|
কী নেই কী চাই |
উত্তর |
মেট্রোয় টিকিট কাউন্টার |
সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশনে (উত্তর দিকে) একাধিক টিকিট কাউন্টার। কিন্তু অফিসের সময়ে নিয়মিত খোলা থাকে একটি, বড়জোর দু’টি। এর ফলে যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ লাইনে অপেক্ষা করতে হয়। এ ব্যাপারে স্টেশন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও সুফল হয়নি। এই হয়রানি থেকে কি মুক্তি নেই? |
হীরালাল শীল, কলকাতা ১২
|
|
দক্ষিণ |
সুষ্ঠু ডাক ব্যবস্থা |
সরশুনা উপনগরী-সংলগ্ন কাষ্ঠডাঙা ডাকঘরের গায়ে যে ‘লেটার বক্স’ লাগানো আছে, তাতে চিঠি ফেললে সে সব চিঠি প্রাপকের কাছে অনেক সময় পৌঁছয় না। অনেকের অভিজ্ঞতা এ রকমই। সরশুনা ও কাষ্ঠডাঙা ডাকঘরের প্রধানকে টেলিফোনে সমস্ত ব্যাপারটা জানালেও প্রতিকার হয়নি। কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন, এর বিহিত হোক। |
অসিতকুমার চৌধুরী। সরশুনা
|
রুটের বাস চলুক |
বজবজ ও মহেশতলা থেকে বেহালা চৌরাস্তা হয়ে ধর্মতলাগামী যে সরকারি ও বেসরকারি বাসগুলি চলাচল করত সেগুলি বহু দিন ধরে বন্ধ। ফলে অটোরিকশাই একমাত্র ভরসা। এই রুটে বহু বেআইনি অটোও চলছে ‘কাটা তেলে’। অবিলম্বে পুরনো বাসরুটগুলি চালু করা হোক ও দূষণ সৃষ্টিকারী অটো বন্ধ করা হোক। |
শুভাশীষ রায়। কলকাতা ৬১
|
পশুদের জন্য কবরস্থান |
গৃহপালিত কোনও পশুর মৃত্যু হলে কবর দেওয়ার ব্যাপারে বাড়ির লোকজনকে নাকাল হতে হয়। মৃত পশুর জন্য কোনও সুনির্দিষ্ট কবরস্থান নেই। গৃহপালিত পশুর মৃতদেহ যত্রতত্র ফেলে দেওয়াও সম্ভব নয়, কারণ তার ফলে পরিবেশ দূষিত হয়। তাই এ ব্যাপারে পুরসভার
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ভেবে দেখতে অনুরোধ করছি। |
নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায়, গড়িয়া, কলকাতা-৮৪
|
বিদ্যুতের অপচয় বন্ধ হোক |
নিউ ব্যারাকপুর পুরসভার অধীনে রাস্তায় যে সব বাতিস্তম্ভ আছে তার বেশিরভাগ স্তম্ভে চল্লিশ অথবা ষাট ওয়াটের বাল্ব লাগানো আছে। এই বাল্বগুলি সারা দিন জ্বালানো থাকে। পূর্বতন পুরসভাকে অনেক বার জানানো সত্ত্বেও কোনও লাভ হয়নি। দিনের বেলায় অপ্রয়োজনে বিদ্যুতের এই অপচয় বন্ধ হওয়া দরকার। বর্তমান পুরসভার কাছে অনুরোধ, এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। |
তপন দে। নিউ ব্যারাকপুর ১৩১
|
|
পূর্ব |
সবুজ পরিবেশ |
কয়েক বছর আগে পর্যন্ত কেষ্টপুর থেকে লেকটাউন পর্যন্ত ভিআইপি রোডের দু’ধারের ডিভাইডারের মাঝে লোহার বেড়া দিয়ে সুন্দর সুন্দর পাতাবাহার গাছ লাগানো ছিল। আস্তে আস্তে বহু জায়গায় লোহার তারের বেড়া চুরি গিয়েছে। ফলে গরু-ছাগল ওই সব জায়গার গাছ খেয়ে যায়। এ ছাড়াও রাস্তার দু’পাশে মেহগনি, শাল, সেগুন, অর্জুন, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ছাড়া অন্যান্য বড় বড় গাছ ছিল। কিন্তু কিছু কিছু গাছের ডাল নির্বিচারে কেটে ফেলা হয়েছে। পরিবেশের স্বার্থে পুর প্রশাসনের এ বিষয়ে অবিলম্বে নজর দেওয়া উচিৎ। |
ভূপেন বসু। কলকাতা ৫৫
|
|
|
আমাদের লিখুন আপনার পাড়ার নাগরিক সমস্যা জানিয়ে
অনধিক ১৫০ শব্দে লিখে পাঠান। ঠিকানা: কী নেই কী চাই,
কলকাতা উত্তর / দক্ষিণ / পুর্ব,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১।
আপনার নাম, ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর অবশ্যই লিখবেন। |
|
|