টুকরো খবর |
|
নারকেলে অসম এখন শীর্ষস্থানে
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
|
‘বিশ্ব নারকেল দিবস’ অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। ছবি: উজ্জ্বল দেব |
অবশেষে মিলল স্বীকৃতি। এই প্রথমবার নারকেলের উপরে দক্ষিণ ভারতের মৌরসিপাট্টায় টান মারল উত্তর-পূর্ব। পাহাড় ও নদী উপত্যকায় বিপুল পরিমাণে নারকেল ফলিয়ে সাগরতটকে এ বার টক্কর দিয়েছে অসম। তার জেরেই, প্রথমবারের জন্য বিশ্ব নারকেল দিবস পালনের জন্য ২০১১ সালে অসমকে বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে নারকেল বিকাশ বোর্ড। আজ গুয়াহাটিতে বিশ্ব নারকেল দিবস উপলক্ষে নেডফি হাউসে অনুষ্ঠানের সূচনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। মুখ্যমন্ত্রী গগৈ বলেন, “নারকেল এমন একটি ফল, যা একাধারে মানুষের খাদ্য, পানীয় ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে। সেই সঙ্গে এই গাছ ও ফল খুলে দেয় রোজগারের নানা দিশা।” রাজ্যে নারকেলের বিজ্ঞানসম্মত উৎপাদন ও বিপণনের উপরে জোর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। নারকেল বিকাশ বোর্ডের চেয়ারম্যান টি কে জোস বলেন, “নারকেল উৎপাদনের পরিমাণের নিরিখে কেরলকে অনেকটা পিছনে ফেলে সামনের সারিতে চলে এসেছে অসম। তাই প্রথমবার দক্ষিণ ভারত থেকে উত্তর-পূর্বে মুখ ঘুরিয়েছি আমরা। উত্তর-পূর্বের নারকেল উৎপাদন বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি, অর্থ ও অন্যান্য সাহায্য করবে বোর্ড। আগামী পাঁচ বছরে, নারকেল চাষ থেকে রফতানির পরিমান ৫০০ কোটি থেকে ২০০০ কোটি টাকা করার পরিকল্পনা রয়েছে।
|
মণীশকে রেখেই দিচ্ছে কংগ্রেস
নিজস্ব প্রতিবেদন |
মণীশ তিওয়ারি |
রীতিমতো বিস্ময় জাগিয়ে দলের মুখপাত্র মণীশ তিওয়ারিকে লোকপাল নিয়ে সংসদীয় কমিটিতে রেখেই দিচ্ছে কংগ্রেস। প্যানেলের কাউকেই বাদ দিতে চায় না কংগ্রেস। কাল, মণীশ জানিয়েছিলেন, তিনি সরে দাঁড়াতে চান। তিনি চান না, তাঁর থাকার কারণে কমিটি গঠনের স্বচ্ছ প্রক্রিয়া বানচাল হোক। কিন্তু দল তাঁকে কমিটিতে রাখতে বদ্ধপরিকর। সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী পবন বনশল বলেন, “লোকপাল গঠনের বিরোধিতা করেননি মণীশ। তিনিও শক্তিশালী লোকপাল গঠনেরই পক্ষে। |
|
অণ্ণা হজারের সম্পর্কে তিনি কিছু বলে থাকলেও ক্ষমা চেয়েছেন। ওঁকে কমিটিতে না রাখার কারণ নেই।”অণ্ণা বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সম্প্রতি বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন মণীশ। কাল মণীশ বলেন, “আমি একটি শক্তিশালী ও কার্যকরী লোকপাল গঠনের পক্ষে। আমার উপস্থিতির কারণে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিল তৈরিতে কালো ছায়া পড়ুক তা চাই না। তাই আমি স্ট্যান্ডিং কমিটি থেকে সরে দাঁড়াতে চাই।”এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক জনার্দন দ্বিবেদী জানান, মণীশ নিজের ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। কিন্তু দল তাঁকে বাদ দিচ্ছে না। কারণ ব্যাখ্যা করে দ্বিবেদী বলেন, “বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সুপারিশে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়োগ করেছেন লোকসভার স্পিকার এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান। প্যানেলের কাউকেই বাদ দেওয়া হবে না।”
|
সেরা শিক্ষকের সম্মান পাচ্ছেন বঙ্গসন্তান
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
