীয় মুখপাত্র বলবীর পুঞ্জ বলেছেন, দেশের আইনমন্ত্রীই নির্বাচন কমিশনের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। এটা দুর্ভাগ্যজনক। প্রধানমন্ত্রীর উচিত খুরশিদকে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া। দিল্লির বাটলা হাউসে জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর সংঘর্ষ নিয়েও বিতর্কে জড়িয়েছেন আইনমন্ত্রী। ২০০৮ সালের ওই ঘটনা ভুয়ো সংঘর্ষ কি না তা নিয়ে নানা মহল থেকে প্রশ্ন উঠেছিল। সম্প্রতি খুরশিদ এক জনসভায় বলেন, “বাটলা সংঘর্ষের ছবি দেখে সনিয়া গাঁধীর চোখে জল এসে গিয়েছিল।” খুরশিদের এই মন্তব্যে বিতর্ক শুরু হয়। শনিবার নিজের অবস্থান বদলেছেন আইনমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “আমার মন্তব্য বিকৃত করা হয়েছে।”

উত্তরপ্রদেশে ভোট পড়ল ৫৯ %
উত্তরপ্রদেশে সাধুদের ভোটদান। শনিবার। ছবি: পি টি আই
উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা ভোটের দ্বিতীয় দফায় ভোট দিয়েছেন ৫৯ শতাংশ ভোটার। রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে এ কথা জানা গিয়েছে। শনিবার ভোট হয়েছে ন’টি জেলার ৫৯টি কেন্দ্রে। ওই প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ২৪ জন প্রাক্তন মন্ত্রীও। আজ নির্বাচন শান্তিপূর্ণই হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

উত্তপ্ত ধানবাদ
ব্রিটিশ আমলে আদিবাসীদের অধিকার রক্ষার জন্য তৈরি ছোটনাগপুর প্রজাস্বত্ব আইনকে (সিএনটি অ্যাক্ট) ঘিরে পক্ষে ও বিপক্ষে সরব রাজনৈতিক দলগুলির লড়াইয়ে আজও উত্তপ্ত ধানবাদ। শুধু আদিবাসী নয়, সিএনটি অ্যাক্ট সংশোধন করে তফসিল জাতি এবং ওবিসি জনগোষ্ঠীকেও ওই আইনি সুরক্ষা দেওয়ার দাবিতে গত কাল বন্ধ পালিত হয়েছে ধানবাদ জেলায়। আজ তারই পাল্টা জবাব দিতে সিএনটি অ্যাক্ট অপরিবর্ত রেখে অবিলম্বে তা কার্যকর করার দাবি নিয়ে ধানবাদের পথে তাদের ‘ট্রাডিশন্যাল’ অস্ত্রশস্ত্র এবং বাদ্যযন্ত্র নিয়ে মিছিল করেছে মহিলা-পুরুষ নির্বিশেষে বেশ কয়েক হাজার আদিবাসী। পুলিশ জানায়, গতকালের বন্ধের মতোই আজও অচল হয়ে যায় ধানবাদ শহর। আদিবাসী মিছিলের জেরে বন্ধ হয়ে যায় শহরের সড়ক পরিবহণ। সকাল ১০ টা থেকে অবরুদ্ধ হয়ে যায় ধানবাদের প্রাণকেন্দ্র, রণধীর বর্মা চক। বস্তুত সিএনটি অ্যাক্ট নিয়ে এই মুহূর্তে দ্বিধাবিভক্ত বিজেপি নেতৃত্বাধীন ঝাড়খণ্ডের জোট সরকার। সিএনটি অ্যাক্টের সংশোধন চাইছে ঝাড়খণ্ড সরকারের প্রধান শরিক বিজেপি।

ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের দেহ উদ্ধার পটনায়
পটনার একটি হোটেল থেকে এক ছাত্রের মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশ। মৃতের পরণে ছিল মহিলাদের পোষাক। বয়স বোঝা না গেলেও পুলিশ জানিয়েছে, তাঁর নাম হরিশঙ্কর মেটা (২১)। তাঁর বাড়ি পূর্ণিয়ায়। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, এটি আত্মহত্যার ঘটনা। পুলিশ জানিয়েছে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি পটনার কোতয়ালি থানা এলাকার একটি হোটেলে এসে ওঠে ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ওই ছাত্রটি। হোটেল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে জানিয়েছে প্রথম দিন যুবকটি খাবার আনিয়েছিল। এর পর দু’দিন ধরে সে ঘরের দরজাও খোলেনি, কাউকে কিছু বলেওনি। পুলিশের কাছে সব থেকে বেশি ধোঁয়াশা লাগছে ছেলেটির পরণে কেন মেয়েদের পোষাক ছিল। পুলিশ গিয়ে দেখে, মৃতের পরণে মেয়েদের চুড়িদার-কামিজ, মাথায় লম্বা পরচুলা, হাতে চুড়ি এবং পায়ে আলতা পরা। পুলিশ তাঁর বাড়ি পূর্ণিয়ায় যোগাযোগ করে জানতে পারে, পুনের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে সে পড়ত। তাঁর বাবা অশোক প্রসাদ মেটা পুলিশকে জানিয়েছে, পুনে যাওয়ার উদ্দেশে সে বাড়ি থেকে বেরোয়। কেন সে পটনায় এসেছিল, পুলিশ ও বাড়ির লোকের কাছে তা স্পষ্ট নয়। আজ সকালে হোটেলের এক কর্মী তাঁকে ডাকাডাকি করে সাড়া না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত হোটেল কর্তৃপক্ষ দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে দেখে মৃতদেহটি বিছানায় পড়ে আছে। কোতোয়লি থানার ওসি বলেন, “কী ভাবে মৃত্যু হয়েছে তা আমরা এখনও বুঝতে পারিনি। তবে মৃতদেহের পাশে, বিছানায় বমি পড়েছিল।”

ফলক-কাণ্ডে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত
পুলিশের জালে ফলক-কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত। পেশায় ট্যাক্সিচালক রাজ কুমারকে আজ সকালে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ। এই রাজ কুমারের হাত থেকেই ১৪ বছরের ওই কিশোরীর হাতে পৌঁছয় ফলক। দু’বছরের শিশুটিকে সে দিন মারাত্মক জখম অবস্থায় এইমস-এ ভর্তি করেছিল মেয়েটি। ইতিমধ্যে ঘটনায় অভিযুক্ত অনেককে গ্রেফতার করা গেলেও পুলিশের চোখে প্রধান অভিযুক্ত রাজ কুমার অধরাই রয়ে গিয়েছিল। রাজ কুমারের সঙ্গে দেহব্যবসায় জড়িত সন্দেহে অপর এক মহিলাকেও আজ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ মুখ খুলেছেন ফলকের দাদু-দিদা। তাঁদের দাবি, ফলকের এ অবস্থার পিছনে রয়েছে তাঁদের জামাই শাহ হুসেন। “মেয়ে মুন্নি ও তাঁর ৩ সন্তানকে বিক্রি করে দেয় হুসেন। সব কিছুর মূলে ওই।” ১৮ জানুয়ারি ফলককে এইমস-এ ভর্তি করে ১৪ বছরের এক কিশোরী। নিজেকেই ফলকের মা বলে দাবি করে সে। পরে জানা যায় ফলকের ‘আসল’ মা মুন্নি। জানান, স্বামীর অত্যাচারে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিলেন দিল্লিতে। পরিচারিকার কাজ করতেন। কিছু লোকের প্ররোচনায় দ্বিতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন ও ৩ সন্তানকে তুলে দেন তাদের হাতে। তারা জানিয়েছিল, ফলক ও তার ভাইবোনেরা ভাল আছে। মায়ের কাছ-ছাড়া হওয়ার পর বিভিন্ন হাত ঘুরে ওই কিশোরীর হাতে এসে পৌঁছয় ফলক।

