খেলার টুকরো খবর |
|
নুন তাড়াতাড়ি(হারিয়ে যাওয়া খেলা, পর্ব ৮)
অর্ঘ্য ঘোষ • লাভপুর |
এক সময় ছেলে-মেয়েদের প্রিয় খেলাগুলির অন্যতম ছিল নুন তাড়াতাড়ি। কমপক্ষে ৪ জন কিংবা ততোধিক খেলোয়াড় নিয়ে দু’টি দলে খেলা চলে। ছেলে-মেয়ে একত্রে বা পৃথক ভাবে খেলতে পারে। খেলোয়ারের সংখ্যা অনুযায়ী ৮/১০ টি বর্গাকার ঘরবিশিষ্ট একটি বড় আয়তাকার ঘর তৈরি করা হয় দাগ দিয়ে। ঘরগুলির পরিসর এতটাই বড় হয়, যাতে ঘরের মধ্যে অবস্থানকারী খেলোয়াড়কে কোনও বিভেদ রেখায় দাঁড়িয়ে বিপক্ষরা ছুঁতে না পারে। ঘরগুলির মধ্যে পাশাপাশি দু’টির একটিকে নুন ঘর এবং অন্য টিকে ফুল ঘর বলা হয়। চওড়া তিনটি বিভেদরেখা শিরা এবং লম্বা বিভেদরেখাটি তির হিসাবে চিহ্নিত। কোন দল আগে দান দেবে তা নির্ধারিত হয় টস করে। টসে জয়ী দলের খেলোয়াররা প্রথমে সবাই ফুল ঘরে দাঁড়িয়ে থাকে। বিপক্ষরা ১ জন করে প্রতিটি শিরায় এবং তিরে এক জন করে দাঁড়িয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। প্রতিরোধ গড়ে তোলার অর্থ হল, টসজয়ী খেলোয়াড়রা ফুল ঘর থেকে বেরিয়ে একে একে অন্য ঘরগুলিতে প্রবেশ করে নুন ঘর থেকে নুন অর্থাৎ একমুঠো ধুলো সংগ্রহ করে ফের ফুলঘরে ফিরে আসার চেষ্টা করবে। আর বিপক্ষরা দু’হাত দু’দিকে বাড়িয়ে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়দের ঘর থেকে বেরতে প্রতিহত করবে। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় যদি বিপক্ষরা প্রতিপক্ষ কোন খেলোয়াড়কে ছুঁয়ে দিতে পারে তাহলে গোটা দল ‘মরা’ হয়ে যায়। তখন দান নেওয়ার সুযোগ পায় বিপক্ষ দল। |
|
অন্য থায়, বিপক্ষের প্রতিরোধ ভেঙে অর্থাৎ ছোঁয়া এড়িয়ে প্রতিপক্ষ দলের কোন খেলোয়াড় যদি নুন সংগ্রহ করে নির্বিঘ্নে ফিরে যেতে পারে তা হলে সঙ্গী খেলোয়াড় একসঙ্গে ‘ফুল-ও’ বলে চিৎকার করে ওঠে। সেক্ষেত্রে ১ ‘চিক’ হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত প্রথম পক্ষের কেউ ‘মরা’ না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত দান নেওয়ার সুযোগ পায় না দ্বিতীয় পক্ষ। তবে বিপক্ষের প্রতিরোধ প্রতিহত করার পাশাপাশি প্রতি পক্ষকে আয়ত্ত করার একটি সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। ঘর পারাপারের সময় একটি পা যদি আয়তাকার ঘরের চতুর্সীমার বাইরে চলে যায়, তা হলে ঘরে থাকা পা টিকে মাটি ছাড়া অর্থাৎ তোলা চলে না। চতুর্সীমার বাইরে একটি পা থাকাকালীন ঘরের ভিতরে থাকা পা তুললেই সেই খেলোয়াড় ‘মরা’ ঘোষিত হয়। তখন প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় সংখ্যা কমে যাওয়ায় বিপক্ষ দলের প্রতিরোধ বৃদ্ধির সুযোগ ঘটে। খেলা শেষে ‘চিক’ অনুযায়ী বিজয়ী দল চিহ্নিত হয়। মেয়েবেলার এই খেলার কথা এখনও স্মৃতিতে ভাসে লাভপুরের শাহ আলমপুরের স্কুল শিক্ষিকা পূর্ণিমা মণ্ডল, নানুরের স্বাস্থ্যকর্মী পূর্ণিমা দাসদের। তাঁদের কথায়, “একসময় নুন তাড়াতাড়ি এত খেলেছি যে, ঘুমের ঘোরেও ফুল ও বলে চেঁচিয়ে উঠি। আমাদের ছেলেমেয়েরা ওই খেলার কথা জানেই না।”
|
ব্যাডমিন্টন |