শিক্ষকতায় মৌলিক অবদানের জন্য দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষক হিসেবে বাঁকুড়ার ছেলে বাণীপ্রসাদ রায়কে পুরস্কৃত করবে সিবিএসই। সংস্থার সচিব বীর গুপ্ত এক চিঠিতে এ কথা জানিয়ে ৪ তারিখ কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নিতে দিল্লি আসার জন্য বাণীবাবুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এই পুরস্কার ঘোষণার কথা জেনে খুশি পটনার সেন্ট মাইকেল হাইস্কুলের বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষক বাণীপ্রসাদ। |
বাণীপ্রসাদ রায়। ছবি: জয় প্রকাশ |
|
তিনি বলেন, “সব অভিভাবকই ছেলেমেয়েকে বিজ্ঞান পড়াতে চান। তাই বাণিজ্যকে বিষয় হিসেবে জনপ্রিয় করাটা চ্যালেঞ্জ ছিল। সেটা সাফল্যের সঙ্গে করতে পেরে আমি খুশি।” বাঁকুড়ার পাঁচমুড়ার তালড্যাংরা থানার সিদাবাদ গ্রামের বাসিন্দা বাণীপ্রসাদ ১৮ বছর ধরে পটনার সেন্ট মাইকেল স্কুলের শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত। এই কৃতিত্বে স্বভাবতই খুশি মা ভারতী দেবী। বাঁকুড়া থেকে ফোনে তিনি বলেন, “ঠাকুরের ইচ্ছায় ও এত বড় হয়েছে, আমি খুব খুশি। ও আরও বড় হোক।” একই সঙ্গে ভারতী দেবী বলেন, “বাংলায় এসে গরিব ছেলেমেয়েদের পড়াশোনায় ও সাহায্য করুক, সেটাও চাই।” দিল্লি রওনা হওয়ার আগে ৪৭ বছরের বাণীপ্রসাদ বলেন, “বিহারের অনগ্রসর শ্রেণি ও দলিত পড়ুয়াদের জন্য কিছু করতে চাই। এই পুরস্কার সেই কাজে উৎসাহ দেবে।”
|
ট্রেন-অটোর সংঘর্ষে মৃত ৬
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
প্রহরীহীন লেভেল ক্রসিংয়ে একটি ট্রেন আর অটোরিক্শার মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল ৬ জনের। জখম হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন। আজ বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ বিহারে সারণ জেলার শীতলপুর স্টেশনের কাছে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ সূত্রে খবর, ডাউন গরিব-নওয়াজ এক্সপ্রেস অজমেঢ় থেকে কিষানগঞ্জ যাচ্ছিল। পথে শোনপুর ডিভিশনের শীতলপুর স্টেশনের কাছে একটি অরক্ষিত ক্রসিংয়ে অটোরিক্শাকে সরাসরি এসে ধাক্কা মারে ট্রেনটি। ঘটনাস্থলেই ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। পূর্ব-মধ্য রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক নীরজ অম্বস্থা জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার খবর মেলার পরেই শোনপুর ডিভিশনের কর্তারা ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। অন্যদিকে, দিল্লির পথে রওনা হওয়ার আগেই বেলাইন হল আপ মহাবোধি এক্সপ্রেস। আজ দুপুরে কারশেড থেকে গয়া স্টেশনে আনার সময়েই ঘটনাটি ঘটে। পূর্ব-মধ্য রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক নীরজ অম্বস্থা জানান, ট্রেনটির এসএলআর কামরা বেলাইন হয়। তবে আধঘণ্টার মধ্যেই কামরাটিকে ফের লাইনে ফিরিয়ে এনে ট্রেনটি ঠিকঠাকই চলেছে। কিছুক্ষণের মধ্যে ট্রেনটি দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনাও হয়ে গিয়েছে। সৌবাগ্যক্রমে বড় বিপত্তি ঘটেনি।
|
রূপম জামিন পেলেন না
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
পূর্ণিয়ার বিজেপি বিধায়ক রাজকিশোর কেশরীর হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত রূপম পাঠকের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিল পটনা হাইকোর্ট। জামিনের আবেদন খারিজ করে দেওয়ার পাশাপাশি সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতকে ছ’মাসের মধ্যে মামলার নিস্পত্তি করারও নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি হেমন্ত কুমার শ্রীবাস্তবকে নিয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ। তবে একই সঙ্গে বিচারপতি জানিয়ে দিয়েছেন, সিবিআইয়ের আদালত যদি ছ’মাসের মধ্যে মামলার নিস্পত্তি না করতে পারে, তা হলে অবশ্যই হাইকোর্ট রূপমকে জামিন দেবে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ তুলে বিজেপি বিধায়ককে তাঁর বাসভবনে গিয়ে ছুরি মেরে হত্যা করেন রূপম। বর্তমানে ওই হত্যাকাণ্ড মামলাতেই রূপম বেউর জেলে বন্দি।
