খেলার টুকরো খবর

মাংসচুরি (হারিয়ে যাওয়া খেলা পর্ব ৯)
নুন তাড়াতাড়ি খেলার সঙ্গে কিছুটা মিল রয়েছে ‘মাংসচুরি খেলা’র। তবে এক্ষেত্রে মূলত বিজোড় সংখ্যক খেলোয়াড় নিয়ে একক ভাবে খেলার নিয়ম চালু রয়েছে। খেলোয়াড়ের সংখ্যা অনুযায়ী, মাটিতে বর্গাকার ঘর বিশিষ্ট একটি বড় আয়তাকার ঘর টানা হয়। আয়তাকার ঘরের মধ্যস্থলে আঁকা হয় একটি বৃত্ত। যাকে বলা হয় ‘থালা’। মাংস খণ্ড হিসাবে ওই থালায় থাকে ইট বা পাথরের কুচি। খেলার নিয়ম হল, ‘উবু-দশ-কুড়ি-তিরিশ-চল্লিশ-পঞ্চাশ-ষাট-সত্তর-আশি-নব্বই-শ’ হিসাবে গণনা করে একজনকে ‘মোড়’ নির্বাচন করা হয়। নির্বাচিত মোড়ধারীর কাজ হল, ‘নুন তাড়াতাড়ি’র মতই শিরা বা তিরে দাঁড়িয়ে মাংস পাহারা দেওয়া। মোড়ধারীর ছোঁওয়া এড়িয়ে অন্যরা বর্গাকার ঘর থেকে একে অন্যের দিকে হাতের বা পায়ের সাহায্যে থালা থেকে মাংস ছুঁড়ে দেবে।
নিজের নিজের সুবিধা মত ছুঁড়ে দেওয়া এক বা একাধিক মাংস লুফে নিতে পারে খেলোয়াড়েরা। যদি মাংস মাটিতে পড়ে যায়, তা হলে মোড়ধারী সেই মাংস ফের থালায় রেখে দিতে পারে। মাংস চুরি, লুফে নেওয়া কিম্বা কুড়িয়ে নেওয়ার সময় কেউ ‘ছোঁওয়া’ পড়ে গেলে, তাঁর মোড় হয়ে যাবে। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ছাড়ও রয়েছে। হাঁটু থেকে পায়ের আঙুল কিম্বা হাতের কনুই থেকে হাতের আঙুল পর্যন্ত ছোঁওয়া লাগলে তা মোড় বলে পরিগণিত হবে না। অন্যথায় সমস্ত খেলোয়াড়েরা একটি ঘরে সমবেত হয়ে যদি সকলেই এক খণ্ড করে মাংস নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিতে পারেন তা হলে মোড়ধারী ‘চিক’ খেয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত অন্য কারও মোড় না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত এভাবেই মোড়ধারীকে মাংস পাহারা দিতে হয়। খেলা শেষে চিকের সংখ্যা বিচারে বিজয়ী নির্ধারিত হয়। ধারাবাহিক চর্চার অভাবে অধিকাংশই ভুলতে বসেছেন খেলাটির কথা। আমোদপুরের নোটন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, মল্লারপুরের সমীরণ দাসরা বলেন, “সেই কবে ছোটবেলায় মাংসচুরি খেলেছি বন্ধুদের সঙ্গে। খেলার নিয়ম কানুন শিখেছিলাম বড়দের কাছে।” সরকারি-বেসরকারি যে কোনও ধরনের উদ্যোগে এই খেলাগুলির চর্চা হওয়া জরুরী। না হলে হারিয়ে গিয়ে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে অজানাই থেকে যাবে ‘মাংসচুরি’র মত বহু গ্রাম্য খেলা।

