টুকরো খবর
লড়ে মৃত্যু দাঁতালের
বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গলে বড় দাঁতালের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে মরতে হল কিশোর দাঁতালের। শনিবার দুপুরে বনকর্মীরা জঙ্গলে টহলদারির চালানোর সময় পচন শুরু হওয়া ওই হাতিটির মৃতদেহ দেখতে পান। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের উপ ক্ষেত্র অধিকর্তা রাজেন্দ্র জাখর জানান, পূর্ব দমনপুর রেঞ্জের আট নম্বর কম্পার্টমেন্টে শনিবার দুপুর দেড়টা নাগাদ হাতির মৃতদেহ দেখতে পান তাঁরা। সাড়ে পাঁচ ফুট উঁচু পুরুষ হাতিটির বয়স আনুমানিক প্রায় দশ বছর। ময়নাতদন্তের পর বন আধিকারিকরা প্রাথমিক ভাবে মনে করছেন, দলের অন্য কোনও দাঁতালের সঙ্গে লড়াইয়ে হাতিটি জখম হয়েছিল। পরে মৃতু্য হয়। হাতিটির সামনের দু পায়ের ফাঁকে গভীর ক্ষত ছিল। উপ ক্ষেত্র অধিকর্তা বলেন, “মৃত পুরষ হাতিটির ৩০ সেন্টিমিটারের দুটি দাঁত আমরা বের করে নিয়েছি। পচন শুরু হওয়া হাতিটির দেহ বন্যপ্রাণি চিকিসকরা ময়নাতদন্ত করেছেন। হাতির দেহ আগুন দিয়ে পোড়াতে বেশি সময় লাগে বলে পর শনিবার জঙ্গলেই হাতিটির দেহ কবর দেওয়া হয়েছে।”

৩৮৩ কচ্ছপ উদ্ধার
উত্তরপ্রদেশ থেকে বাংলাদেশে পাচার করার পথে মঙ্গলবাড়ি ফাঁড়ির পুলিশ ৩৮৩টি কচ্ছপ উদ্ধার করেছে। কচ্ছপ পাচারের অভিযোগে ৫ মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়। রবিবার সকাল ৭টা নাগাদ মালদহ থানার মঙ্গলবাড়ি রেলগেটের কাছ থেকে পুলিশ কচ্ছপ উদ্ধার করে। সেগুলির মধ্যে বেশ কয়েকটি বিরল প্রজাতির বলে বন দফতরের দাবি। মালদহ রেঞ্জের ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসার অজয় দুবে বলেন, “এত বিপুল পরিমাণ কচ্ছপ কোথায় রাখব তার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এত দিন উদ্ধার হওয়া কচ্ছপ আদিনার পুকুরে রাখা হয়েছিল। এত কচ্ছপ সেখানে রাখা যাবে না।”
মালদহে কচ্ছপ উদ্ধার।
রবিবার সকালে অসমমুখী ব্রহ্মপুত্র মেলে ৫ মহিলা ও ৫ পুরুষ ৯টি বস্তায় কচ্ছপ নিয়ে মালদহ টাউন স্টেশনে নামে। পাচারকারীরা কচ্ছপ নিয়ে মঙ্গলবাড়ি রেলগেটের কাছে হাজির হয়। সেখানে বস্তা ভর্তি কচ্ছপ ৫ জন মহিলার কাছে রেখে বাকিরা গঙ্গারামপুর যাওয়ার জন্য গাড়ি খুঁজতে গিয়েছিলেন। খবর পেয়ে মঙ্গলবাড়ি ফাঁড়ির ইনচার্জ সুমন্ত বিশ্বাস হানা দিয়ে কচ্ছপ আটক করেন।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.