|
|
|
|
টুকরো খবর |
ওয়েস্ট বেঙ্গল না পশ্চিমবঙ্গ, ধন্দে রাজ্যপাল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী? ‘পশ্চিমবঙ্গ’ না ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’? ঈষৎ রসিকতার সুরে এই ধন্দ প্রকাশ করলেন স্বয়ং রাজ্যের রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন।
রবিবার ‘সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স’-এর একটি অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল নিজের ভাষণের শুরুতে মমতাকে সম্বোধন করতে গিয়ে বলেন, “অনারেব্ল চিফ মিনিস্টার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল...নো পশ্চিমবঙ্গ...ওহ্ ডোন্ট নো, হোয়াট টু সে...”। প্রসঙ্গত, এত দিন এ রাজ্যের নাম ইংরেজি হরফে লেখা হত ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’ এবং বাংলায় লেখা হত ‘পশ্চিমবঙ্গ’। কিন্তু গত শুক্রবার বিধানসভায় সর্বদল বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, এ বার থেকে ইংরেজি হরফেও এ রাজ্যের নাম ‘পশ্চিমবঙ্গ’ লেখা হবে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে বিতর্ক এবং মতদ্বৈততাও তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলি এবং রাজ্য সরকারের বক্তব্য, ‘প্রশাসনিক’ কারণে ইংরেজিতে ‘পশ্চিমবঙ্গ’ নাম হওয়া জরুরি। তার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এ দিন পরস্পরের মুখোমুখি হলেন রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রী। সেখানেই দেখা গেল, রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের এখনও নতুন নাম ‘অভ্যাস’ হয়নি। |
মাছ-ধান চাষ করবে বিজেপি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ভাঙা রাস্তা মেরামতিতে রাজ্য সরকারের ‘অবহেলা’র অভিযোগ তুলে আন্দোলন করার ব্যঙ্গাত্মক পন্থা বেছেছে রাজ্য বিজেপি। আগামী ২৫ অগস্ট, বৃহস্পতিবার বেলা ২টো থেকে ৪টে রাজ্য জুড়ে ভাঙা এবং বড় বড় গর্তযুক্ত রাস্তায় প্রতীকী মাছ চাষ এবং ধানচারা রোপণ করবে তারা। সংশ্লিষ্ট রাস্তাগুলি যে যান চলাচলের উপযুক্ত নেইতা রাজ্য সরকারের চোখে আঙুল দিয়ে দেখাতেই প্রতিবাদের এই অভিনব কৌশল। বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহের বক্তব্য, “রাজ্যের অনেক রাস্তায় এত বড় বড় গর্ত যে বৃষ্টির জল জমে জলাজমির আকার নিয়েছে। ফলে যানজট এবং দুর্ঘটনা লেগে থাকছে। ওই রাস্তায় প্রতীকী মাছ চাষ করব। প্রতীকী ধান রোপণ হবে।” |
তফসিলিদের চাকরি নিয়ে তথ্য ব্যাঙ্ক
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
তফসিলি জাতি ও উপজাতির কত মানুষ সরকারি চাকরি পেয়েছেন, তা জানতে
‘ডেটা ব্যাঙ্ক’ বা তথ্য ব্যাঙ্ক তৈরি করবে রাজ্য সরকার।
সম্প্রতি এ কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কোন দফতরে তফসিলি জাতি ও উপজাতির কত লোক এবং কত মহিলা চাকরি করছেন, তা খতিয়ে দেখা হবে।
সেই তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা
হবে ডেটা ব্যাঙ্ক। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই রাজ্যে তফসিলি জাতি ও উপজাতিভুক্ত মানুষকে সরকারি চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা হয়নি। তাই এই ব্যাপারে বিশেষ জোর দেওয়া হবে।” |
|
|
|
|
|