জিতল সভাপতি একাদশ
সাঁইথিয়া পঞ্চায়েত সমিতি আয়োজিত এক দিনের প্রীতি ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় সাঁইথিয়া বিডিও একাদশকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি একাদশ। ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ব্লক ময়দানে ওই খেলা হয়। বিডিও উৎপল চক্রবর্তীর নেতৃত্বে ব্লক কর্মীরা এবং সভাপতি চণ্ডীচরণ বাগদির নেতৃত্বে পঞ্চায়েত সমিতির কর্মীরা খেলায় যোগ দেন। প্রথমে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে সভাপতি একাদশ নির্ধারিত ১২ ওভারে ৭ উইকেটে ৬৭ রান করে। পরে বিডিও একাদশ ৫৬ রানে অল আউট হয়ে যায়। ২২ রান করে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন সভাপতি একাদশের সন্দীপন প্রামাণিক।

স্বাস্থ্যকর্মীদের ক্রীড়া
রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালের বার্ষিক ক্রীড়া।
প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ২৬ জানুয়ারি রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতাল স্টাফ রিক্রিয়েশন ক্লাবের উদ্যোগে হাসপাতাল মাঠে হয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় স্বাস্থ্যকর্মী এবং তাঁদের ছেলেমেয়েরা যোগ দিয়েছিলেন। ২৪টি ইভেন্টে মোট ১৪০ জন প্রতিযোগী মাঠে নেমেছিলেন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ওই হাসপাতালেরই দুই প্রাক্তন চিকিৎসক শ্রীকুমার চন্দ্র এবং আলি মর্তুজা।

বার্ষিক ক্রীড়া
দুবরাজপুর গার্লস স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া।
স্থানীয় সারদা বিদ্যাপীঠ ময়দানে ২৪-২৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হল দুবরাজপুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ২৪টি ইভেন্টে ৮০০ জন প্রতিযোগী যোগ দেয়। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি প্রভাত চট্টোপাধ্যায়, প্রধান শিক্ষকা রেখা পাল প্রমুখ। স্কুলের ক্রীড়া শিক্ষিকা পৌষালি পাল বলেন, “নিজস্ব মাঠের অভাবে আমাদের মেয়েরা অনুশীলনের সুযোগ পাচ্ছে না। তা সত্ত্বেও জেলা স্তরের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় আমাদের মেয়েরা প্রতিনিধিত্ব করে। নিজেদের মাঠে অনুশীলনের সুযোগ পেলে তারা আরও এগিয়ে যেতে সমর্থ হবে।”

ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা
বোলপুরের বাগানপাড়া জাহের সোসাইটি পরিচালিত জাহের স্মৃতি ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতায় একক বিভাগে বোলপুরের বাপ্পা সূত্রধরকে ১৫/৮ এবং ১৫/৩ সেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল ইলামবাজারের রমজান হালদার। দ্বৈত বিভাগে কাজল পাল জুটি ১৫/১২ ১৫/১০ এবং ১২/১৫ সেটে স্থানীয় অমিত দাস জুটিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। ২৫ জানুয়ারি ফুলডাঙা ময়দানে ওই খেলা হয়। হাজির ছিলেন মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক তাপস দে।

রামপুরহাটে ক্রিকেট
রামপুরহাট হাসপাতাল স্টাফ রিক্রিয়েশন ক্লাবের উদ্যোগে ৩০ জানুয়ারি থেকে হাসপাতাল মাঠে শুরু হয়েছে ৮ দলের নক আউট প্রতিযোগিতা। ৫ ফেব্রুয়ারি এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা হবে। প্রতিযোগিতার অন্যতম উদ্যোক্তা হিরন্ময় ঘোষ এবং সুদীপ্ত মণ্ডল জানান, চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স দলকে ট্রফি-সহ যথাক্রমে ২৫ হাজার এবং ১৫ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এ ছাড়াও প্রতিটি খেলার ম্যান অফ দ্য ম্যাচকে ৫০০ টাকা করে এবং ম্যান অফ দ্য সিরিজকে ৩০০০ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।