খাতড়া থানার পুলিশের উদ্যোগে সোমবার একটি ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা আয়োজিত হল। এ দিন বিকেল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খাতড়া থানা প্রাঙ্গনে খেলাগুলি হয়। থানার আইসি সব্যসাচী সেনগুপ্ত জানান, ডাবলসে্ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন রাজীব মহাপাত্র ও নাড়ু বরাট জুটি। ফাইনালে তাঁরা উদয় গঙ্গোপাধ্যায় ও সুভাষ মল্লিক জুটিকে ২১-৯ গেমে হারিয়েছেন। প্রতিযোগিতায় ১৬টি দলের ৩২ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছিলেন। কাল, বৃহস্পতিবার থানা প্রাঙ্গনে আরও একটি সিঙ্গল ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার করা হবে।
|
বার্ষিক ক্রীড়া |
|
মাদ্রাসার ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। |
মানভুম ক্রীড়া সংস্থা আয়োজিত ৭৯তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। গত শনিবার মানভুম ক্রীড়া সংস্থার মাঠে। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন শিল্পপতি সত্যরঞ্জন চৌধুরী। সংস্থার অ্যাথলেটিক বিভাগের দায়িত্বে থাকা অরূপ ঘোষ জানান, জেলার ২৪টি ক্লাব ও প্রতিষ্ঠানের মোট ৫৮২ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছিলেন। মোট ৬৭টি ইভেন্টে খেলা হয়েছে। অনূর্দ্ধ ১৪, অনূর্দ্ধ ১৮, অনূর্দ্ধ ২০ বছর- এই তিনটি বিভাগ ছিল।
|
নক আউট ফুটবল |
আমোদপুর প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালনায় ৮ দলের অনূর্ধ্ব ১৫ নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল সোদপুর অর্ক। ফাইনালে তারা ১-০ গোলে মাইকেল নগর ফুটবল কোচিং সেন্টারকে হারায়। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হয়েছেন সোদপুরের বুলেট দাস। ১৮ জানুয়ারি স্থানীয় ব্লক মাঠে ওই খেলা হয়। হাজির ছিলেন সাঁইথিয়ার যুগ্ম বিডিও দিব্যজ্যোতি দাস।
|
জয়ী ইয়ং টাউন ক্লাব |
বোলপুর মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা পরিচালিত ১৩ দলের ভলিবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল বোলপুর ইয়ং টাউন ক্লাব। রানার্স হয় বোলপুর নেতাজি ক্লাব। রবিবার স্থানীয় ইন্দাস মাঠে ওই প্রতিযোগিতা হয়। হাজির ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসের মনিরুল ইসলাম, লাভপুরের বিডিও অনাবিল দত্ত, মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক তাপস দে প্রমুখ। তাপসবাবু জানিয়েছেন, উইনার্স ও রানার্স দল ১০ ফেব্রুয়ারি সিউড়ি স্টেডিয়ামে আন্তঃমহকুমা ক্লাব ভলিবল প্রতিযোগিতায় যোগদানের সুযোগ পাবে।
|
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া |
|
পুরুলিয়া জেলা অ্যাথলেটিক মিট। |
পুরুলিয়া জগন্নাথ কিশোর মহাবিদ্যালয়ের মাঠে মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে সিধো-কানহো-বীরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ১৭টি কলেজের ২২১ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছেন। পুরুষ ও মহিলাদের মোট ২৪টি ইভেন্টে খেলা হচ্ছে। এ দিন প্রাথমিক পর্বের বাছাই করা হয়। আজ বুধবার, চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা রয়েছে।
|
মহকুমা ভলিবল |