অস্ত্রোপচার সফল, ভাল আছেন অমিতাভ
তলপেটে অস্ত্রোপচার হল অমিতাভ বচ্চনের। অভিষেক বচ্চন জানিয়েছেন বাবা ভাল আছেন এবং তাঁকে ২-৩ দিনের মধ্যেই হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। ১৯৮২ সালে ‘কুলি’ ছবির শু্যটিংয়ের সময়ে তলপেটে মারাত্মক আঘাত পান অমিতাভ। সেই থেকেই বিভিন্ন সময়ে তলপেটে ব্যথা অনুভব করছিলেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। এ বার অস্ত্রোপচারের জন্য তাঁকে মুম্বই শহরতলি আন্ধেরির সেভেন হিলস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের মুখপাত্র আস্থানা জানিয়েছেন, সকাল সাড়ে ন’টা নাগাদ অমিতাভকে হুইল চেয়ারে বসিয়ে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন তিনি বেশ খোশমেজাজেই ছিলেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অস্ত্রোপচার সফল। সব কিছু ঠিকঠাক চললে দু-তিন দিনের মধ্যেই ছেড়ে দেওয়া হবে অমিতাভকে। শুভেচ্ছা জানানোর জন্য অমিতাভ-ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন অভিষেক।

চলন্ত গাড়ি থেকে রাস্তায়, জখম ছাত্রী
চলন্ত গাড়ি থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর ভাবে জখম হলেন আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী। অমৃতা নায়েক নামে ললিতকলা বিভাগের ওই ছাত্রী এখন শিলচর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানিয়েছে, আজ সকালে গাড়িতে শিলচর আসছিলেন ললিতকলা বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা। শিলকুড়ি এলাকায় গাড়ির দরজা খুলে যায়। চলন্ত গাড়ি থেকে রাস্তায় ছিটকে পড়েন অমৃতা। অমৃতার সহপাঠীরা জানিয়েছেন, এক কমর্শালায় যোগ দিতে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুধপাতিলের দিকে যাচ্ছিলেন। এই দুর্ঘটনার পরপরই স্থানীয় লোকজন তৎপর হয়ে চালক মণি লস্করকে পাকড়াও করেন।

ট্রলি ছিঁড়ে মৃত্যু খনিকর্মীর
খনি থেকে কয়লা তোলার ট্রলি ছিঁড়ে পড়ায় আজ মৃত্যু ঘটল ভারত কুকিং কোল লিমিটেডের এক কর্মীর। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ঝড়িয়ায় বিসিসিএল-র ভালগোড়া সিমলাবহাল নিউ-পিট খনিতে। মৃত ওই খনিকর্মীর নাম অম্বিকা রাম (৪৫)। ট্রলিটি প্রায় ২৭৫ ফুট নীচে খনিগর্ভে আছড়ে পড়ে।
স্থানীয় বিসিসিএলের আবাসনেই সপরিবারে থাকতেন অম্বিকা। সরকারি সূত্রের খবর, এ দিনই অম্বিকাবাবুর ছেলে দীনেশ রামকে চাকরির নিয়োগপত্র দিয়েছেন খনি কর্তৃপক্ষ। মৃত কর্মীর যাবতীয় পাওনা গণ্ডা এবং ক্ষতিপূরণের অর্থও দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

সৌদি সফরে অ্যান্টনি
দু’দিনের সফরে আগামী কাল রিয়াধ যাচ্ছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অফিসাররা আজ এ কথা জানিয়ে বলেন অ্যান্টনিই প্রথম প্রতিরক্ষা মন্ত্রী যিনি সৌদি আরব যাবেন। গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে সৌদি সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। দু’দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করতে এক বছর পরই রিয়াধ যাচ্ছেন অ্যান্টনি।

ডাইনি অপবাদে হত্যা
ফের ডাইনি অপবাদ দিয়ে একজন নিরীহকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠল ত্রিপুরার প্রত্যন্ত এলাকায়। মৃতের নাম ধর্মশ্রী ত্রিপুরা (৬৩)। ধর্মশ্রী ত্রিপুরাকে খুন করার অভিযোগে চালিতা বনকুলের ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে সাব্রুম থানার পুলিশ।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.