জয়ী ষাটপলশা
ময়ূরেশ্বরের সেরুনিয়া তরুণ সঙ্ঘ পরিচালিত ৩২ দলের নক আউট ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় সাঁইথিয়ার অরুণোদয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল স্থানীয় ষাটপলশা পরিতোষ একাদশ। ২৬ জানুয়ারি স্থানীয় স্কুল মাঠে ওই খেলা হয়। নির্ধারিত দুই ইনিংসের খেলায় প্রথমে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে অরুণোদয় ১২ ওভারে ৫৫ রান করে। জবাবে প্রথম ইনিংসে পরিতোষ একাদশ করে ১১২ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে তারা ৮ ওভারে ১০০ রান তোলে। অন্য দিকে, দ্বিতীয় ইনিংসে অরুণোদয় ৭ ওভারে মাত্র ৫৫ রান করে অল আউট হয়ে যায়। ষাটপলশার সুজিত মণ্ডল ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হয়েছেন।

দক্ষিণগ্রামে ভলিবল
ট্রফি হাতে বোলপুরের ভলিবল দল।
ময়ূরেশ্বরের দক্ষিণগ্রাম তরুণ সঙ্ঘের পরিচালনায় গত শনিবার ক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হল ৮ দলের এক দিনের ভলিবল প্রতিযোগিতা। স্থানীয় কানাচি একাদশ দক্ষিণগ্রাম তরুণ সঙ্ঘকে ৫/১৫ এবং ১০/১৫ পয়েন্টে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। দক্ষিণগ্রামের কুমুদরঞ্জন রায় ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হয়েছেন।

জয়ী বোলপুর
জেলা স্কুল ক্রীড়া সংস্থা পরিচালিত আন্তঃস্কুল ভলিবল প্রতিযোগিতায় নিমগড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়কে ২৭/২৫ এবং ২৫/১৫ পয়েন্টে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল বোলপুর উচ্চ বিদ্যালয়। ২৫ জানুয়ারি নিমগড়িয়া স্কুল মাঠে এই খেলা হয়।

সংক্ষেপে
• মঙ্গলবার থেকে সিউড়িতে জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে শুরু হয়েছে তিন দিন ব্যাপী দ্বিতীয় পর্বের অনূর্ধ্ব ১৪ জোন ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা। চন্দননগর, নদিয়া এবং পুরুলিয়া এই প্রতিযোগিতায় যোগ দেবে।

• জেলা ক্রিকেট দল গঠনের জন্য অনূর্ধ্ব ১৯ বাছাই পর্বের প্রতিযোগিতা ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে। ক্রীড়া সংস্থার নথিভুক্ত জেলার ক্লাবগুলি অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।

• ৪-৫ ফেব্রুয়ারি জেলা ক্রীড়া সংস্থার উদ্যোগে সিউড়ি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে আন্তঃমহকুমা সাব-জুনিয়র এবং জুনিয়র বালক বালিকাদের ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। জেলার তিনটি মহকুমার তিনটি দল যোগ দেবে। এই প্রতিযোগিতায় যোগদানকারীদের মধ্যে সেরা বাছাই হওয়া খেলোয়াড়রা আন্তঃজেলা প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ পাবে।


• ৫ ফেব্রুয়ারি জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ৬৫টি ইভেন্টে ১৫০ জন প্রতিযোগী যোগ দেবে। যোগদানকারীদের মধ্যে আন্তঃজেলা এবং রাজ্য মিটে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য বাছাই করা হবে।

• আগামী শনিবার বোলপুর মহকুমা প্রশাসনের উদ্যোগে বোলপুর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে সরকারি নবসাক্ষর পড়ুয়াদের মহকুমা স্তরের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।

• খয়রাশোলের জামরান্দ স্কুলপাড়া সর্বজনীন ক্রীড়া কমিটির উদ্যোগে ৩০-৩১ জানুয়ারি স্থানীয় প্রাথমিক স্কুল ময়দানে অনুষ্ঠিত হল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ১২ টি ইভেন্টে ২০০ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছিল। আয়োজক সংস্থার সম্পাদক রাজীব পান জানান, প্রত্যন্ত এলাকায় এই ধরণের খেলার উদ্যোগ এই প্রথম।

