|
|
|
|
|
|
|
নোটিস বোর্ড |
|
|
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব স্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আই আই এস টি), তিরুঅনন্তপুরম, এয়ারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং, এভিয়নিক্স এবং ফিজিকাল সায়েন্সেস-এ বি টেক কোর্সে ভর্তির পরীক্ষা (আই এস এ টি-২০১২) নেবে ২১ এপ্রিল, ২০১২। পরীক্ষা হবে দেশের ২৩টি শহরে। পরীক্ষায় বসার জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা: (১) ভারতীয় নাগরিক, (২) জন্ম ১৯৮৭’র ১ অক্টোবর বা তার পরে, তফসিলি জাতি ও জনজাতির ক্ষেত্রে ১৯৮২’র ১ অক্টোবর বা তার পরে, (৩) ২০১১ বা ২০১২ শিক্ষাবর্ষে ১০+২ স্তরের পরীক্ষায় প্রথম সুযোগে উত্তীর্ণ; পদার্থবিদ্যা, রসায়ন এবং গণিতে মোট অন্তত ৭০ শতাংশ নম্বর এস সি এস টি’র ক্ষেত্রে অন্তত ৬০ শতাংশ। অন লাইন রেজিস্ট্রেশনের শেষ দিন: ৩১ ডিসেম্বর, ২০১১। ওয়েবসাইট: www.iist.ac.in
ম্যানেজমেন্ট অ্যাপটিটিউড টেস্ট (ম্যাট) হল দেশের প্রায় তিনশো সত্তরটি বিজনেস স্কুলে ম্যানেজমেন্ট পাঠক্রম কিংবা অন্যান্য অ্যালায়েড প্রোগ্রাম-এ ভর্তি হওয়ার প্রাথমিক পরীক্ষা। এ বছরের ৪ ডিসেম্বর কাগজে-কলমে পরীক্ষা, এবং ১০ ডিসেম্বর কম্পিউটার-বেসড পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষায় বসতে হলে যে কোনও বিষয়ের গ্র্যাজুয়েট বা গ্র্যাজুয়েশন ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র হতে হবে। ১২০০ টাকার বিনিময়ে ফর্ম জোগাড় করা যাবে ব্যাঙ্ক অব বরোদা, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক থেকে, কিংবা অনলাইনে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শেষ করতে হবে কিংবা ফর্ম জমা দিতে হবে। যোগাযোগের ঠিকানা: অল ইন্ডিয়া ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোশিয়েশন, ম্যানেজমেন্ট হাউস, ১৪ ইনস্টিটিউশনাল এরিয়া, লোদি রোড, নিউ দিল্লি ১১০০০৩।
|
|
২০১২ সালের আই আই টি জয়েন্ট এন্ট্র্যান্স পরীক্ষার আবেদনের প্রক্রিয়া আরম্ভ হয়েছে। অনলাইন আবেদন করা যাবে ডিসেম্বরের ১০ তারিখ পর্যন্ত, অফলাইন আবেদনের শেষ তারিখ ৫ ডিসেম্বর। দেশের পনেরোটি আই আই টি ভুবনেশ্বর, বম্বে, দিল্লি, গাঁধীনগর, গুয়াহাটি, হায়দরাবাদ, ইন্দৌর, কানপুর, খড়্গপুর, মাদ্রাস, মান্ডি, পটনা, পঞ্জাব, রাজস্থান, রুরকি এবং আই টি-বি এইচ ইউ বারানসী ও আই এস এম ধানবাদে স্নাতক স্তরে ভর্তি হওয়ার জন্য এই পরীক্ষায় বসতে হবে। যে কোনও আই আই টি-র ওয়েবসাইট থেকে ফর্ম ডাউনলোড করা যাবে এবং অনলাইন আবেদন করা যাবে।
পরীক্ষা হবে ৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার। দু’টি পত্রের পরীক্ষা, দু’টিই তিন ঘণ্টার। দু’টি পত্রেই ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি এবং অঙ্কের প্রশ্ন থাকবে। পরীক্ষায় শুধু অবজেক্টিভ টাইপ প্রশ্ন থাকবে। বিস্তারিত সিলেবাস যে কোনও আই আই টি-র ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। ইংরেজি অথবা হিন্দিতে পরীক্ষা দেওয়া যাবে। পরীক্ষার্থী কোন ভাষায় পরীক্ষা দিতে চায়, তা আবেদন করার সময় জানিয়ে দিতে হবে। আংশিক দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাত্ররা অনুরোধ করলে অপেক্ষাকৃত বড় অক্ষরে লেখা প্রশ্নপত্র দেওয়া হবে।
১৯৮৭ সালের ১ অক্টোবরের পর জন্ম, এমন ছাত্রছাত্রীরাই পরীক্ষায় বসতে পারবে। তফশিলি জাতি, জনজাতি এবং শারীরীক প্রতিবন্ধী ছাত্রদের জন্য পাঁচ বছরের ছাড় রয়েছে। কোনও প্রার্থীই দু’বারের বেশি এই পরীক্ষায় বসতে পারবে না। ২০১০ বা তার আগে এই প্রবেশিকা পরীক্ষায় বসেছে, এমন কোনও প্রার্থী এই পরীক্ষায় বসতে পারবে না। উচ্চ মাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। তফশিলি জাতি, জনজাতি এবং শারীরীক প্রতিবন্ধী ছাত্রদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ নম্বর পেলেই চলবে।
আজ, ১৪ নভেম্বর, দুপুর দুটো থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কলকাতার তাজ বেঙ্গলে ইউ কে এডুকেশন একজিবিশন হবে। যোগ দিচ্ছে ব্রিটেনের ৩৮টি ইউনিভার্সিটি। ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর স্তরে পড়া বা গবেষণা করার জন্য যা যা জানা প্রয়োজন, এই প্রদর্শনীতে তার প্রায় সবটাই জানা সম্ভব। ভিসা নিয়ে একটি সেমিনারেরও আয়োজন করা হয়েছে। ব্রিটেনে পড়ার কয়েকটি সুবিধা হল এখানে মাত্র এক বছরে মাস্টারস ডিগ্রি করা যায়; পড়া শেষ হলে যদি কোনও ছাত্র চাকরি পায়, তবে চাকরির করার অনুমতি দেওয়া হয়, আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য বিমানভাড়া, স্বাস্থ্যবিমা ইত্যাদিতে ছাড় দেওয়া হয়। ব্রিটেনে যে বিষয়গুলির চাহিদা রয়েছে ম্যানেজমেন্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং, তথ্যপ্রযুক্তি, আর্ট অ্যান্ড ডিজাইন, লাইফ সায়েন্স, মিডিয়া স্টাডিজ, আইন ইত্যাদি।
|
|
|
|
|
|