|
|
|
|
|
 |
|
|
| তিনি বলেন |
| ঘরের মধ্যে জ্বালানো হয় বলে মোমবাতি আরও বিপজ্জনক। ওই গ্যাস বয়স্ক ও শিশুদের জন্য ক্ষতিকারক। |
| সিদ্ধার্থ দত্ত |
| প্রসঙ্গ সাধারণ মোমবাতির দূষণ |
|
|
|
| |
 |
| বাজার যাওয়ার আগে |
|
| বাজারে যাওয়ার আগে একনজরে দেখে নিন কাল শহরের কোন বাজারে কত টাকায় কী বিকিয়েছে: |
|
গড়িয়াহাট: আলু ১২, পেঁয়াজ ২৪, বেগুন ৬০, টোম্যাটো ৫০, পটল ৩৫, ঝিঙে ২৫, লাউ ২৫ (একটি), কুমড়ো ১৮,
ক্যাপসিকাম ১০০, আপেল ১২০, মোসাম্বি ৮০ (ডজন), পেয়ারা ৩০, বেদানা ১৫০, আনারস ৩০ (একটি), পাকা পেঁপে ১৬,
কাটা পোনা ২০০, ইলিশ ৫০০, পমফ্রেট ৩০০, ভেটকি ৩৫০, পার্শে ২৫০, পাবদা ৩০০, তোপসে ২৫০।
মানিকতলা বাজার: আলু ১১, পেঁয়াজ ২০, বেগুন ৫০, টোম্যাটো ৪০, পটল ৩০, শসা ২০, লাউ ২৫ (একটি),
আপেল ৯০, মোসাম্বি ৮০ (ডজন), আনারস ২৫ (একটি), পাকা পেঁপে ১৮, কাটা পোনা ১৮০,
ইলিশ ৪০০, পমফ্রেট ৩৫০, ভেটকি ৩০০, পার্শে ৩০০, পাবদা ২৫০, তোপসে ৩০০।
শোভাবাজার: আলু ১১, পেঁয়াজ ২০, বেগুন ৪০, পেঁপে ১৫, পটল ২৫০, শসা ২০, আপেল ৯০, মোসাম্বি ৬০ (ডজন),
পেয়ারা ৩০, বেদানা ১৩০, আনারস ২০ (একটি), পাকা পেঁপে ১৬, কাটা পোনা ১৬০, ট্যাংরা ৩০০,
ইলিশ ৪০০, ভেটকি ৩০০, পাবদা ২০০, তোপসে ২৫০। |
|
| |
|
|
 |
|
| আজ জন্মদিন হলে |
|
| পুলকরঞ্জন দেব |
|
|
|
শুভ সংখ্যা: ৩, ৫ ও ৯।
শুভ দিন: বুধ, শুক্র ও শনি।
শুভ রং: সাদা, ছাই ও সবুজ।
শুভ রত্ন: হিরে, পান্না ও পীত পোখরাজ। |
নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন কাম্য। গুরুজনের চিকিৎসা ব্যয়সাধ্য হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে মানিয়ে চলার চেষ্টা করুন। একাধিক উপায়ে আয় বাড়লেও ব্যয়বাহুল্য থাকবে। ব্যবসায় প্রত্যাশিত সাফল্য। ব্যবসা সূত্রে দূর ভ্রমণ। সুযোগের সদ্ব্যবহারে কোনও উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হতে পারে। বন্ধুকে বিশ্বাস করে ঠকতে পারেন। প্রিয়জনের কর্মপ্রাপ্তি নিয়ে দুশ্চিন্তা। |
|
|
| |
সতর্ক থাকুন |
 |
কলকাতার রাস্তাঘাটের অবস্থা জানতে ‘এসএমএস গপশপ’-এর আওতায় ‘রেজিস্ট্রেশন’ করলেই চলবে।
মোবাইলে ‘KP’ টাইপ করে তা ০৯২১৯৫৯২১৯৫ নম্বরে পাঠিয়ে দিলেই জানা যাবে বিভিন্ন রাস্তাঘাটের অবস্থা।
এসএমএস করে রাস্তার হাল জেনে নিন। ‘TRF’ লিখে ৫৭৫৭৫৬ নম্বরে পাঠিয়েদিলেই
কোথায় কেমন যানজট, জানিয়ে দেবে ট্রাফিক পুলিশ।
ট্যাক্সিচালক প্রত্যাখ্যান করলেও ওই নম্বরে এসএমএস করুন বা ফোন করুন ১০৭৩ (টোল-ফ্রি) নম্বরে।
|
|
|
| |
 |
৫০ বছর আগে |
 |
|
|
| ফুরফুরে অষ্টমী |
|
নাঃ ভালই কেটেছে। সপ্তমীর রাতে আকাশের মুখে হঠাৎ দুশ্চিন্তা দেখা দিয়েছিল। কিছু দামী শাড়ি এবং বুড়ো ঝরঝরে গাড়ী এখানে ওখানে পথে পথে কেঁদেও ছিল। ভয় ছিলকিন্তু ভগবতী কনসিডারেট। অষ্টমীতে তা হয়নি। সারাদিন আকাশে সন্দেহজনক মেঘ ছিল। (ফলে) মেঘ ছিল ঘরেও। সপ্তমীর সন্ধ্যায় ফ্ল্যাটবাসিন্দাদের প্রাণ ভ্রমরা আটকে ছিল কেটলীতে। আকাশে মেঘ ছিল বটে, কিন্তু শারদীয়ার মেজাজটা ভিজে কাদা হয়ে যাওয়ার মত বৃষ্টি হয়নি। সব যে ভালয় ভালয় হল, তার কারণ,সকালটা ভাল কেটেছিল। ভোরের ট্রাম যথাসময়ে এসেছিল।
— আনন্দবাজার পত্রিকা, ১৮ অক্টোবর ১৯৬১। বানান ও ভাষা অপরিবর্তিত রেখে সংক্ষেপিত। |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
