সংস্কৃতি যেখানে যেমন
স্কুল-কলেজে অনুষ্ঠান
রঘুনাথপুর কলেজে প্রদর্শনী।
কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দু’দিন ধরে নানা অনুষ্ঠান হয়েছে রঘুনাথপুরে। রবিবার রাতে অনুষ্ঠান শেষ হয়। ১৯৬১ সালে স্থাপিত হয়েছিল রঘুনাথপুর কলেজ। প্রথম দিকে নন্দুয়াড়া মোড়ে একটি ধর্মশালায় চলতো পঠনপাঠন। পরে এলাকার বাসিন্দাদের দান করা জমির উপরে রঘুনাথপুর শহরের প্রান্তে তৈরি হয় কলেজ ভবন। কলেজ নির্মাণের জন্য এলাকায় ঘুরে অর্থ সংগ্রহ করেছিলেন এলাকার শিক্ষানুরাগীরা। কলেজের অধ্যক্ষ সুবলচন্দ্র দে জানান, গত সাত জুলাই থেকে কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল। পাঁচ মাস ধরে হয়েছে বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের একাধিক সেমিনার, বিশেষ প্রদর্শনী। ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ছিল সঙ্গীত শিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তীর অনুষ্ঠান। পরের দিন হয়েছে শোভাযাত্রা। যা শহর পরিক্রমা করে। ওই দিনই অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি দফতরের মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো, জেলাশাসক অবনীন্দ্র সিংহ। তবে এই অনুষ্ঠানে কলেজ নির্মাণে যাঁদের ভূমিকা ছিল তাঁদের না ডাকায় বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, “কলেজের নিজস্ব ওয়েবসাইটে অনুষ্ঠানের বিবরণ দেওয়া-সহ অনেককে এসএমএস-এর মাধ্যমে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এ ছাড়া, কলেজের প্রাক্তন কর্মী ও জমি দাতাদের সম্বর্ধনা দেওয়া হয়েছিল।” অন্য দিকে, শিশু দিবস উপলক্ষে সোমবার বরাবাজারের লাকা প্রাথমিক স্কুলে অনুষ্ঠান হয়েছে। স্কুলের পড়ুয়াদের হস্তশিল্প প্রদর্শিত হয়েছে। উপস্থিত ছিলেন বরাবাজারের যুগ্ম বিডিও অভিষেক চক্রবর্তী-সহ বিশিষ্টজনেরা।

সঙ্গীতের আলোচনা
সঙ্গীতের আলোচনা পুরুলিয়ায়।
১৫ নভেম্বর থেকে ১৭ নভেম্বর তিন দিন ব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের ক্রমবিকাশ সম্পর্কিত আলোচনাচক্র ও কর্মশালা হয়েছে পুরুলিয়া নিস্তারিনী মহিলা মহাবিদ্যালয়ে। ইউজিসি’র উদ্যোগে পূর্বাঞ্চল সংস্কৃতি কেন্দ্রের সহায়তায় এই আলোচনাচক্র, কর্মশালা হয়েছে। আয়োজক ছিল নিস্তারিনী মহিলা মহাবিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগ। অধ্যক্ষা ইন্দ্রানী দেব জানান, এখানে জেলার বিভিন্ন কলেজ ও প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ১৫০ জন যোগ দিয়েছিলেন। উপস্থিত ছিলেন, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগের প্রধান অধ্যাপক গৌতম নাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের অধ্যাপক বিদহিতি বিশ্বাস চক্রবর্তী, বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী তরুণ নায়ক প্রমুখ।

