ছোট ও মাঝারি মাপের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাকে বিশেষ আর্থিক সুবিধা দিতে চলেছে কেন্দ্র। সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক (এসটিপি) প্রকল্পের অন্তর্গত কিছু সুযোগ-সুবিধা তুলে দেওয়ায় সমস্যায় পড়ছে এই সব সংস্থা। সমাধানসূত্র হিসেবে নয়া উৎসাহ প্রকল্প চালু করতে চায় কেন্দ্র। শুধু মাত্র ছোট সংস্থাকে টিঁকিয়ে রাখা নয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের শহরেও তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এই উৎসাহ প্রকল্প কাজে আসবে। বুধবার বণিকসভা সিআইআই-এর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান এসটিপি-র প্রধান ওঙ্কার রাই। তিনি বলেন, “প্রকল্প তৈরির আগে একটি সমীক্ষা করা হচ্ছে। ডেলয়েটকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দু’মাসের মধ্যে তারা রিপোর্ট জমা দেবে।” এসটিপি প্রকল্পের আওতায় থাকা তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি কর ও রফতানি ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় পেত। চলতি বছরের মার্চ থেকে করছাড়ের সুবিধা আর নেই। এই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়াতে কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে ন্যাসকম। তাদের দাবি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি সংস্থার হাত ধরেই দেশে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে উন্নয়ন এসেছে। তাই সেগুলির জন্য প্রকল্প চালু রাখা জরুরি বলে মনে করছে ন্যাসকম। একই অনুষ্ঠানে উইপ্রো-র চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার সুরেশ সেনাপতি জানান, এ রাজ্যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাস তৈরির ব্যাপারে নয়া সরকারকে সময় দিতে রাজি তাঁরা। প্রসঙ্গত, রাজারহাটে ৫০ একর জমি চিহ্নিত করা হলেও সংস্থার হাতে তা তুলে দেওয়া যায়নি। সেনাপতি বলেন, “তিন থেকে ছ’মাসে জমি পাব বলে আশা। নিকাশি ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ সংযোগ, জল, রাস্তা ইত্যাদি পরিকাঠামো -যুক্ত জমি পাওয়ার কথা।” সেক্টর ফাইভে প্রথম ক্যাম্পাসের মতোই এখানেও তথ্যপ্রযুক্তি ও বিপিও, দু’টি কাজই হবে। তিনি জানান, ১০০০ কোটি লগ্নির প্রকল্প দ্রুত চালু করতে তাঁরা আগ্রহী। কারণ প্রথম ক্যাম্পাসে আর জায়গা নেই।
|
স্থানীয় সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে শিলিগুড়িতে হোটেল চালু করতে চলেছে ‘মিঠুন গ্রুপ অব হোটেল’। আগামী ১১ অগস্ট শিলিগুড়ির শিবমন্দির এলাকায় ‘হোটেল মনার্ক আচল’ চালু হতে চলেছে। বুধবার সাংবাদিক বৈঠক করে এ কথা জানান, হোটেলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তপন দাস। তিনি বলেন, “১১ তারিখ উদ্বোধনের দিন চিত্রতারকা মিঠুন চক্রবর্তী উপস্থিত থাকবেন। প্রায় ৪ কোটি টাকা খরচে এই হোটেল তৈরি করা হয়েছে।” |