লক্ষ্মণবাবুর পরিবারের সদস্য নেপাল মণ্ডল বলেন, “সিন্নিতে নারকেল এবং ডাবের জল দেওয়া হয়েছিল। পুজো উপলক্ষে গ্রামের সকলকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল। রাতে যাঁরা প্রসাদ খেয়েছিলেন, তাঁদের বিশেষ কেউ অসুস্থ হননি। ভোরের বেলায় যারা প্রসাদ খান, তাঁদেরই অধিকাংশই অসুস্থ হয়ে পড়েন। মনে হয় অসতর্কতায় খাবারে বিষাক্ত কিছু পড়ায় এই বিপত্তি।”
বুধবার ওই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, শতাধিক অসুস্থের চিকিৎসা চলছে। রোগীদের অধিকাংশই শিশু ও মহিলা। অনেকের চিকিৎসা চলছে মেঝেতে। লক্ষ্মী মণ্ডল নামে এক রোগিণী বলেন, “ভোরের দিকে প্রসাদ খাওয়ার পর শরীর খারাপ হয়। একটু বেলা বাড়তেই বমি আর শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা শুরু হয়। ছেলেটাও অসুস্থ হয়ে পড়ে।” হাসপাতালের চিকিৎসক রাজদীপ মজুমদার জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। |