নব রূপকার
সত্যনারায়ণ স্মরণ।
তাঁকে বলা হয় লাভপুরের নব রূপকার। কিন্তু বীরভূমের সদর শহর সিউড়ির প্রবীন মানুষদের চোখে শিক্ষা বিস্তারে তাঁর অবগান প্রচুর। তিনি লাভপুরের জমিদার পরিবারের তৃতীয় পুরুষ প্রয়াত সত্যনারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছু মানুষের মতে, জমিদার মানেই অত্যাচারী, শোষক, লম্পট ইত্যাদি। কিন্তু লাভপুরের বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার পরিবারের সমাজ সেবার বা উন্নত সমাজ গড়ার ইতিহাস আজও অমলিন। দাদু যাদবলাল গ্রামেই নিজে অর্থ ব্যয় করে নিজের নামে হাইস্কুল স্থাপন করেছিলেন। তাঁর এক ছেলে নির্মলশিব দাদা অতুলশিবের নামে ১৯১৭ সালে অত্যাধুনীক থিয়েটারের মঞ্চ ও প্রেক্ষাগৃহ তৈরি করেছিলেন। পূর্বপুরুষদের দেখানো পথেই সত্যনারায়ণবাবু সমাজসেবার অঙ্গ হিসেবে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ স্থাপনে মেতে ওঠেন। তিনি নিজের নামেই লাভপুরে গড়ে তোলেন মহিলা
উচ্চবিদ্যালয়। মা বিশ্বেশ্বরীদেবীর নামে গড়ে তোলেন একটি প্রাথমিক স্কুল। গড়ে তোলেন শম্ভুনাথ কলেজ।
সিউড়িতে প্রখ্যাত সরোজবাসিনী প্রাথমিক স্কুল ছাড়াও রাজনগর ও পাড়ুইয়ে দু’টি স্কুল গড়ে তোলেন। সিউড়িতে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ বিদ্যাসাগর ভবনও সত্যনারায়ণবাবুদের জায়গায় তৈরি। প্রয়াত স্ত্রী সরোজবাসিনীদেবীর নামে তিনি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর ইতিহাসে স্মাতকস্তরে প্রথম স্থানাধিকারীকে স্বর্ণপদক দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। সিউড়ি পলিটেকনিক কলেজের আমৃত্যু সভাপতি ছিলেন। টানা কয়েক বছর তৎকালীন প্রাথমিক শিক্ষাসংসদের সভাপতি ছিলেন। ১৯৬৭ সালে কংগ্রেসের বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
শিক্ষা বিস্তার ছাড়াও সংস্কৃতিতেও অগাধ টান ছিল তাঁর। দক্ষ অভিনেতা ছিলেন। ১৯২৫ সালে সত্যনারায়ণবাবু ও লেখক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ করেছিলেন পূর্ণিমা নামে একটি ক্ষুদ্র পত্রিকা। ওই পত্রিকাতেই তারাশঙ্করের লেখক জীবনের হাতে খড়ি হয়েছিল।
গত বৃহস্পতিবার সত্যনারায়ণবাবুর ১০৮তম জন্মদিন পালিত হল যাদবলাল হাইস্কুলে, সত্যনারায়ণ শিক্ষানিকেতন ও বীরভূম সংস্কৃতী বাহিনীর উদ্যোগে। অতুলশিব মঞ্চে প্রবীন মানুষেরা স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে নানা তথ্য দেন।

ম্যাগাজিন প্রচারক
‘তোমার জন্যে, তোমার জন্যে, হে আমার প্রেম
বুকের ভেতর বন্দী করেছি সবুজ বনের পাখি
তোমার জন্যে, তোমার জন্যে, হে আমার প্রেম
মস্তিষ্কের কোষে কোষে চাষ করেছি জোনাকি।’

