মৃত্যু আরও এক জনের
নিজস্ব সংবাদদাতা |
শ্যামপুকুর স্ট্রিটের বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় গুরুতর অগ্নিদগ্ধ আরও এক জনের মৃত্যু হয়েছে। আর জি কর হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। রবিবার পুলিশ জানায়, মৃত গৌতম ঘোষ (৫৭) ওই বাজি কারখানার মালিক ছিলেন। সপরিবারে ওই বাড়িরই দোতলায় থাকতেন তিনি।শনিবার দুপুরে শ্যামপুকুর স্ট্রিটের ঘিঞ্জি গলিতে বাজি তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণের জেরে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বিজয় বেরা নামে এক কর্মীর। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় গৌতমবাবু-সহ তিন জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ জানায়, চিকিৎসাধীন দু’জনের মধ্যে এক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।পুলিশ সূত্রে খবর, প্রশাসনিক অনুমতি ছাড়াই জনবহুল এলাকার ওই কারখানায় রংমশাল, তুবড়ি তৈরি হচ্ছিল। ওই ধরনের বাজি ফাটানো নিষিদ্ধ না হলেও লাইসেন্স ছাড়া এগুলি তৈরি করা যায় না। পুলিশের নজর এড়িয়ে কী ভাবে বেআইনি ওই বাজি তৈরির কারখানা চলছিল, তার কোনও সদুত্তর অবশ্য পুলিশ দিতে পারেনি। এক পুলিশকর্তা বলেন, “বেআইনি ওই কারখানার বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এর পরে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।” বিস্ফোরণের কারণ জানতে এ দিন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত চালান।
|
ষষ্ঠীতে শহরের কিছু মণ্ডপ ঘুরে দেখলেন ওঁরা। কারও ঠিকানা বৃদ্ধাশ্রম, কারও মহিলা মানসিক প্রতিবন্ধীদের হোম। সঙ্গে ছিল কিছু অনাথাশ্রমের শিশু ও যৌনকর্মীদের সন্তানরাও। এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ফি-বছরের মতোই রবিবার সকালে বাসে করে শহরের কিছু বৃদ্ধাশ্রম ও অনাথাশ্রমের আবাসিকদের ঠাকুর দেখানোর ব্যবস্থা করে। ‘দিগন্ত’ নামে ওই সংগঠনের পক্ষে উৎপল রায় জানান, এ দিন ওই বৃদ্ধ-বৃদ্ধা ও শিশুদের সঙ্গে কিছু সময় কাটান ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ও তাপস পাল। |