বিদ্যুৎ-সঙ্কটে কার্যকরী ব্যবস্থার দাবি ক্ষিতিদের
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
বিদ্যুৎ-বিপর্যয় মোকাবিলার রাজ্য সরকারকে অবিলম্বে ‘কার্যকরী ব্যবস্থা’ নিতে হবে বলে দাবি জানাল বাম শরিক আরএসপি। তাদের অভিযোগ, বিদ্যুৎ-সঙ্কট সমাধানে রাজ্য সরকারের দিক থেকে ‘কিছু অসার ফাঁকা আওয়াজ’ ছাড়া তেমন ‘আশার আলো’ দেখা যাচ্ছে না।আরএসপি-র কার্যনির্বাহী রাজ্য সম্পাদক ক্ষিতি গোস্বামী শুক্রবার একটি বিবৃতি দিয়ে দাবি করেছেন, ‘বিদ্যুৎ সমস্যা দারুণ ভাবে বেড়ে যাওয়ায় জনসাধারণের দুর্গতি সহ্যের সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে। সরকারের অক্ষমতা এবং দিশেহারা মনোভাব রাজ্যের মানুষের মধ্যে গভীর ক্ষোভ এবং হতাশার সঞ্চার করছে। এই সমস্যাটির সমাধানের লক্ষ্যে শুধু মন ভোলানো স্তোকবাক্য নয়, সরকারকে অবিলম্বে প্রকৃত কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনগণের দুর্ভোগ মোচন করতে সমস্যার সমাধান করতে হবে’। প্রাক্তন পূর্তমন্ত্রী ক্ষিতিবাবু এ দিন বলেন, “পাঁচ বছরের জন্য জনতা ওঁদেরকেই সরকার চালানোর রায় দিয়েছেন। সরকার ওঁরাই চালাবেন। কিন্তু সমস্যার সমাধানে কিছু করে দেখাতে হবে। ইসিএলের সঙ্গে কয়লা নিয়ে সমস্যার জন্যই পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে, বলা হচ্ছে। তা হলে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে রাজ্য সরকার কথা বলুক। কিছু না কিছু পদক্ষেপ সরকারকে নিতে হবে, এই দাবিই আমরা করছি।” গ্রামাঞ্চলের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ বলে ক্ষিতিবাবুদের অভিযোগ। |
কৃষিমন্ত্রীর কাছে বাম-দরবার ২০শে
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সারের দাম বৃদ্ধির জন্য চাষের খরচ বেড়ে যাওয়ার সমস্যার কথা জানাতে আগামী ২০ অক্টোবর রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে যাবে বামফ্রন্টের পরিষদীয় প্রতিনিধিদল। চাষের খরচ দিন দিন বেড়ে চলা ছাড়াও পাটের দাম না-পাওয়া, সেচের কাজে বিদ্যুতের সমস্যা, সব্জির বাজারদর বেশি হওয়া সত্ত্বেও চাষিদের ঠিকমতো দাম না-পাওয়ার মতো কৃষি সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা নিয়েই কৃষিমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চান বামফ্রন্টের বিধায়কেরা। বাম নেতৃত্বের মতে, এক দিকে যখন কৃষকেরা রাজনৈতিক আক্রমণের শিকার, অন্য দিকে তখন চাষ সংক্রান্ত সমস্যার জন্যও তাঁদের জীবন দুর্বিষহ। |