গত বুধবার বিষ্ণুপুর মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা আয়োজিত মহকুমা স্তরের ভলিবল প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। বিষ্ণুপুর স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই ভলিবল প্রতিযোগিতায় ৭টি দল যোগ দিয়েছিল। সংস্থার ইন্ডোর গেম স্মপাদক নূর মহম্মদ জানান, প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বিষ্ণুপুরের ‘আমরা ক’জন’ ও রানার্স হয়েছে মুনিনগর গ্রামের গ্রামের ‘সূর্য সঙ্ঘ’। ম্যন অফ দি ম্যাচ হয়েছেন ‘আমরা ক’জন’ ক্লাবের শেখ ওয়াসিম।
|
নক আউট ক্রিকেট |
|
রামপুরহাটে ক্রিকেট লিগ। |
সাঁইথিয়া কলেজ মাঠ টিমের পরিচালনায় স্থানীয় কলেজ মাঠে ২১ জানুয়ারি থেকে তিন দিন ব্যাপী হল নীহার দত্ত-স্মৃতিকণা দত্ত স্মৃতি নক আউট ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। ১৬ দলের ওই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল মেমারি অ্যাকসেস। রানার্স হয়েছে সাঁইথিয়া রেল মাঠ। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে মেমারি নির্ধারিত ৮ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৪ রান করে। জবাবে রেল মাঠ ৫ উইকেট হারিয়ে নির্ধারিত ওভারে ৯২ রান তোলে। মেমারির জন্টি দাস ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন। ম্যান অফ দ্য সিরিজ হয়েছেন সাঁইথিয়া রেল মাঠের সঞ্জীব পাল। খেলায় হাজির ছিলেন স্থানীয় পুরপ্রধান বীরেন্দ্রকুমার পারখ, নীহার দত্ত-স্মৃতিকণা দত্তের দুই পুত্র বিপ্লব দত্ত ও সব্যসাচী দত্ত, কংগ্রেস নেতা দেবাশিস সাহা প্রমুখ। অন্যতম উদ্যোক্তা সুরজিৎ বসাক জানান, ট্রফি সহ উইনার্স ও রানার্স দলকে যথাক্রমে ২০ ও ১২ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
|
জিতল নিংহা |
নলহাটির পাইকপাড়া আমরা ক’জন পরিচালিত ১৬ দলের নক আউট ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল নিংহা মিলন সঙ্ঘ। রবিবার ফাইনালে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে নিংহা নির্ধারিত ১৬ ওভারে ৭ উইকেটে ১৫০ রান তোলে। পরে জয়সিংহপুর জুনিয়র ক্লাব ১৫ ওভারে ১২৭ রানে অল আউট হয়ে যায়। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হয়েছেন নিংহার কলমা শেখ। ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন নিংহারই ইকবাল হাসান। অন্যতম উদ্যোক্তা বাপ্পা মিঞা জানান, ওই দিন প্রায় হাজার তিনেক লোক হাজির ছিলেন।
|
সাঁইথিয়ায় ব্যাডমিন্টন |
|
সাঁইথিয়া স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালনায় স্থানীয় কামদাকিঙ্কর স্টেডিয়ামে ১৪ জানুয়ারি থেকে হয়েছে তিন দিনের ৩২ দলীয় মাস্টার্স কাপ ইন্ডোর (ডাবলস্) ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা। চ্যাম্পিয়ন হয় ঝাড়খণ্ডের পাকুড় ক্লাবের সোনু ও আকবর জুটি। তাঁরা ১৫-৭ ও ১৫-৫ পয়েন্টে সাঁইথিয়া স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের রাজীব ও পার্থ জুটিকে হারায়। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ ও ম্যান অফ দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন পাকুড়ের আকবর আনসারি। সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন সাঁইথিয়ার পার্থ নন্দন। খেলায় হাজির ছিলেন সাঁইথিয়া থানার ওসি তরুণ চট্টোপাধ্যায়, ময়ূরেশ্বর থানার ওসি কার্তিক মোহন ঘোষ এবং স্থানীয় সমাজসেবী পিনাকী দত্ত প্রমুখ।
