টুকরো খবর
রাতে ওষুধ চেয়ে দাবি
রাতে ওষুধের দোকান খোলা এবং ক্রেতার সাধ্য অনুসারে ওষুধ কেনার ব্যবস্থার দাবি জানিয়ে শিলিগুড়িতে ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরে স্মারকলিপি দিল কংগ্রেস। অভিযোগ, রাতে ওষুধের দোকান খোলা না-থাকায় বাসিন্দাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। সম্প্রতি শিলিগুড়ির বিধায়ক রাতে কয়েকটি ওষুধের দোকান খোলা রাখার ব্যবস্থা করলেও সেই নির্দেশ মানা হচ্ছে না। হাসপাতাল লাগোয়া এলাকার দোকানগুলিতে খুচরো ওষুধ মিলছে না। কারও ৫টি ট্যাবলেট প্রয়োজন হলেও বিক্রেতা ১০টি ট্যাবলেটের পাতা কিনতে বাধ্য করছেন। সমস্যার সুরাহা না-হলে লাগাতার আন্দোলনে নামার হুমকিও দেন কংগ্রেস নেতা বিমলেশ মৌলিক। ড্রাগ কন্ট্রোলের শিলিগুড়ির ডেপুটি ডিরেক্টর স্বপন মণ্ডল বলেন, “খুচরো ওষুধ কেনা নিয়ে নির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাতে ওষুধের দোকান খোলার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে অভিযোগ পেয়েছি। বেঙ্গল কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট অ্যাসোসিয়েশন এবং প্রশাসনের সঙ্গে যৌথ ভাবে বৈঠক করে সমস্যার সুরাহার চেষ্টা করা হবে।”

হাসপাতালে ওষুধের দোকানে ভাঙচুর
ওষুধের দাম নিয়ে গোলমালের জেরে বুধবার বিকালে ভাঙচুর চালানো হল বারাসতের কদম্বগাছির একটি বেসরকারি হাসপাতালের ওষুধের দোকানে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই হাসপাতালের দোকান থেকে ওষুধ কিনতে যান কদম্বগাছির ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা আরাবুল ইসলাম ও তাঁর কাকা নুর আলি। ওই ওষুধের দামে ছাড় রয়েছে বলে তাঁরা দাবি করেন। দোকানদার ছাড় দিতে রাজি না হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আরাবুলদের বচসা বাধে। ওই দু’জনকে হাসপাতালের কর্মীরা মারধর করে বাইরে বের করে দেন বলে অভিযোগ। এর পরেই হাসপাতালে চড়াও হয় ইসলামপুর গ্রামের কিছু বাসিন্দা। তারা হাসপাতালের গেটের পাশে ওই দোকানটি ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ ফাঁড়ি ও বারাসত থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি আয়ত্তে আনে।

পেটের রোগে অসুস্থ
পেটের রোগে অসুস্থ পড়েছেন ছাতনার কয়েকটি গ্রামের কিছু বাসিন্দা। ছাতনার ব্লক মেডিক্যাল অফিসার সচিন রজক বলেন, “কামারকুলি, ঘোড়ামুলি, হাতিশাল গ্রামের প্রায় ১২ জন বাসিন্দা পেটের রোগে অসুস্থ হয়ে সোম ও মঙ্গলবার চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন। তাঁদের পায়খানা ও বমি হচ্ছিল। প্রাথমিক ভাবে অনুমান, খাবারে বিষক্রিয়ায় তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।” তিনি জানান, বুধবার ওই এলাকায় চিকিৎসক দল পাঠানো হয়।

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রতিনিধি দল
ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জাতীয় গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পে কী রকম কাজ চলছে, তা খতিয়ে দেখতে প্রকল্পের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল রামপুরহাট মহকুমার দু’টি ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র বুধবার পরিদর্শন করেন। মুরারই ২ ব্লকের পাইকরে এবং রামপুরহাট ২ ব্লকের মাড়গ্রাম থানার বশোয়া গ্রামে স্বাস্থ্যকেন্দ্র ঘুরে দেখেন। ওই প্রতিনিধি দলে আছেন জাতীয় গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের সহকারী কমিশনার শীলা দেব, অনুভব শ্রীবাস্তব এবং নারায়ণ কর। ডেপুটি সিএমওএইচ(৩) গুরুদাস পাত্র বলেন, “প্রসূতিদের কী কী পরিষেবা প্রাপ্য এবং হাসপাকাল তার কী কী দিচ্ছেএ সব তাঁরা ঘুরে দেখেন। সরকারি নিয়ম-নীতি মেনে চলা হচ্ছে কি না তাও দেখেন তাঁরা। এ সব দেখে তাঁরা রাজ্য স্বাস্থ্য ভবনে রিপোর্ট দেবেন।” মঙ্গলবার তাঁরা সিউড়ি সদর হাসপাতালে গিয়েছিলেন। পাইকরে অবস্থিত মুরারই ২ ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক মাসুদ আলি বলেন, “প্রতিনিধি দলকে ব্লক হাসপাতালের জন্য আরও দু’জন চিকিৎসক দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বর্তমানে একানে দু’জন চিকিৎসক আছেন। পাশাপাশি সদ্যোজাত শিশুবিভাগের জন্য এক জন নার্স দেওয়া ও ব্লক ব্লাড ব্যাঙ্কের দাবি জানানো হয়েছে।” আজ, তাঁরা রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে পরিদর্শনে যাবেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.