পুজো ও বিসর্জনের সময়ে মাইক বাজাতে হবে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের শব্দবিধি মেনে। হাওড়ার পুজো গাইড উদ্বোধন করতে এসে বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজি নপরাজিত মুখোপাধ্যায় বলেন, “বিসর্জনের দিনগুলোয় গঙ্গার ঘাটে পর্ষদের অফিসারেরা থাকবেন। যে ক্লাব বা সংগঠন শব্দবিধি অমান্য করবে, আগামী বছর তাঁদের পুজোর অনুমতি দেওয়া হবে কিনা তা ভেবে দেখা হবে।” প্রতি বছর বিসর্জনের সময়ে গঙ্গার পাড়ে প্রচণ্ড শব্দে মাইক বাজে। বিভিন্ন ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে মারামারি ও জলে পড়ে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। নতুন কমিশনারেট হওয়ার পরে এ সব ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করতে কলকাতার মত হাওড়াতেও পুজোয় একটা সার্বিক শৃঙ্খলা আনতে চাইছে পুলিশ। এ দিন হাওড়া শরৎ সদনে পুজো গাইড উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে ছিলেন হাওড়ার পুলিশ কমিশনার অজেয় মুকুন্দ রানাডে, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) সুকেশকুমার জৈন-সহ হাওড়া পুলিশ কমিশনারেটের পদস্থ কর্তারা। পুলিশ কমিশনার বলেন, “কমিশনারেট হওয়ার পরে হাওড়ায় এই প্রথম পুজো। তাই পুজো যাতে নির্বিঘ্নে কাটে, সে জন্য কড়া নিরাপত্তা থাকবে। মোতায়েন করা হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার পুলিশবাহিনী। থাকছে স্নিফার ডগ, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ও রেডিও ফ্লায়িং স্কোয়াডের গাড়ি।”
|
পঞ্চায়েতের তরফে লাগানো গাছ চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। এমনই অভিযোগ রঘুনাথগঞ্জ-২ ব্লক পঞ্চায়েত সদস্যদের। অভিযোগ, রঘুনাথগঞ্জের গিরিয়ার কাছে পঞ্চায়েতের তরফে যে সব গাছ লাগানো গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। জেলা পরিষদের সদস্য ও পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সোমনাথ সিংহ রায় বলেন, “গত দেড় মাস ধরে ওই এলাকায় পঞ্চায়েতের তরফ থেকে লাগানো দামি গাছগুলি কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। এ ব্যাপারে পুলিশকে জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি।” |