|
অবিলম্বে রাস্তা সারানো হোক |
চণ্ডীতলা ২ ব্লকের বড়তাজপুর হাইস্কুল (মাদ্রাসা) থেকে তিসা খরসরাই হয়ে মণিরামপুর বারুণিঘাটার পুল পর্যন্ত যে মোরামের রাস্তাটি গিয়েছে, তার অবস্থা খুবই খারাপ। দীর্ঘ দিন ধরে রাস্তাটি সংস্কার হয় না। ইটের টুকরো বের হওয়া এই রাস্তায় মাঝে মাঝে এমন গর্ত তৈরি হয়েছে, যে কোনও সময়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অত্যন্ত ব্যস্ত এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন তিনটি হাইস্কুলের ছাত্রছাত্রী-সহ বহু সাধারণ মানুষ যাতায়াত করেন। সেই সঙ্গে চলে নানা ধরনের গাড়ি। কিন্তু রাস্তার অবস্থা এমন, সামান্য বৃষ্টিতেই সব কিছু বন্ধ হয়ে যায়। এমনকী রিকশাও চলে না। মানুষের দুর্ভোগ চরমে ওঠে। কবে রাস্তার হাল ফিরবে কে জানে! অথচ এই রাস্তার এক দিক ৬ নম্বর রুটের সঙ্গে এবং অন্য দিক জঙ্গলপাড়া হয়ে ২৬ নম্বর রুটের সঙ্গে যুক্ত। কর্তৃপক্ষ বিষয়টির দিকে নজর দিন। |
সুদেব মাল। তিসা, খরসরাই, হুগলি।
|
সেতুর সংস্কার খুবই জরুরি |
চুঁচুড়া-তারকেশ্বর এবং হরিপালের মধ্যে রাস্তায় হোদলা ও হাঁসনানের মাঝে অবস্থিত ঘিয়া সেতুর একদিকের রেলিং বছর পাঁচেক আগে ভেঙে গিয়েছে। শুরুতেই সেতুটি তৈরিই হয়েছিল অবৈজ্ঞানিক ভাবে। ফলে প্রথম থেকেই বিপদের আশঙ্কা ছিলই। রেলিং ভাঙায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা আরও বেড়েছে বলাইবাহুল্য। যদিও অবস্থানগত ভাবে এই সেতুটির গুরুত্ব অপরিসীম। হুগলি জেলার বিখ্যাত টুসু মেলার জন্য হাঁসনানের এই সেতুটিকে অনেকেই চেনেন। টুসু উপলক্ষে এখানে ভিড়ও হয় প্রচুর। সেতুর উপরেও তখন তিলধারণের জায়গা থাকে না। অসংখ্য মানুষের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সময় থাকতে সেতু সংস্কারে নজর দিক কর্তৃপক্ষ। |
লক্ষ্মণ সাঁতরা। দাদপুর, হুগলি।
|
মোরাম রাস্তার হাল খারাপ |
হরিপালের ইলিপুর থেকে হরিপাল থানার কাছ পর্যন্ত যে মোরাম রাস্তাটি গিয়েছে, সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হরিপাল ব্লকের শেষ প্রান্তের মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এই রাস্তাটি। কিন্তু সংস্কারের অভাবে দশা খারাপ। এই রাস্তায় চলে কয়েকটি মাত্র ট্রেকার। যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। রাস্তাটিকে প্রধানমন্ত্রী গ্রামসড়ক যোজনার আওতায় এনে অবিলম্বে পাকা করলে সুবিধা হয়। |
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়। শিয়াখালা। |
|