|
|
|
|
|
|
|
তিনি বলেন |
বইমেলা-কর্তৃপক্ষের উচিত,
বকেয়া প্রমোদকর-সহ পুরসভার
সব প্রাপ্য মিটিয়ে দেওয়া। |
শোভন চট্টোপাধ্যায় |
প্রসঙ্গ বইমেলার পুর-কর |
|
|
|
|
|
বাজার যাওয়ার আগে |
|
বাজারে যাওয়ার আগে একনজরে দেখে নিন কাল শহরের কোন বাজারে কত টাকায় কী বিকিয়েছে: |
|
গড়িয়াহাট: আলু ৫, নতুন আলু ৬, পেঁয়াজ ১৬, বেগুন ১৪, টোম্যাটো ১০, ফুলকপি ৭ (একটি), বাঁধাকপি ৮,
শিম ১৫, কড়াইশুঁটি ২০, পেঁয়াজকলি ২০, ক্যাপসিকাম ১৬, মুলো ১০, পালং শাক (আঁটি) ৬, আপেল ৮০,
বেদানা ১৬০, পাকা পেঁপে ৩০, কাটা পোনা ২০০, ট্যাংরা ৪০০, পমফ্রেট ৩৫০, ভেটকি ৩৫০, পার্শে ৩০০,
পাবদা ৩০০, তেলাপিয়া ১২০, আড় ২৫০, তোপসে ২৫০।
মানিকতলা: আলু ৫, নতুন আলু ৬, পেঁয়াজ ১৬, বেগুন ১২, টোম্যাটো ১০, ফুলকপি ৫ (একটি), কড়াইশুঁটি ২০,
শিম ১২,
গাজর ২৫, শসা ২০, মোসাম্বি ৭০ (ডজন), পাকা পেঁপে ২৫, কাটা পোনা ১৮০, ট্যাংরা ৩০০, ভেটকি ২৫০, তোপসে ২৫০।
শোভাবাজার: আলু ৫, নতুন আলু ৬, পেঁয়াজ ১৬, বেগুন ১২, টোম্যাটো ১০, ফুলকপি ৫ (একটি), কড়াইশুঁটি ২০, পেঁয়াজকলি ২০,
শিম ১২, গাজর ২৫, মুলো ১০, পেঁপে ২০, শসা ২০, মোসাম্বি ৭০ (ডজন), পেয়ারা ৩০, পাকা পেঁপে ২৫, কাটা পোনা ১৮০,
ট্যাংরা ৩০০, গুরজালি ২৫০, ভেটকি ২৫০, তোপসে ২৫০। |
|
|
|
|
|
|
আজ জন্মদিন হলে |
|
পুলকরঞ্জন দেব |
|
|
|
শুভ সংখ্যা: ১, ৪, ৮ ও ৯।
শুভ দিন: রবি, সোম ও বৃহস্পতি।
শুভ রং: সোনালি, কমলা, গোলাপি, গেরুয়া,
হলুদ, চাঁপা ও সিঁদুর।
শুভ রত্ন: চুনি, পান্না ও মুনস্টোন। |
স্বাস্থ্য বিব্রত করতে পারে, সাবধান হবেন। কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব বাড়বে। গোপন শত্রুতায় পদোন্নতি বিলম্বিত হতে পারে। স্বনিযুক্তেরা ঋণের জালে জড়াতে পারেন। ব্যবসায় ক্রমশ উন্নতি। তবে, কর্মচারীর অসততায় কোনও সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে ভাইবোনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হতে পারে। বাসস্থান সংস্কার বা কেনার যোগ। প্রিয়জনের শিক্ষাগত সাফল্য ও চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা। |
|
|
|
সতর্ক থাকুন |
|
কলকাতার রাস্তাঘাটের অবস্থা জানতে ‘এসএমএস গপশপ’-এর আওতায় ‘রেজিস্ট্রেশন’ করলেই চলবে।
মোবাইলে ‘KP’ টাইপ করে তা ০৯২১৯৫৯২১৯৫ নম্বরে পাঠিয়ে দিলেই জানা যাবে বিভিন্ন রাস্তাঘাটের অবস্থা।
এসএমএস করে রাস্তার হাল জেনে নিন। ‘TRF’ লিখে ৫৭৫৭৫৬ নম্বরে পাঠিয়েদিলেই
কোথায় কেমন যানজট, জানিয়ে দেবে ট্রাফিক পুলিশ।
ট্যাক্সিচালক প্রত্যাখ্যান করলেও ওই নম্বরে এসএমএস করুন বা ফোন করুন ১০৭৩ (টোল-ফ্রি) নম্বরে। |
|
|
|
|
৫০ বছর আগে |
|
|
|
পথ প্রশস্ত |
|
সকল ধরনের জেট বিমান বুকে লইতে দমদম বিমানঘাটির রানওয়ে এখন প্রস্তুত। আরও চওড়া করা এই ৭০০০ ফুট রানওয়েতে প্রথম বিমান নামে শুক্রবার ভোর সাড়ে পাঁচটায়। বিমানটি আই-এ-সি’র নৈশ ডাক আনিয়াছে। দমদমে জেট বিমান উঠানামার উপযোগী রানওয়ে তৈয়ার করার দাবি অনেকদিনের। কিন্তু কোন কাজ হইতেছিল না। সম্প্রতি জেট-রুট হইতে দমদম বাদ পড়িয়া যাওয়ার উপক্রম হওয়ায় কর্তৃপক্ষের চৈতন্যোদয় হয় এবং শেষপর্যন্ত দুইটি রানওয়েকে মজবুত, চওড়া ও লম্বা করিয়া সমস্যার সমাধান করা হইয়াছে। দমদম পৃথিবীর অন্যতম ব্যস্ত বিমানঘাটি। ইহার কাজ শুরু হয় ১৯৩৩ সালে।
— আনন্দবাজার পত্রিকা, ২০ জানুয়ারি ১৯৬২। বানান ও ভাষা অপরিবর্তিত রেখে সংক্ষেপিত। |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|