|
মীরা কুমারের সচিব বরখাস্ত
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
হিসাব-বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার অভিযোগে সিবিআই তল্লাশির পরেই সরিয়ে দেওয়া হল লোকসভার স্পিকারের সচিবকে। স্পিকার মীরা কুমারের প্রাক্তন সচিব এ পি পাঠকের বাড়িতে আজ তল্লাশি চালায় সিবিআই। মীরা কুমারের প্রচার উপদেষ্টা রাখি বক্সি জানান, পাঠক আগে সড়ক পরিবহণ ও জাতীয় সড়ক মন্ত্রকে কাজ করতেন। সেই মন্ত্রক উপযুক্ত ছাড়পত্র দেওয়ার পরেই তাঁকে স্পিকারের সচিবের পদে নিয়োগ করা হয়েছিল। আজ তাঁকে সেই পদ থেকে সরানো হয়েছে। পাঠকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশন। আজ এই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করার পরে পাঠকের দিল্লি ও লখনউয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এই খবর পাওয়ার পরে তাঁকে স্পিকারের সচিবের পদ থেকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সচিবের ঘর থেকে তাঁর নামের ফলকও সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
পাঠক একটি টিভি চ্যানেলকে জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকে কাজ করার সময়ে তাঁর বিরুদ্ধে কিছু ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছিল। সব অভিযোগের জবাবই তিনি দিয়েছেন।
|
দুষ্কৃতী হামলায় হত জওয়ান
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
দুষ্কৃতী হানায় মারা গেলেন এক জওয়ান। ঘটনাটি ঘটেছে তিনসুকিয়ায়। পুলিশ জানায়,কাল রাতে, ৪৫ আসাম রাইফেলসের দুই জওয়ান অভিমান টপ্পো ও আই ওয়াংথাংকে আক্রমণ করে একদল দুষ্কৃতী। দুইজনকেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান অভিমান। ওয়াংথাংকে গুরুতর জখম অবস্থায় অসম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও আসাম রাইফেলস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
|
দুই মাওবাদী ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
কাল রাতে বোধগয়ার মস্তিপুর এবং ভুসরি গ্রাম থেকে পুলিশ দু’জন মাওবাদীকে গ্রেফতার করেছে। এরা হল, মাওবাদী সাব-জোনাল কমান্ডার সুরেন্দ্র যাদব ওরফে রোশনজি, এবং ভোলা মাঝি। সেুরেন্দ্রর বিরুদ্ধে বিহার পুলিশের খাতায় ১৭টি মামলা ঝুলছে।
|
সিবিআই হানার পরেই বরখাস্ত স্পিকারের সচিব |
হিসাব-বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার অভিযোগে সিবিআই তল্লাশির পরেই সরিয়ে দেওয়া হল লোকসভার স্পিকারের সচিবকে। স্পিকার মীরা কুমারের প্রাক্তন সচিব এ পি পাঠকের বাড়িতে শুক্রবার তল্লাশি চালায় সিবিআই। মীরা কুমারের প্রচার উপদেষ্টা রাখি বক্সি জানান, পাঠক আগে সড়ক পরিবহণ ও জাতীয় সড়ক মন্ত্রকে কাজ করতেন। সেই মন্ত্রক উপযুক্ত ছাড়পত্র দেওয়ার পরেই তাঁকে স্পিকারের সচিবের পদে নিয়োগ করা হয়েছিল। শুক্রবারই তাঁকে সেই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাঠকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশন। শুক্রবার এই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করার পরে পাঠকের দিল্লি ও লখনউয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এই খবর পাওয়ার পরে তাঁকে স্পিকারের সচিবের পদ থেকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ দিন পাঠককে সংসদ ভবনে দেখা যায়নি। সচিবের ঘর থেকে তাঁর নামের ফলকও সরিয়ে ফেলা হয়েছে। পাঠক একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকে কাজ করার সময়ে তাঁর বিরুদ্ধে কিছু ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছিল। সব অভিযোগের জবাবই তিনি দিয়েছেন। তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্রও সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
