টুকরো খবর

ইংল্যান্ডকে হারানোর মতো বোলিংও নেই ধোনিদের
আমি দুঃখিত, কিন্তু লেখার শুরুতেই একটা কথা বলতে হবে। ইশান্ত শর্মা, মুনাফ পটেল, প্রবীণ কুমার আর তার সঙ্গে যাকেই খেলানো হোক না, ট্রেন্টব্রিজে ইংল্যান্ডকে হারানোর জন্য সেই আক্রমণ কিন্তু মোটেই যথেষ্ট হবে না। এটাও জানি না আর কত বার সেই পুরনো কথাটা বলতে হবে। বোলিংই কিন্তু টেস্ট ম্যাচ জেতায়। ঠিক যে কারণে লর্ডসে ভারতকে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। ভারতের ব্যাটিং-ফিল্ডিংও আহামরি হয়নি। স্টুয়ার্ট ব্রড, ক্রিস ট্রেমলেট, জেমস অ্যান্ডারসনদের সামলানোর একটাই উপায় ছিল। দ্রুত প্রচুর রান তোলা। কিন্তু সেটাই বা করবে কে? সচিন জ্বরে পড়ল, গম্ভীর চোট পেল। এমনকী দ্রাবিড় বা লক্ষ্মণও বাজে শটে আউট হল। আর মাঠে ভারতীয়দের খারাপ ফিল্ডিং দেখেও অবাক হয়েছি। শুধু রান গলালাম মানে কিন্তু বোলাররাও মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে। বাস্তবটা হল এক নম্বর জায়গাটা পেতে মরিয়া ইংল্যান্ড। আপনারা হয়তো অনেকে চেনা পরিবেশের কথা বলবেন। ঘটনা হল, ভারতীয় পেসারদের থেকে ইংল্যান্ডের পেসাররা অনেক ভাল। ভারতের আবার জাহির খানও নেই। ও-ই তো ধোনিদের সেরা বোলার। ভারতকে এখন প্রার্থনা করতে হবে যেন ইংল্যান্ড আত্মতুষ্টিতে ভোগে। নিজেদের খেলার মান উন্নত করতে না পারলে প্রার্থনা ছাড়া আর কী-ই বা করতে পারে ধোনিরা? টেস্ট সিরিজের আগে গোটা কয়েক ওয়ার্ম আপ ম্যাচ খেললে হয়তো ভারতের সুবিধা হত। বিশেষ করে জাহির, সচিনদের যারা ওয়েস্ট ইন্ডিজে যায়নি। সেটা ওরা পেল না। তা ছাড়া ভারত দেশ থেকেও বিকল্প ক্রিকেটার উড়িয়ে আনতে পারছে না। তা হলে আর ওদের রইলটা কে? আর হ্যাঁ, স্পিনাররা কিন্তু ইংল্যান্ডে টেস্ট জেতায় না। তাই হরভজনের উপর ভরসা করা অর্থহীন।

‘নিজেদের দোষে দু’টো গোল’
অম্বেডকরে প্রচণ্ড বৃষ্টি সত্ত্বেও তাঁর দল ভাল খেলেছে বলে জানিয়ে দিলেন ভারতের কোচ আর্মান্দো কোলাসো। এ দিন ম্যাচের পরে বলে দিলেন, “আমি আগের দিন বলেছিলাম দিল্লিতে অন্যরকম ম্যাচ হবে। সেই অন্য খেলাটা ছেলেরা খেলে দেখাল। কিন্তু নিজেদের দোষে দু’টো বাজে গোল খেয়ে গেলাম বলেই ম্যাচটা জিততে পারলাম না। তবে দলের পারফরম্যান্সে আমি খুশি।”ভারত এ দিন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির সঙ্গে ম্যাচ ড্র করলেও প্রাক বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল। কোলাসো অবশ্য জেজে, জুয়েল রাজাদের নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি কাজ করতে আগ্রহী। বললেন, “ফেডারেশন সচিব কুশল দাসের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। শ্রীনিবাস ডেম্পোর সঙ্গেও কী ভাবে এদের নিয়ে কাজ করা যায় তা নিয়ে কথা বলব।” আমিরশাহি কোচ এ দিন অভিযোগ করেন, “মাঠ ফুটবল খেলার মতো অবস্থায় ছিল না। অনেক জায়গায় জল দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। আমাদের বড় স্টাডের বুট ছিল না। তা সত্ত্বেও ছেলেরা ভাল খেলেছে।” কোলাসো উল্টে বলেন, “ছেলেরা ম্যাচটা খেলেতে চাইছিল। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হবে কি না তা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন শুধু ম্যাচ কমিশনরাই।”

রেলশহরে দাবা
তিন দিন ব্যাপী এলআইসি’র পূর্বাঞ্চলীয় দাবা প্রতিযোগিতা হয়ে গেল খড়্গপুর গ্রামীণ থানার সাহাচকে। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিবেকানন্দ প্রধান। আসানসোল, হাওড়া, খড়্গপুর, গুয়াহাটি, শিলচর, বঙ্গাইগাঁওয়ের ১০ জন মহিলা-সহ মোট ২৩ জন প্রতিযোগী যোগ দেন। পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন আসানসোলের দিব্যেন্দু চক্রবর্তী। মহিলা বিভাগে চ্যাম্পিয়ন খড়্গপুরের মালবী শ্রীবাস্তব। প্রতিযোগিতার মুখ্য পরিচালক ছিলেন উদয়কান্তি ঘোষ।
Previous Story Khela First Page



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.