|
|
|
|
|
|
খেয়াল রাখুন |
|
কলকাতার সায়েন্স সিটিতে নারুলা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এন আই টি)-র উদ্যোগে ২৬-২৮ ডিসেম্বর হবে ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন কমিউনিকেশন অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাপ্লিকেশন’। সহযোগী উদ্যোক্তা জেআইএস গোষ্ঠী, ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স। এনআইটি-র অধ্যক্ষ জয়ন্ত কুমার রায় জানান, এই কর্মশালায় আসবেন দেশ-বিদেশের বহু শিক্ষাবিদ ও শিল্প ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এর মাধ্যমে রাজ্যের কারিগরি প্রযুক্তি পড়ুয়াদের আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি শিল্পের সঙ্গে পরিচয় ঘটার সুযোগ মিলবে বলে দাবি তাঁর।
|
পৈলান ওয়ার্ল্ড স্কুলের সঙ্গে জোট বাঁধল ব্রিটেনের পিয়ার্সন এডুকেশন সার্ভিসেস। পৈলান গোষ্ঠীর কর্ণধার অপূর্ব সাহার মতে, এর ফলে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা লাভের সুযোগ খুলল পূর্ব ভারতের পড়ুয়াদের সামনে। ৭০টি দেশের দু’হাজারেরও বেশি স্কুলের সঙ্গে এই চুক্তি করেই শিক্ষা দিতে নতুন ধরনের ব্যবস্থা চালু করেছে পিয়ার্সন। এ দিকে, পৈলান ওয়ার্ল্ড স্কুলে ‘উইকলি বোর্ডিং’ চালু হয়েছে। যাতে চার রাত স্কুলে আবাসিক হয়ে এবং তিন রাত বাড়িতে থাকা যাবে।
|
গ্লোবসিন গ্রুপ অফ কোম্পানিজ-এর গ্লোবসিন স্কিলস্-এর সঙ্গে ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে ৫১টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে চালু হচ্ছে ৪ সপ্তাহের শীতকালীন প্রশিক্ষণ। অংশ নেবে রাজ্য-সহ ত্রিপুরা, বিহার, ওড়িশার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। প্রশিক্ষণটি চলবে ২২ ডিসেম্বর থেকে ১৪ জানুয়ারি।
|
মাস কমিউনিকেশন ও সাংবাদিকতার এমএ, পিজি ডিপ্লোমায় ভর্তির জন্য যে সমস্ত প্রবেশিকা হয়, সেগুলির প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এনআইটিএস। ভর্তির শেষ দিন ২২ ডিসেম্বর। আগের বছর স্নাতক হয়েছেন এমন পড়ুয়ার পাশাপাশি, ২০১২-এ যাঁরা পাশ করবেন তাঁরাও ভর্তি হতে পারেন। ফোন: ৯৮৩০৩-৫০৩০৩। |
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর |
|
|
প্রশ্ন: ২০১৩-তে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেব। হয় উচ্চ মাধ্যমিকের পর, নয়তো স্নাতক হওয়ার পর ‘আইন’ নিয়ে পড়ার ইচ্ছে রয়েছে। তবে রাজ্যের বাইরে যেতে চাই না। তাই ১০+২-এর পর এবং ১০+২+৩-এর পর রাজ্যে বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া স্বীকৃত আইন পাঠ্যক্রম কোথায় কোথায় চালু আছে জানালে উপকৃত হব।
চন্দ্রিমা দাশগুপ্ত, জলপাইগুড়ি
উত্তর: নিজের লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এখন থেকেই যে আপনি তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছেন, সেটা নিঃসন্দেহে তারিফযোগ্য। এই রাজ্যে বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া স্বীকৃত আইন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি হল
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ, হুগলি মহসিন কলেজ, ল কলেজ (দুর্গাপুর, রাজবাঁধ), বেঙ্গল ল কলেজ (শান্তিনিকেতন), দুর্গাপুর ইনস্টিটিউট অফ লিগ্যাল স্টাডিজ, বাঁকুড়া সংহতি ল কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ, সুরেন্দ্রনাথ ল কলেজ, সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজ, যোগেশচন্দ্র চৌধুরী ল কলেজ, কিংস্টোন ল কলেজ, বিকাশ ভারতী ল কলেজ, রবীন্দ্র শিক্ষা সম্মিলনী ল কলেজ, জ্যোতির্ময় স্কুল অফ ল, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, জলপাইগুড়ি ল কলেজ, মেদিনীপুর ল কলেজ, হলদিয়া ল কলেজ, সরশুনা ল কলেজ, বিমলচন্দ্র কলেজ অফ ল, স্নেহাংশুকুমার আচার্য ইনস্টিটিউট অফ ল, মহম্মদ আব্দুল বারি ইনস্টিটিউট অফ জুরিডিক্যাল, জেআরএসইটি কলেজ অফ ল, এনইউজেএস, আইন বিভাগ (ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ইউনিভার্সিটি, বারাসত), বালুরঘাট ল কলেজ। |
|
উপরোক্ত সমস্ত আইন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই যে ১০+২ বা ১০+২+৩-এর পর আইন শিক্ষার পাঠ্যক্রম রয়েছে তা নয়। এর মধ্যে কোনওটিতে ১০+২ স্তরে, আবার কোনওটিতে ১০+২+৩-এর পর আইন পড়ানো হয়। এ ছাড়া নিয়মিত বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইটটির উপর নজর রাখবেন। কারণ, তারা প্রায়শই নজরদারি করে কলেজগুলির উপর এবং কখনও কোনও কলেজের স্বীকৃতি বাতিল করে দেয় বা নতুন কোনও কলেজকে স্বীকৃতি দেয়। |
|
|
|
|
|