টুকরো খবর
না দেখা খাতা নিয়ে তদন্ত শুরু
২০০৯ সালে ইংরেজি স্নাতকোত্তর বিভাগের এক অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের খাতা কী ভাবে না দেখা অবস্থাতেই রয়ে গেল, তা নিয়ে তদন্ত করবেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষের মতে, মূল্যায়নের জন্য নেওয়া পরীক্ষার খাতা যদি দেখাই না হয়, মূল্যায়ন হল কী ভাবে! বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার রণজিৎ ধর বলেন, “আমরা বিষয়টি হালকা ভাবে নিচ্ছি না। কী ভাবে না দেখা খাতা মিলল, গুরুত্ব দিয়েই তা তদন্ত করা হবে।” বিভাগীয় প্রধানের আলমারিতেই এত দিন রয়ে গিয়েছিল খাতাগুলি। ওই সময় ইংরেজি বিভাগের প্রধান ছিলেন অনিন্দ্য বসুরায়। মাত্র গত ১৫ সেপ্টেম্বর নতুন বিভাগীয় প্রধান হয়েছেন তীর্থঙ্কর দাস পুরকায়স্থ। তিনিও বিস্মিত।

বিপর্যয়ে মৃত্যুর ক্ষতিপূরণ এল
জলে ডুবে, সর্পদষ্ট বা তড়িদাহত হয়ে, দেওয়াল চাপা পড়ে কারও মৃত্যু হলে ক্ষতিপূরণ পান মৃতের পরিবার। ২০০৮ সাল থেকে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এ বাবদ ক্ষতিপূরণ-অর্থ আসছিল না। অবশেষে এ রকম ৪২টি পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য অর্থ এসেছে। তার মধ্যে ৮টি পরিবারকে ইতিমধ্যেই ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিদের ক্ষেত্রে কিছু নথির প্রয়োজন থাকায় তা এখনও দেওয়া যায়নি। দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক পার্থ চক্রবর্তী বলেন, “আশা করি সবাইকেই কয়েক দিনের মধ্যে ক্ষতিপূরণের অর্থ দিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। কয়েকটি ক্ষেত্রে আরও কিছু নথির প্রয়োজন রয়েছে। সেগুলি সংগ্রহ করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।” ৪২টি পরিবারের মধ্যে ৬টি পরিবার পাবেন ৫০ হাজার টাকা করে। ২৮টি পরিবার পাবেন ১ লক্ষ টাকা করে। আর ৮টি পরিবার পাবেন ২ লক্ষ টাকা করে।

সাঁকরাইলে স্মরণসভা
মাওবাদী ও জনগণের কমিটির নেতাদের খোঁজে যৌথ বাহিনীর তল্লাশির সময়ে গত বছর ৪ নভেম্বর সাঁকরাইল থানার চুনপাড়ায় গুলি চলে। পুলিশের গুলিতে নিহত হন উত্তম মাহাতো নামে এক তৃণমূল কর্মী। পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয়ে দেবেন মাহাতো নামে ঝাড়গ্রাম থানার এক হোমগার্ডের। বাঁদনা পরব উপলক্ষে দেবেনবাবু গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন। আহত হন ৪ মহিলা-সহ আরও ৭ জন। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখে শুক্রবার চুনপাড়ায় এক সভার আয়োজন করেছিল তৃণমূল। সভায় নিহত ও আহতদের পরিজনেরাও ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক চূড়ামণি মাহাতো, শ্রীকান্ত মাহাতো, তৃণমূলের জেলা সভাপতি দীনেন রায়, কার্যকরী সভাপতি প্রদ্যোৎ ঘোষ প্রমুখ। দীনেনবাবুর অভিযোগ, “পুলিশকে সামনে রেখে সিপিএমের হার্মাদ বাহিনীই সে দিন গ্রামে হামলা চালায়। সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার করে খুনিরা এখনও গ্রেফতার হয়নি। অবিলম্বে তাদের গ্রেফতার করতে হবে।”

স্মারকলিপি পেশ
বর্ধিত ন্যূনতম মজুরির দাবিতে মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভরা (এমআর) পশ্চিম মেদিনীরপকেক জেলাশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি দিলেন শ্রমমন্ত্রীকে। শুক্রবার মোটরবাইক র্যালি করে মেদিনীপুর শহর পরিক্রমা করেন এমআর-রা। তার বটতলাচক ও এলআইসি চকে পথসভাও করেন। তার পর দেওয়া হয় স্মারকলিপি। এমআর-দের বক্তব্য, ১২ বছর ধরে ন্যূনতম মজুরি একই রয়ে গিয়েছে। রাজ্য সরকারকে উদ্যোগী হয়ে বর্ধিত মজুরির ব্যবস্থা করতে হবে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.