খেতমজুরের অপমৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাগদা |
এক খেতমজুরের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকালে উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার পশ্চিম কাশীপুর গ্রামের বাসিন্দা সাধন দাস (৩৬) নামে ওই খেতমজুরের দেহটি তাঁর বাড়ির কাছ থেকেই উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, পারিবারিক অশান্তিতে তিনি কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সাধন গ্রামেরই বিভিন্ন জমিতে খেতমজুরের কাজ করতেন। তবে, বছর চারেক আগে দুর্ঘটনায় কোমরে চোট পাওয়ায় নিয়মিত কাজে যেতে পারতেন না। তাঁর স্ত্রী মালতিদেবী স্থানীয় কাশীপুর গ্রামসভা হাইস্কুলে মিড-ডে মিল রান্নার কাজ করেন। দম্পতির দুই ছেলে। অনটনের কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকত। মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সাধন। মালতিদেবী বলেন, “অসুস্থতার জন্য নিয়মিত কাজে যেতে না-পারায় ও মানসিক অবসাদে ভুগছিল। আমাদের মধ্যে অশান্তি হলেও এ দিন কিছু হয়নি। বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে শুনি ওই ঘটনা। কী কারণে আত্মহত্যা করেছে, বলতে পারব না।” বাগদার বিডিও খোকনচন্দ্র বালা বলেন, “পারিবারিক অশান্তির কারণেই এই আত্মহত্যা বলে জানা গিয়েছে।” |
নিখোঁজ মহিলার দেহ উদ্ধার
নিজস্ব সংবাদাদাতা • হিঙ্গলগঞ্জ |
এক মহিলার মৃতদেহ মিলল তাঁর বাড়ির কাছে মাঠ থেকে। শনিবার সকালে হিঙ্গলগঞ্জের দক্ষিণপাড়া ঘুমটি গ্রামের বাসিন্দা মিনতি গাইন (৪৭) নামে ওই মহিলার দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। শুক্রবার রাত থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। তাঁর স্বামীর অভিযোগ, অত্যাচার করে স্ত্রীকে খুন করে পালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। পুলিশ জানায়, দেহটি ময়না-তদন্তে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলেই মৃত্যুর কারণ পরিষ্কার হবে। স্থানীয় কালীতলা বাজারে সারের দোকান চালাতেন মিনতিদেবী। শুক্রবার রাত ১০টাতেও তিনি না ফেরায় তাঁর স্বামী খোঁজ করতে যান। শনিবার সকালে মিনতিদেবীর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পুলিশের অনুমান, তাঁকে ভারী কিছু দিয়ে পিটিয়ে মারা হয়েছে। |