|
সংক্ষেপে |
• ক্লাব এবং নেতাজির জন্মদিন উপলক্ষে সোমবার পথ পরিক্রমা করল বোলপুর টাউন ক্লাব। ওই দিন তারা ‘খেলার জন্য হাঁটুন’ লেখা পোস্টার নিয়ে শহর পরিক্রমা করেন। জেলার ক্লাবগুলির মধ্যে খেলার ক্লাব হিসেবে বোলপুর টাউন ক্লাব দীর্ঘদিন ধরে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। ক্লাবের কর্মকর্তারা জানালেন, ফুটবল, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবল্ টেনিস ছাড়াও বিভিন্ন অ্যাথলেটিক মিটে জেলা এবং রাজ্যস্তরে বোলপুর টাউন ক্লাব প্রতিনিধিত্ব করেছে। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১৫০ জন এই ক্লাবে বিভিন্ন খেলার অনুশীলন করেন। ৪০০ জন আজীবন ও ৭০০ জন সাধারণ সদস্য ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত আছেন।
• জেলার মাদ্রাসা স্কুলের প্রায় ৬০০ জন প্রতিযোগী মঙ্গলবার ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় যোগ দেয়। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো। জেলা মাদ্রাসা ক্রীড়া সংস্থার মুখ্য সংগঠক আব্দুল লতিফ আনসারি জানান, সমস্ত মাদ্রাসা স্কুলের পড়ুয়ারা এই প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছে।
• বোলপুরের ফুলডাঙা সাগেন সাকাম গাঁওতা এবং বাগানপাড়া জাহের সোসাইটির যৌথ উদ্যোগে ফুলডাঙা ফুটবল মাঠে ২৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী জাহের স্মৃতি ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা। চারটি বিভাগে মোট ৭৫ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছেন।
• বোলপুরের দুর্গাপুর সিধো-কানহু লোকসংস্কৃতি কেন্দ্রের উদ্যোগে স্থানীয় ধান্যসড়া সিধো-কানহু ময়দানে ১২ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে ১৬ দলের নক আউট ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
• ৮ ও ৯ ফেব্রুয়ারি বোলপুরের সাই স্যাজ সেন্টারের উদ্যোগে স্থানীয় কবিগুরু ক্রীড়াঙ্গনে অনুষ্ঠিত হবে অনূর্ধ্ব ১৪ ও ১৬ তিরন্দাজি, অ্যাথলেটিক এবং বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা। আবাসিক ও বহিরাগত ছেলে-মেয়েরা প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারবে। আয়োজক সংস্থার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক উৎপল গঙ্গোপাধ্যায় জানান, বাছাই পর্বের নির্বাচিতেরা প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা-সহ সাইয়ের হয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাবে।
• পুরুলিয়া জগন্নাথ কিশোর মহাবিদ্যালয়ের মাঠে মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে সিধো-কানহো-বীরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। এলাকার ১৭টি কলেজের ২২১ জন প্রতিযোগী যোগ দিয়েছেন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, পুরুষ ও মহিলাদের মোট ২৪টি ইভেন্টে খেলা হচ্ছে। এ দিন প্রাথমিক পর্বের বাছাই করা হয়। আজ, বুধবার চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা রয়েছে। |
|