অবশেষে বনগাঁর ইছামতী নদী থেকে বিসর্জন দেওয়া প্রতিমার কাঠামো তুলল পুরসভা। যা এই প্রথম। সোমবার সকালে বনগাঁ পুরসভার ২৫ জন সাফাইকর্মী বনগাঁ থানার ঘাট এবং সংলগ্ন এলাকা থেকে কাঠামোগুলি তোলেন।
বনগাঁ শহরে শ’দুয়েক দুর্গাপুজো হয়। বেশির ভাগ প্রতিমারই বিসর্জন হয় বনগাঁ থানার ঘাটে। বছরের পর বছর কাঠামোগুলি নদীতেই পড়ে থাকত। নদীপারের বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাঠামো এবং ফুলপাতা পচে ইছামতীর জল দূষিত হয়। কিন্তু প্রশাসন এ ব্যাপারে উদাসীন থাকত। কলকাতা পুরসভা এবং কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ যে দ্রুততায় গঙ্গার ঘাট পরিষ্কার করে, একই ভাবে ইছামতীর ওই ঘাট পরিষ্কারের দাবি তোলেন তাঁরা। |
এই পরিস্থিতিতেই সোমবার ইছামতী থেকে কাঠামো তোলার কাজে নামে বনগাঁ পুরসভা। যদিও শহরের অধিকাংশ প্রতিমা বিসর্জন হয়ে যায় শুক্রবার। শনিবারেও কিছু বিসর্জন হয়। দেরিতে হলেও পুরসভা যে উদ্যোগী হয়েছে, তাতে খুশি সাধারণ মানুষ। পুরপ্রধান জ্যোৎস্না আঢ্য বলেন, “সব কাঠামোই তুলে ফেলা হয়েছে। পরের বছরগুলিতে বিসর্জনের দিন থেকেই এই ব্যবস্থা কার্যকর করা হবে।”
|
দোকানে হানা দিয়ে একটি চিতাবাঘের চামড়া উদ্ধার করল পুলিশ ও বন দফতর। সোমবার দুপুরে, বি টি রোডে। কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (সদর) জাভেদ শামিম জানান, বেআইনি ভাবে বন্যপ্রাণীর চামড়া রাখার অভিযোগে রমেশ সাউ নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়। মিথ্যা অভিযোগে তাকে আটক করা হয়েছে বলে প্রায় শ’খানেক স্থানীয় দোকানদার বনকর্মীদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। পরিস্থিতি সামলাতে আরও পুলিশ যায়। ভিড়ের সুযোগে রমেশ পালায়। রাত পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। বন দফতর জানায়, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রমেশের গাড়ির যন্ত্রাংশ বিক্রির দোকানে হানা দিয়ে চিতাবাঘের চামড়া উদ্ধার হয়। |