টুকরো খবর
|
মাওবাদী নিয়ে মমতা নরম নন, দাবি চিদম্বরমের |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
মাওবাদীদের মুক্তি দেওয়া নিয়ে আপত্তি থাকলেও, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদিচ্ছা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরমের সংশয় নেই। সিপিএমের অভিযোগ, বিধানসভা নির্বাচনের সময় মাওবাদীরা তৃণমূল কংগ্রেসকে সাহায্য করেছিল। তার প্রতিদানেই এখন মাওবাদীদের বিষয়ে নরম মনোভাব নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু চিদম্বরম তা মানতে রাজি নন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, “মাওবাদীরা তৃণমূল কংগ্রেসকে মদত দিয়েছিল, এ কথার কোনও ভিত্তি নেই। আমার কাছে অন্তত এমন তথ্য নেই যা থেকে এই সিদ্ধান্তে আসা যায়।” মাওবাদীদের আলোচনায় বসাতে তাদের কয়েক জন জেলবন্দি নেতাকে মুক্তি দিতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এ বিষয়ে নীতিগত আপত্তি রয়েছে কেন্দ্রের। আজ চিদম্বরম নিজেই জানিয়েছেন, “জঙ্গলমহলে সিপিআই (মাওবাদী) ও পুলিশি সন্ত্রাস-বিরোধী জনগণের কমিটি ফের সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে বলে রিপোর্ট রয়েছে। আমরা ওই রিপোর্ট পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে পাঠিয়ে তাদের সতর্ক থাকতে বলেছি।” বস্তুত, মমতাও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, মাওবাদীরা উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়ালে তা বরদাস্ত করা হবে না। তাই জঙ্গলমহলে কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে দেওয়ারই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। চিদম্বরম জানিয়েছেন, “পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে রাজ্য সরকার। আমরাও তাতে রাজি হয়েছি।”
|
জাতীয় আদলে পাঠ্যক্রম তৈরি করবে রাজ্যও |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
জাতীয় পাঠ্যক্রমের আদলে এ বার রাজ্য স্তরেও পাঠ্যক্রম তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার। পাঠ্যক্রম, পরীক্ষা পদ্ধতির পাশাপাশি ক্লাসে পড়ানোর ধরন কেমন হওয়া উচিত সব বিষয়ের রূপরেখাই থাকবে তাতে।
প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যক্রম ঢেলে সাজা ও পঠনপাঠনের উন্নতির জন্য ২১ সদস্যের একটি কমিটি গড়েছে রাজ্য সরকার। বুধবার ছিল সেই কমিটির প্রথম বৈঠক। পরে কমিটির অন্যতম সদস্য, দিল্লির এডুকেশনাল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাডেমির অধিকর্তা মর্মর মুখোপাধ্যায় রাজ্য স্তরে পাঠ্যক্রম তৈরি করার কথা জানান। তিনি বলেন, “শিশুর বিকাশের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলো, নাটক ইত্যাদি বিষয়েও জোর দেওয়া উচিত। বদলানো দরকার পরীক্ষার পদ্ধতি এবং পড়ানোর ধরন।” এই সব বিষয়ে সুপারিশ করার জন্য তিনটি সাব-কমিটি গড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
|
জাতীয় আদলে ঠ্যক্রম তৈরি রবে রাজ্যও |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
জাতীয় পাঠ্যক্রমের আদলে এ বার রাজ্য স্তরেও পাঠ্যক্রম তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার। পাঠ্যক্রম, পরীক্ষা পদ্ধতির পাশাপাশি ক্লাসে পড়ানোর ধরন কেমন হওয়া উচিত সব বিষয়ের রূপরেখাই থাকবে তাতে। থম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যক্রম ঢেলে সাজা ও পঠনপাঠনের উন্নতির জন্য ২১ সদস্যের একটি কমিটি গড়েছে রাজ্য সরকার। বুধবার ছিল সেই কমিটির প্রথম বৈঠক। পরে কমিটির অন্যতম সদস্য, দিল্লির এডুকেশনাল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাডেমির অধিকর্তা মর্মর মুখোপাধ্যায় রাজ্য স্তরে পাঠ্যক্রম তৈরি করার কথা জানান। তিনি বলেন, “শিশুর বিকাশের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলো, নাটক ইত্যাদি বিষয়েও জোর দেওয়া উচিত। বদলানো দরকার পরীক্ষার পদ্ধতি এবং পড়ানোর ধরন।” এই সব বিষয়ে সুপারিশ করার জন্য তিনটি সাব-কমিটি গড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
|
পার্ট টু-র ফল |
পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স পার্ট টু-র ফল প্রকাশিত হয়েছে মঙ্গলবার। বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়, বিএ, বিএসসি, বি কম মিলিয়ে ১০২৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় ১০ হাজার জন পাশ করেছেন। অনার্স নিয়ে পাশ করেছেন ৮৪৫০ জন এবং প্রথম শ্রেণিতে ৮৬৫ জন। পাশের হার প্রায় ৯৭%। ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা-নিয়ামক অভিজিৎ তলাপাত্র বলেন “৪৬টি কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। ৫০ দিনের মাথায় ফল বেরোল।” |
|