ভদ্রেশ্বর স্টেশন থেকে চন্দননগর রুটের সমস্ত অটো চন্দননগর হাসপাতাল পর্যন্ত যায় না। কম পক্ষে দু’জন চন্দননগর যাওয়ার যাত্রী না থাকলে কোনও অটোই চন্দননগর পর্যন্ত যায় না। বেশির ভাগ অটো যায় তেলেনিপাড়া বাবুবাজার পর্যন্ত। সেখান থেকে আবার ভদ্রেশ্বর স্টেশনে ফিরে আসে। ভদ্রেশ্বরে যদি এক জন চন্দননগরের যাত্রী থাকেন, তাঁকে দীর্ঘ ক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। আরও অন্তত এক জন যাত্রীর জন্য ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ওই ব্যক্তিকে। রুটের সমস্ত অটো চন্দননগর হাসপাতাল পর্যন্ত যাবে না কেন? সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
কালীশঙ্কর মিত্র। পূর্বাচলপল্লি, ভদ্রেশ্বর।
|
দীর্ঘ দিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় চণ্ডীতলা ব্লকের কুমিরমোড়া থেকে ভগবতীপুর পর্যন্ত গ্রামীণ সড়কটির হাল খারাপ। রাস্তায় যত্রতত্র গর্ত। মানুষের দুর্দশার শেষ নেই। এই রুটে যাঁরা বাসে চলাচল করেন, তাঁদেরও প্রাণান্তকর অবস্থা হয়। কলাছড়া, ব্রাহ্মণডাঙা, ভাদুয়া, রমানাথপুর প্রভৃতি প্রান্তিক গ্রামের বাসিন্দারা নিয়মিত সমস্যার শিকার হয়ে চলেছেন। রাস্তা সারানো খুবই দরকার।
শুকুর আলি। চাকুন্দি, হুগলি।
|
দক্ষিণ দুইল্যা এবং সংলগ্ন এলাকাগুলিতে প্রচুর মানুষ বসবাস করেন। এই সব এলাকার মানুষের স্বার্থে আন্দুল স্টেশন এবং আন্দুল পূর্ব কেবিনের মাঝে আন্ডারপাস তৈরি করা হোক। এতে বহু মানুষ উপকৃত হবেন।
জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়। দক্ষিণ দুইল্যা, আন্দুল।
|
ডিহিভুরসুটে বাস্ট্যান্ড না থাকায় মানুষ সমস্যায় পড়েন। রাস্তার পাশে যত্রতত্র দাঁড়িয়ে থাকে বাস। এতে যানজট এবং দুর্ঘটনার সম্ভাবনা, দুই-ই বাড়ে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করুন।
সুনীল ঘোষ। ঘোলা, উদয়নারায়ণপুর। |