‘প্রেম’ অজিত বাইরী। তিনি নিজে কোনও দিন লিটল ম্যাগাজিনের সঙ্গে তথা লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত নন। তবু সিউড়ি পলিটেকনিক কলেজ থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের ডিপ্লমা প্রাপ্ত শরৎচন্দ্র সিংহ টিল ম্যাগাজিনের টানেই ৩টি নিশ্চিত চাকরিতে যোগ না দিয়ে ৯১৭১ সালে তৈরি করে ব্যবসা শুরু করেছিলেন লিটল ম্যাগাজিন ও গুটি কয় বইয়ের পসরা নিয়ে।
এর পরে ১৯৯৮ সালে সিউড়ি জেলা পরিষদের এক কোনে স্থায়ী বইয়ের দোকানে প্রাধান্য পায় বীরভূমের বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিন ও স্থানীয় লেখকদের বিভিন্ন গ্রন্থ। পাশাপাশি কলকাতা ও অন্য জেলা থেকে প্রকাশিত অনুষ্টুট, কৃত্তিবাস, বরোমাস, আরম্ভ, কলেজস্ট্রিট, কবিতাপত্র ও নাটকের বিভিন্ন পত্রিকা নিয়মিত পাওয়া যায় ওই বইয়ের দোকানে। লিটল ম্যাগাজিন কর্মী কুন্তল মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “শরৎদার জন্যই বিভিন্ন ম্যাগাজিন পড়তে পারি আমরা।” নাট্যকর্মী ও নাটকের একটি পত্রিকা আননায়ুধের সম্পাদক স্বপন রায়ের বক্তব্য, “শরৎদার জন্যই আমরা বিভিন্ন নাটকের কথা জানতে পারি। শুধু লিটল ম্যাগাজিনই নয় জীবিকার প্রয়োজনে বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকা বিক্রি করেন তিনি।” তবে প্রাধান্য পায় লিটল ম্যাগাজিন, কবিতা ও বিভিন্ন গবেষণামূলক বই। এ ছাড়া, সাংবাদিকদের নানা অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রও শরৎবাবুর কাছেই জমা পড়ে।

নাটকে আধুনিকতা
তাসের দেশের একটি দৃশ্য।
বিশ্বভারতী কপিরাইট তুলে দেওয়ার পরে রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি নিয়ে বিভিন্ন রকমের পরীক্ষানিরীক্ষা শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার তারই প্রতিফলন দেখা গেল বাংলাদেশের নাট্যসংস্থা ‘সাধনা’ শান্তিনিকেতনের গৌরপ্রাঙ্গণে রবীন্দ্রনাথের ‘তাসের দেশ’ মঞ্চস্থ করে। সেখানে পুরুলিয়ার ছৌ ও ইংল্যান্ডের নৃত্যের সংমিশ্রণে এই নৃত্যনাটক পরিবেশিত হয়। এই নৃত্যনাট্যে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে সুরের প্রয়োগ করা হয়েছে। দর্শকদের সেটা খারাপ লাগেনি। বিশ্বভারতীর বাংলা বিভাগের ছাত্র সমীরণ কোঁড়া, তন্ময় সিংহ মহাপাত্র, ভূগোলের দেবাশিস রক্ষিতরা বলেন, “নতুন আঙ্গিকে রবীন্দ্র সৃষ্টিকে তুলে ধরার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছি।”
শিবনাথ নাটকের একটি দৃশ্য।
প্রসঙ্গত, বহুদিন আগে জাপানের এক শিল্পী পৌষ মেলায় বাউল গান করতে উঠে অপদস্ত হয়েছিলেন। কিন্তু এক্ষেত্রে কোনও মমস্যা হয়নি। বিশ্বভারতীর সহউপাচার্য উদয়নারায়ণ সিংহ বলেন, “রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি নিয়ে নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক ও ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী কমিটির উদ্যোগে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে নানা চিন্তা ভাবনা চলছে।” ঢাকার সাধনা সংস্থার পক্ষে রুকনা মারিয়ম বলেন, “রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এই উদ্যোগ।”

