টুকরো খবর |
ফের উত্তেজনা সেই কৃষ্ণপুর-ঘেঁষা গ্রামে
নিজস্ব সংবাদদাতা • চন্দ্রকোনা |
এলাকা দখল নিয়ে সিপিএম-তৃণমূলের সংঘর্ষে ফের উত্তেজনা ছড়াল চন্দ্রকোনার কৃষ্ণপুর সংলগ্ন ডিঙাপুরে। বুধবার সকালে এই ঘটনায় দু’পক্ষের ৮ জন জখম হয়েছে। তাঁরা ক্ষীরপাই ব্লক হাসপাতালে ভর্তি। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি চিত্ত পালের অভিযোগ, “সিপিএমের লেঠেলবাহিনী দলের লোকজনদের মারধর এবং দলীয় অফিসে ভাঙচুর চালিয়েছে।” যদিও সিপিএম নেতৃত্ব অভিযোগ মানতে চাননি। সিপিএমের চন্দ্রকোনা-১ জোনাল সম্পাদক সুনীল চক্রবর্তীর বক্তব্য, “এ ঘটনায় দলের কেউ জড়িত নয়। তৃণমূলেরই দুই গোষ্ঠীতে লড়াই হয়েছে।” পুলিশ জানিয়েছে, এলাকায় উত্তেজনা থাকায় টহল শুরু হয়েছে। স্থানীয় সূত্রের খবর, এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার রাত থেকেই উত্তপ্ত ছিল ডিঙাপুর এলাকা। বুধবার সকালে আচমকাই লড়াই শুরু হয়। তৃণমূলের অভিযোগ, লাঠি, লোহার রড নিয়ে সিপিএম-আশ্রিত ‘লেঠেল-বাহিনী’ প্রথমে ডিঙাপুরে দলের আঞ্চলিক অফিসটিতে ভাঙচুর চালায়। প্রতিবাদ করায় দলীয় সমর্থকদের মারধর করা হয়। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তৃণমূলের লোকজন।
|
যুবসংসদের কর্মশালা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
স্কুল-কলেজ পর্যায়ে শুরু হতে চলেছে যুবসংসদ ও প্রশ্নোত্তর প্রতিযোগিতা। ব্লক স্তর থেকে জেলা স্তর পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতা হবে। তার প্রস্তুতি সেরে নিতে বুধবার এক কর্মশালার আয়োজন করা হয় মেদিনীপুরে। শিক্ষাভবনে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় ছিলেন নানা কলেজ ও স্কুলের শিক্ষকেরা। তাঁরা প্রশিক্ষণ দেবেন ছাত্রছাত্রীদের। জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক (মাধ্যমিক) সংঘমিত্র মাকুড় বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিষদীয় দফতরের উদ্যোগেই যুবসংসদ ও প্রশ্নোত্তর প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ছাত্রছাত্রীদের যাঁরা প্রশিক্ষণ দেবেন, তাঁদের নিয়েই এ দিনের কর্মশালা।”
|
স্টেশন পরিদর্শন
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
আরপিএফের দক্ষিণ-পূর্ব রেলের আইজি অনিল সিংহ বুধবার খড়্গপুর স্টেশন পরিদর্শন করেন। এ দিন প্ল্যাটফর্ম, সাবওয়ে-সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখার পাশাপাশি নিরাপত্তা নিয়ে খোঁজ নিয়েছেন। সঙ্গে ছিলেন রাজ্য পুলিশের ডিআইজি মেদিনীপুর রেঞ্জ বিনীত গোয়েল, খড়্গপুর রেল বিভাগের ডিআরএম রাজীব কুলশ্রেষ্ঠ, আরপিএফের খড়্গপুর বিভাগের সিনিয়র সিকিউরিটি কমিশনার পি বি এস শান্তারাম।
|
উন্নয়নের দাবি |
এলাকার উন্নয়ন নিয়ে ১১ দফা দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন দাঁতন-২ ব্লকের তৃণমূল নেতৃত্ব। দাঁতন বিধানসভাকেন্দ্রে কলেজ প্রতিষ্ঠা, বেলদার জোড়াগেড়িয়া ফাঁড়িকে থানায় উন্নীত করা-সহ একাধিক দাবি জানানো হয়েছে। এ ছাড়া দাঁতন ১ ও ২ ব্লককে পশ্চিমঞ্চল উন্নয়ন পর্ষদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবিও রয়েছে। |
|