অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে শাকসব্জির দামও আগুন। কিন্তু রাজ্যের কৃষি বিপণন মন্ত্রী অরূপ রায় বলছেন, বাজারে শাকসব্জির দাম নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে রাজ্য সরকারের কোনও আইনি ক্ষমতাই নেই। বুধবার মহাকরণে তিনি জানান, আনাজের দাম বাড়ার অন্যতম কারণ ‘মিডলম্যান’ বা ফড়েরাই। কিন্তু তাঁদের শাস্তি দেওয়ার মতো কোনও আইন কৃষি দফতরে নেই। ফলে দাম নিয়ন্ত্রণে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। তবে ফড়েদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সংস্থান না-থাকলেও সব্জির দাম কমাতে কৃষি বিপণন বিভাগের কর্মীরা বাজারের উপরে নজরদারি চালাচ্ছে বলে জানান অরূপবাবু। আশা করা গিয়েছিল, শীতের সব্জি ওঠার পরে দামেও সুরাহা হবে। কিন্তু শীতকালীন শাকসব্জি বাজারে আসার পরেও দেখা যাচ্ছে, ফুলকপি-বাঁধাকপি থেকে শুরু করে কাঁচালঙ্কা, পেঁয়াজকলি, ঢেঁড়স সবই আগুন।
|
ধান ক্রয়ে দায়িত্ব বিধায়কদেরও |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
চলতি মরসুমে ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে স্থানীয় প্রশাসনের পাশাপাশি বিধায়কদেরও দায়বদ্ধ করতে চাইছে খাদ্য দফতর। বিশেষ করে যে-সব এলাকায় কোনও চালকল নেই, সেই সব এলাকায় কৃষি সমবায় সমিতি এবং ব্লক-থানা মার্কেটিং সোসাইটির মাধ্যমে ধান-চাল কেনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কারা কোথায় সেই দায়িত্ব পাবে, তা ঠিক করবেন স্থানীয় বিধায়ক। সেই সব সংগঠনের কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ উঠলে তার দায়ও বহন করতে হবে বিধায়ককেই। মঙ্গলবার খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, “ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা এবং চাষিরা যাতে সহায়ক মূল্য চেকের মাধ্যমে পান, তার জন্যও বিধায়কদের দায়বদ্ধ করা হচ্ছে।” |