লাভপুরে নাটক
লাভপুরের রাস উৎসব ১১২ বছর পূর্ণ হল। মেলা বসে। অনুষ্ঠিত হয় নানা অনুষ্ঠান। কিন্তু এ বারের রাস উৎসবে মাত্রা যোগ করেছিল অতুল শিব ক্লাবের প্রযোজনায় ও লাভপুর যাদবলাল দেবোত্তর এস্টেটের সদস্যদের আয়োজনে দু’দিন একটি নৃত্যনাটক ও একটি নাটকের অনুষ্ঠান। গত ১০ নভেম্বর অতুল শিব ক্লাবের মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়েছে অনন্যা মুখোপাধ্যায়ের(দত্ত) নির্দেশনায় রবীন্দ্রনাথের ‘ভানু সিংহের পদাবলী’ নৃত্যনাটক। পরের দিন লাভপুরের কলাকুশীলরা মঞ্চস্থ করেন লেখক তারাশঙ্কর আত্মজীবনী মূলক উপন্যাস ধাত্রীদেবতার শিবনাথ চরিত্রকে নিয়ে লেখা নাটক। ‘শিবনাথ’ নাটকের নাট্যরূপ দিয়ে এলাকার প্রবীণ নাট্যকার ও অভিনেতা মহাদেব দত্ত দর্শক ও শ্রোতাদের সমাদর পেয়েছেন। আসলে শিবনাথ চিত্রটি স্বয়ং তারাশঙ্কর নিজেই। তিনি স্বদেশী আন্দোলন করতে গিয়ে সিউড়িতে জেলে কিছুদিন ছিলেন। সেই শিবনাথকে নিয়ে দেড় ঘণ্টার জমজমাট নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে প্রবীণ অভিনেতা সুপ্রভাত মিশ্রের পরিচালনায়। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ ৫০ বছর পরে রাস উৎসব উপলক্ষে সত্যনারায়ণবাবুর ছেলে সুব্রতনারায়ণবাবুর উৎসাহে অতুল শিব মঞ্চে নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে।

সংক্ষেপে
• একটি সমবায় সমিতির উদ্যোগে বীরভূমের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে কৃতী ছাত্রছাত্রীদের সম্বর্ধনা দেওয়া হল গত সোমবার। জেলার তিন মহকুমার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ৯৪ জন মাধ্যমিক ও ৬৩ জন উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীদের সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। বোলপুরের গীতাঞ্জলি সংস্কৃতি অঙ্গণে ওই দিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লোকসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়, সিপিএম সাংসদ রামচন্দ্র ডোম ও বোলপুর মহকুমাশাসক প্রবালকান্তি মাইতি প্রমুখ।
• সিউড়ির প্রথম বেসরকারি প্রাথমিক স্কুল সরোজিনীদেবী সরস্বতী শিশুমন্দির ও শিক্ষানিকেতনের বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল গত শনি ও রবিবার। সেখানে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়েছে।
• বিষ্ণুপুরের ছায়ানট সঙ্গীত সংস্থা গত শনিবার কর্মচারীভবন সভাকক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সভাপতিত্ব করেন শিক্ষাবিদ জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়। সংস্থার সভাপতি শ্যামচাঁদ গোস্বামী জানান, প্রায় ৫০ জন প্রবীণ ও নবীন সঙ্গীতশিল্পী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। কৃষ্ণগঞ্জ রাস উৎসবের সাংস্কৃতিক মঞ্চে পাঁচ দিন ধরে পরিবেশিত হয় নানা অনুষ্ঠান। ছিল বিষ্ণুপুর ঘরানার গান, লোকগীত, আবৃত্তি, লোকনৃত্য ও কাব্যনাটক। পরিবেশন করেন সুজিত গঙ্গোপাধ্যায়, দুর্গাদাস মুখোপাধ্যায়, কুহেলী আচার্য, অঙ্কিতা মুখোপাধ্যায় প্রমুখ শিল্পীরা।
• নিখিল ভারত সমবায় সপ্তাহ উদ্যাপন সপ্তাহ উপলক্ষে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল খাতড়া ব্লকের কুঁড়েবাকড়া গ্রামে। বৃহস্পতিবার বিকেলে কুঁড়েবাকড়া সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির অফিসের সামনে অনুষ্ঠান হয়। স্থানীয় পুরাণপানি সঙ্গীত বিদ্যায়তনের শিক্ষার্থীরা রবীন্দ্র সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়া জেলা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সহসভাপতি অসিতবরণ শর্মা, খাতড়া শাখা ম্যানেজার সন্দীপ দত্ত প্রমুখ।
• সিউড়ির প্রথম বেসরকারি প্রাথমিক স্কুল সরোজিনীদেবী সরস্বতী শিশুমন্দির ও শিক্ষানিকেতনের বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল গত শনি ও রবিবার। সেখানে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়েছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.