|
ভারতে আসতে চান মুরুগানের মেয়ে |
রাজীব গাঁধী হত্যায় দোষী নলিনী এবং মুরুগানের ২০ বছর বয়সী লন্ডন-প্রবাসী কন্যা হারিত্রা ভারতে এসে এ বার বাবার মৃত্যুদণ্ড ক্ষমা করার জন্য আবেদন করবেন। গ্লাসগ্লো বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিসিনের ছাত্রী হারিত্রা জানান, ১৪ বছর বয়স থেকে তিনি এই মামলা নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে আলোচনা করছেন। ওই মামলার সব নথি তিনি পড়েছেন বলেও তাঁর দাবি। একই সঙ্গে শুক্রবার ফের তিনি দাবি করেন, তাঁর বাবা-মা নির্দোষ। তাঁর কথায়, “তাঁদের স্বীকারোক্তি সবৈব মিথ্যা। তাঁরা মিথ্যা স্বীকারোক্তি বলারই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আমি ওঁদের মেয়ে বলে এ কথা বলছি না। যাঁরা ওই নথি পড়েছেন, তাঁরা এ কথাই বলবেন।” তাঁর আরও যুক্তি, “আমার মা তখন সন্তানসম্ভবা। ওই অবস্থায় কোনও মা কখনও বোমা বিস্ফোরণ ঘটানোর মতো কাজের ঝুঁকি নেয়।?” বৃহস্পতিবারই, তাঁর ‘নির্দোষ’ বাবা-মাকে ‘ফিরিয়ে দেওয়ার’ আবেদন করে তিনি চিঠি দিয়েছিলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী এবং তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতাকে।
|
টাকার উৎস খোঁজার নির্দেশ |
অর্থের বদলে ভোট কাণ্ডে যারা টাকা জোগান দিয়েছিল তাদের খুঁজে বের করতে দিল্লি পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি আফতাব আলম ও বিচারপতি আর এম লোধার বেঞ্চ জানিয়েছে, এই মামলায় টাকার উৎস খুঁজে বের করতে পুলিশকে আগেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এখনও তদন্তকারীরা সে কাজ করতে পারেননি। ২০০৮ সালে আস্থাভোটের সময়ে ইউপিএ জোটের তরফে টাকা দিয়ে কয়েক জন বিজেপি সাংসদের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এই মামলায় সমাজবাদী পার্টির প্রাক্তন নেতা অমর সিংহ ও বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণীর প্রাক্তন সহযোগী সুধীন্দ্র কুলকার্নি সহ ছ’জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে দিল্লি পুলিশ। এই মামলার উপরে আর নজরদারি করতে রাজি নয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। এর পরের প্রক্রিয়া দায়রা আদালতেই চলবে। প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচনী কমিশনার জে এম লিংডোর আবেদনের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টে এই মামলা নিয়ে শুনানি শুরু হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, প্রয়োজনে পরে আবেদনকারী ফের শীর্ষ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারে।
|
সেনায় পুনর্বহালের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের |
ভারতীয় সেনায় ১১ জন ‘শর্ট সার্ভিস কমিশন’ মহিলা অফিসারকে পুনর্বহালের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। ওই মহিলা অফিসারেরা যাতে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে কাজে যোগ দিতে পারেন, তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে সেনাকে নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। ১৪ বছরের মেয়াদ শেষের পর তাঁদের কেন চাকরি ছেড়ে যেতে হবে, তা নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে একটি হলফনামা দেন ওই ১১ মহিলা অফিসার। হলফনামায় তাঁদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের কথাও উল্লেখ করেছিলেন ওঁরা। হাইকোর্ট ওই ১১ মহিলাকে ‘পার্মানেন্ট কমিশন’ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। এই রায়ের বিরুদ্ধে কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে। |
|