টুকরো খবর
উদ্বোধনে মমতা
নিজস্ব চিত্র
“আমি কিছু বুঝি না। শুভাদা, যোগেনদারা বড় শিল্পী। ওঁদের ছবি নিয়ে কথা বলা আমার সাজে না।” বলতে বলতে প্রদীপ জ্বালালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর হাতে এ ভাবেই সূচনা হল শুভাপ্রসন্নের একক চিত্র-প্রদর্শনীর। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ই এম বাইপাসের ধারে একটি আর্ট গ্যালারিতে শুরু হওয়া এই প্রদর্শনীতে আশির দশক থেকে আজ পর্যন্ত আঁকা, বাছাই ১৪২টি ছবি রয়েছে শুভাপ্রসন্নের। উদ্বোধনের জন্য মমতা কেন? মুখ্যমন্ত্রী বলে? শুভাপ্রসন্ন বলছেন, “মমতার শিল্পচেতনা আমার পরিচিত। আমি সেই শিল্পী মমতাকেই উদ্বোধনে চেয়েছি।” ঘুরে ঘুরে প্রদর্শনীর ছবি দেখেন মুখ্যমন্ত্রী। তারিফও করেন।

নেতা ও নেত্রীদের ব্যঙ্গচিত্র নিয়ে কোর্টে মাওবাদীরা
কড়া নিরাপত্তা সত্ত্বেও পোস্টার নিয়ে বিচারাধীন মাওবাদী বন্দিদের আদালতে ঢোকা বন্ধ করা যাচ্ছে না। দক্ষিণ শহরতলিতে ধৃত পাঁচ মাওবাদী মঙ্গলবার পুলিশের সামনেই তিনটি পোস্টার নিয়ে আলিপুর আদালতের দশম ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে হাজির হন। পোস্টারে ছিল রাজ্য ও কেন্দ্রের শাসক ও বিরোধী নেতানেত্রীদের ব্যঙ্গচিত্র। লেখা ছিল ‘শ্রী শ্রী সর্বদলীয় মা-মাটি-মানুষ উচ্ছেদ উৎসব’। আদালতের দেওয়ালে পোস্টার সাজিয়ে রেখে অভিযুক্তেরা আসামির কাঠগড়ায় ঢুকে যান। এর আগেও বেশ কয়েক বার পোস্টার নিয়ে আদালতে হাজির হয়েছিলেন মাওবাদী বন্দিরা। মামলার দিনে বিভিন্ন জেল থেকেই তাঁদের আদালতে আনা হয়। তা সত্ত্বেও তাঁরা কোথা থেকে এবং কী ভাবে পোস্টার পাচ্ছেন, তার সদুত্তর মিলছে না।

বৃদ্ধা অগ্নিদগ্ধ
আগুনে পুড়ে জখম হলেন এক বৃদ্ধা। মঙ্গলবার, লেকটাউন থানার দক্ষিণদাঁড়িতে। বৃদ্ধার নাম শ্রমণা কুণ্ডু (৭০)। পুলিশ জানায়, এ দিন শ্রমণাদেবীর ফ্ল্যাট থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখে স্থানীয়েরা দরজা ভেঙে দেখেন, অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছেন বৃদ্ধা। তাঁকে আরজিকরে নিয়ে যাওয়া হয়।

সংঘর্ষে ধৃত ১
বরাহনগরে সিপিএম ও তৃণমূলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মঙ্গলবার এক জন গ্রেফতার হয়। পুলিশ জানায়, ধৃত অরুণ দেব সিটুর সমর্থক বলে পরিচিত। সোমবার দলীয় পতাকা লাগানো ঘিরে দু’দলে ওই মারপিটে ছ’জন আহত হন। পরে তৃণমূল দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে থানায় স্মারকলিপি দেয়। মঙ্গলবার প্রতিবাদ-সভাও করে। ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, স্থানীয় বিধায়ক তাপস রায় প্রমুখ। আজ, বুধবার সিপিএমও পাল্টা প্রতিবাদ-সভা করবে বলে খবর।

দুই দুষ্কৃতী গ্রেফতার
বেহালার ব্যস্ত রাস্তায় সশস্ত্র দুই দুষ্কৃতীকে ধাওয়া করে ধরল পুলিশ। ধৃতদের নাম সুদীপ্ত দাস ওরফে খাটাল বাপি ও চন্দন মুখোপাধ্যায়। তাদের কাছে দেশি পিস্তল, কার্তুজ ও ক্ষুর মিলেছে। বাপির বিরুদ্ধে খুন, তোলাবাজির অভিযোগ আছে। পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার সন্ধ্যায় ওই দুই দুষ্কৃতী বেহালায় আসবে বলে খবর পান স্থানীয় থানার ওসি সুদীপ্ত নাগ। অফিসার অরিন্দম ভট্টাচার্যকে নিয়ে তিনি ওত পেতে ছিলেন। পুলিশ দেখে বাপিরা পালাতে থাকে। ধাওয়া করে তাদের ধরেন ওসি।
 
 
 


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.