• ২৩ জানুয়ারি বাঁকুড়া জেলা জাতীয় ক্রীড়া ও শক্তি সঙ্ঘের উদ্যোগে পাঁচ মাইল দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল। শহরের মাচানতলা মোড়ে নেতাজি মূর্তির পাদদেশে প্রতিযোগিতাটি আয়োজিত হয়। উদ্যোক্তা সঙ্ঘের কার্যকরী কমিটির সদস্য সৌরভ বসু বলেন, ‘‘এই বছর প্রতিযোগিতার ৩৬ তম বর্ষ ছিল। প্রতিযোগিতায় মোট ৭৫ জন পুরুষ যোগ দিয়েছিলেন। প্রথম ছ’জন প্রতিযোগীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।”

• গত ২৫ জানুয়ারি বড়জোড়ার আশ্রম ময়দানে প্রতিবন্ধী স্কুল ‘আশার আলো’র ১৪তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বড়জোড়া পঞ্চায়েত প্রধান অলোক মুখোপাধ্যায়। উদ্যোক্তা স্কুল কমিটির সম্পাদিকা সোমা মুখোপাধ্যায় জানান, প্রতিযোগিতায় স্কুলের ১০০ জন যোগ দিয়েছিলেন। মোট ৮টি বিভাগে ১৬ ধরণের খেলার আয়োজন ছিল বলেও তিনি জানান।
পুরুলিয়া জে কে ময়দানে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
• সম্প্রতি সিদহো-কানহু বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ আন্তঃকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়েছে পুরুলিয়া শহরে জে কে কলেজ মাঠে। যোগ দিয়েছিল জেলার ১৭টি কলেজের ২০০ জন প্রতিযোগী। ২৪টি বিভাগ ছিল। চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কাশীপুরের মাইকেল মধুসূদন কলেজ। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তপতি মুখোপাধ্যায়।

• বরাবাজারের সিন্দরিতে ভারতমাতা ক্লাবের পরিচালনায় আয়োজিত ৪ কিলোমিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় মোট ৭৪ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছিলেন। প্রত্যেক প্রতিযোগীকে ক্লাবের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হয়েছে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।

• সোমবার মানবাজার ব্লক অফিস লাগোয়া মাঠে আশ্বিনী সেন ও অজিত সেন স্মৃতি ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা হয়েছে। ২০ ওভারে মানবাজারের ব্ল্যাক কেট দল ১১০ রান তোলে। পরে ব্যাট করতে নেমে পাথরমহড়া রিক্রিয়েশন ক্লাব তিন উইকেট খুইয়ে প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয়। পাথরমহড়া দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। মধুপুর মাতৃসেবক সঙ্ঘের পরিচালনায় এটি দ্বিতীয় বর্ষের খেলা। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মানবাজারের বিডিও সায়ক দেব, সমিতির সম্পাদক ধীরাজ চৌধুরী প্রমুখ।
বিষ্ণুপুর স্টেডিয়ামে বার্ষিক ক্রীড়া।
• বাঁকুড়া জেলা সাক্ষরতা মিশন আয়োজিত নব সাক্ষরদের বিষ্ণুপুর মহকুমা স্তরের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়ে গেল বিষ্ণুপুর স্টেডিয়ামে। ২৭ জানুয়ারি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন রাজ্যের আবাসন মন্ত্রী শ্যাম মুখোপাধ্যায়। আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দৌড়, হাইজাম্প, লঙ জাম্প ইত্যাদি মিলিয়ে মোট ২৯টি ইভেন্টে প্রায় ৩০০ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছিলেন।

• প্রজাতন্ত্র দিবসে খাতড়া থানার পুলিশের উদ্যোগে একটি ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। খাতড়া থানা চত্বরে খেলাগুলি হয়। খাতড়া থানার আইসি সব্যসাচী সেনগুপ্ত জানান, সিঙ্গলস-এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন থানার কম্পিউটার অপারেটর ইন্দ্রজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। রানার্স হয়েছেন নাড়ু বরাট। তৃতীয় হয়েছেন সোমনাথ বরাট। বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন সৌম্যদীপ সেন। ৩৮ জন প্রতিযোগিতায় যোগদান করেছিলেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.