বেথুয়াডহরি দেশবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের উদ্যোগে তেত্রিশতম বর্ষের ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠিত হল ২২ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫ দিন ধরে। দেশবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের ‘দেশবন্ধু মঞ্চ’-এ অনুষ্ঠিত হয় ওই প্রতিযোগিতা।
ওই প্রতিযোগিতায় ২২ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হয় মাটিয়ারির ‘ইচ্ছে পাখি’ সংস্থার ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। পর দিন ২৩ ডিসেম্বর গোবরডাঙার ‘রূপান্তর’-এর ‘বদনাম’, কলকাতার ‘স্বপ্নিল’ সংস্থার ‘দহন কাব্য’, কলকাতার ‘রঙ্গাঙ্গণ’ সংস্থার ‘মাকড়শা’ এ কৃষ্ণনগরের ‘থিয়াটার অঙ্গণ’-এর নাটক ‘উল্টে দেখুন পাল্টে গেছি’ মঞ্চস্থ হয়। ২৪ ডিসেম্বর কাঁচরাপাড়ার ‘ফিনিক’ সংস্থার ‘দূরত্ব’, বহরমপুরের ‘প্রান্তিক’ গোষ্ঠীর ‘দায়’, চুচুড়ার ‘অনুলাপ’ সংস্থার ‘এ পরবাস’, বৈঁচির ‘নাট্যকর্মী’ সংস্থার নাটক ‘অন্তর্দাহ’ মঞ্চস্থ হয়। ২৫ ডিসেম্বর ছিল আগরপাড়ার ‘কালপুরুষ’ নাট্যগোষ্ঠী নাটক ‘প্রাণের মানুষ’, পানিহাটির ‘সায়ূধ’-এর নাটক ‘অন্য পুরাণ’, দক্ষিনেশ্বরের ‘সংকেত’ গোষ্ঠীর নাটক ‘হনুমানায়ন’ ও আন্দুলের ‘প্রত্যাশা’ সংস্থার ‘চক্রবূহ্য’। ২৬ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হয় কলকাতার ‘বিভাব নাট্য একাডেমি’র ‘দরজাটা খোলা থাক’, ত্রিবেনীর ‘ভবঘুরে’ সংস্থার নাটক ‘খরতামাসা’ ও আগরপাড়ার ‘থিয়েটার পয়েন্ট’-এর নাটক ‘আগাছা’।
ওই প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে ‘উল্টে দেখুন পাল্টে গেছি’, দ্বিতায় হয়েছে ‘খরতামাসা’ ও তৃতীয় হয় ‘অন্য পুরাণ’। ওই নোট্যাৎসবে প্রধান আর্কষণ ছিল আমন্ত্রিত সংস্থা মণিপুর-ইমফলের ‘খেপলাঙ্গজাঙ্গ’-এর নাটক ‘কংকাল’। মনিপুরি ভাষায় অনুষ্ঠিত ওই নাটক দর্শকদের মুগ্ধ করে।
|
রাজ্য ভাওয়াইয়া অনুষ্ঠানের জন্য আলিপুরদুয়ারে শুরু হল ব্লক ভাওয়াইয়া প্রতিযোগিতা। বুধবার আলিপুরদুয়ার-২ ব্লকের পারোকাটা এলাকায় উদ্বোধন করেন মহকুমাশাসক অমলকান্তি রায়। |