বোমা ফেটে গুরুতর জখম হলেন এক তৃণমূল কর্মী। তাঁকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় চাপানউতোর শুরু হয়েছে বেলদার সাবড়া এলাকায়। সিপিএমের দাবি, বাড়িতে মজুত রাখা বোমা ফেটেই জখম হন ওই তৃণমূল কর্মী। আর তৃণমূলের অভিযোগ, সিপিএমের লোকজনই বোমা ছুড়েছে। খড়্গপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিরাজ খালেদ বলেন, “ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। সব দিকই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।” সম্প্রতি সংঘর্ষ বেধেছিল সাবড়ায়। কংগ্রেস ও তৃণমূল পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সাবড়ার তৃণমূল কর্মী সেখ সাকিল খান ওরফে হাবিবুর খানের বাড়িতে একটি বোমা ফাটে। বোমার আঘাতে সাকিল গুরুতর জখম হন। তাঁর বাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জেলা তৃণমূল নেতা শৈবাল গিরির অভিযোগ, “সিপিএম কর্মীরা এই জঘন্য কাজ করেছে।পুলিশ তদন্ত করলেই সব স্পষ্ট হয়ে যাব।” সিপিএমের জেলা কমিটির সদস্য ভাস্কর দত্ত বলেন, “আমরাও চাই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত হোক।”
|
বেতন বৃদ্ধি ও বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধের দাবিতে আন্দোলনে নামছেন শিশু শ্রমিক স্কুলের প্রশিক্ষকরা। আগামী বুধবার কলকাতার মেট্রো চ্যানেলে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে জেলার প্রশিক্ষকেরা জোরদার প্রচার শুরু করেছেন। ডেবরায় আলোচনাসভা হয় সম্প্রতি। প্রশিক্ষক সংগঠনের মুখপাত্র গোপালচন্দ্র বসু বলেন, “আমরা দীর্ঘ ১০-১৫ বছর ধরে কাজ করছি। কিন্তু এখনও ন্যূনতম ভাতায় কাজ করতে হয়। তাতে সংসার চলে না।” এই বঞ্চনার বিরুদ্ধেই তাঁদের আন্দোলন বলে জানান তিনি।
|
শহরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও রাস্তাঘাট অবিলম্বে মেরামতের দাবিতে শুক্রবার খড়্গপুরের মহকুমাশাসককে স্মারকলিপি দিল এসইউসি। সংগঠনের খড়্গপুর লোকাল কমিটির সম্পাদক সুরঞ্জন মহাপাত্র জানান, পুজোর মুখে শহরে চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনা বাড়ছে। রাস্তার হালও খারাপ। মহকুমাশাসক ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। |