গবেষণায় জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছিল বাঙালি গবেষকের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে করা তদন্তেও দোষী সাব্যস্ত হলেন তিনি। আমেরিকার কানেটিকাটে এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শল্যচিকিৎসা বিভাগের অধ্যাপক ও কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ সেন্টারের প্রধান দীপক দাস হৃদ্যন্ত্রের উপপর রেড ওয়াইনের প্রভাব নিয়ে গবেষণার জন্য পরিচিত। কিন্তু এই গবেষণায় ১৪৫টি ক্ষেত্রে তিনি ‘ভুল’ ও ‘মিথ্যা’ তথ্য দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। শুরু হয় তদন্ত। তিন বছর তদন্তের পর রিপোর্টেও দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে গবেষককে। দীপক দাসকে বরখাস্ত করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তবর্তী ভাইস প্রেসিডেন্ট ফিলিপ অস্টিনের কথায়, ঘটনাটি ‘গভীর হতাশাজনক।’ তবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালেয়র ডক্টরেট দীপকবাবু সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে।
|
খোঁজ মিলল সৌরজগতের বাইরে ‘ক্ষুদ্রতম’ তিনটি গ্রহের। তবে তিনটির মধ্যে কোনটি সবচেয়ে ছোট, জানা যায়নি। |