পৃথক ঘটনায় কীটনাশক খেয়ে মৃত্যু হল তিন জনের। তাঁদের মধ্যে সোনালি মাল (২৩) নামে মাড়গ্রাম থানার কয়েম্বা গ্রামের বধূকে শনিবার রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। রবিবার রাতে সেখানে তাঁর মৃত্যু। তাঁর বাবা মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম থানার পদমকান্দির বাসিন্দা সন্ন্যাসী মালের অভিযোগ, “সাত মাস আগে মেয়ের বিয়ে হয়। মেয়েকে জামাই বাপি মাল মদ খেয়ে প্রায়ই মারধর করত। শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে মেয়ে কীটনাশক খেয়েছে।” অন্য দিকে, রবিবার রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে ময়ূরেশ্বর থানার গয়েসপুরের বাসিন্দা রুপাই বাস্কি (৪৫), নলহাটি থানার আমাইপুরের রুবিনা বিবির (২১) মৃত্যু হয়।
|
মৃত্যু হল অগ্নিদগ্ধ এক বৃদ্ধার। মৃতার নাম শ্যামা নসিপুরী (৬০)। বাড়ি মাড়গ্রাম থানার তেতুলিয়া গ্রামে। রবিবার দুপুরে মারাত্মক জখম অবস্থায় তাঁকে রামপুরহাট হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
|
এক বধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। মৃতার নাম বানকি দত্ত (৩৫)। রামপুহাট পুরসভার কালীসরাপাড়ায় তাঁর বাড়ি। সোমবার বাড়ি থেকেই তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। |