উদ্ধার হওয়া এক লরির খালাসির দেহ শনাক্ত করলেন তাঁর বাড়ির লোকজন। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম শেখ আব্দুল সাবির (১৮)। বাড়ি গলসির পারাজে। দেহটি গত ৩০ সেপ্টেম্বর দুর্গাপুরের একটি সিমেন্ট কারখানা সংলগ্ন রাস্তার পাশ থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। দেহের ময়না-তদন্ত হয় মঙ্গলবার। গত রবিবার ছবি ও জামাকাপড় দেখে মৃতের দাদা শেখ সাদেক জামাল দেহটি শনাক্ত করেছিলেন। জামালের অভিযোগ, গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকেই নিখোঁজ সাবিরকে খুন করা হয়েছে। তিনি বলেন, “১ অক্টোবর লরির চালক শেখ সঞ্জয় আমাদের বাড়িতে এসে ভাইয়ের খোঁজ করে। সে জানায়, তার অজান্তেই সাবির গাড়ি থেকে কোথাও নেমে গিয়েছে। সঞ্জয়ের কথায় আমাদের সন্দেহ হয়।” পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর বলেন, “মৃতের বাড়ির লোকেরা লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। প্রাথমিক ভাবে এই মৃত্যু দুর্ঘটনাজনিত বলেই অনুমান।”
|
| প্রাণনাশের হুমকি, নালিশ চিকিৎসকের |
কয়লা মাফিয়ারা প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করলেন এক চিকিৎসক। ঘটনাটি ঘটেছে জামুড়িয়ার মণ্ডলপুরে। ওই চিকিৎসক (আরএমপি) রাজকুমার মিত্র জানান, সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর চেম্বারের দরজার সামনে বসে কয়লা মাফিয়া রাম বাউড়ি, রমেশ বাউড়ি-সহ আট দশ জন টাকা পয়সা ভাগাভাগি করছিল। চেম্বারে রোগীদের ঢুকতে অসুবিধা হচ্ছিল। রাজকুমারবাবু তাদের সরে যেতে বললে রাম বাউড়িরা তাঁকে দেখে নেওয়ার এমনকী প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ। তিনি জামুড়িয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। রাজকুমারবাবু বলেন, “আমি সাহস করে অভিযোগ জানিয়েছি। তবে এখন আতঙ্কে দিন কাটছে।” পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
|
মহেশডাঙা ক্যাম্প দক্ষিণপাড় উত্তরণ ফুটবল কোচিং কেন্দ্র আয়োজিত অনূধ্বর্র্ ১৬ ফুটবল প্রতিযোগিতায় খেতাব জিতল উদ্যোক্তা দল। ফাইনালে তারা আঝাপুর কালিমাতা সঙ্ঘকে ২-০ গোলে হারায়। উত্তরণ কোচিং কেন্দ্র ৩-১ গোলে সেমি ফাইনালে হারায় ফ্রেন্ডস একাদশকে ও আঝাপুর, স্থানীয় এসআরজি ক্লাবকে ২-০ গোলে হারিয়ে দেয়। ফাইনালের সেরা গোপাল বিশ্বাস ও সর্বোচ্চ গোলদাতা রাজকুমার চক্রবর্তী।
|
| ডিওয়াইএফ ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি আয়োজিত গুরুপদ রায় ও জিতেন রায় ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হল গোপাল বাইদ এএমজি। রামসায়র মাঠে তারা লাস্কার সামলেটকে টাইব্রেকারে হারায়। নির্ধারিত সময়ে ফল ছিল ১-১। ফাইনালের সেরা জয়ী দলের সকল সোরেন। পুরস্কার বিতরণী সভায় ছিলেন ওই যুব সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক আভাস রায়চৌধুরী। |
