টুকরো খবর
|
বাঘের হানায় মৎস্যজীবী জখম
নিজস্ব সংবাদদাতা• গোসাবা |
বাঘের হানায় গুরুতর জখম হলেন এক মৎস্যজীবী। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটে সুন্দরবনের আড়বেসি জঙ্গলের কাছে ঝিলা নদীতে। সঙ্গীরা চেঁচামেচি করে, লাঠি দিয়ে বাঘকে পিটিয়ে মনোরঞ্জন জোয়ারদার নামে আহত ওই মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করেন। তাঁকে প্রথমে গোসাবার ছোটমোল্লাখালি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় শুক্রবার স্থানান্তরিত করানো হয় কলকাতার হাসপাতালে। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে ছোট মোল্লাখালির বাসিন্দা মনোরঞ্জনবাবু দুই প্রতিবেশীকে নিয়ে মাছ ধরতে যান সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী-খাঁড়িতে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁরা আড়বেসি জঙ্গলের কাছে নৌকায় বসে মাছ ধরছিলেন। সেই সময়ে ওই জঙ্গল থেকে বাঘটি বেরিয়ে নৌকায় হানা দেয়। মনোরঞ্জনবাবুর কাঁধের কাছে কামড়ে দেয়। বাঘটি তাঁকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু মনোরঞ্জনবাবুর সঙ্গীরা বাঘটিকে লাঠি দিয়ে পেটান। বাঘটি মনোরঞ্জনবাবুকে ছেড়ে জঙ্গলে ঢুকে যায়। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অ্যাসিস্ট্যান্ট ফিল্ড ডিরেক্টর অঞ্জন গুহ বলেন, “বাঘের হানায় আড়বেসি জঙ্গলের কাছে এক মৎস্যজীবী জখম হয়েছেন বলে জানতে পেরেছি। ঘটনাটি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
হাতির হানায় মৃত ৩, জখম ৩
নিজস্ব সংবাদদাতা, গুয়াহাটি |
হাতির হানায় অসমে দুই শিশুকন্যা-সহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য একটি ঘটনায় জখম আরও তিন। পুলিশ ও বনবিভাগ সূত্রে খবর, কয়েক দিন ধরেই বাক্সার বতাবাড়িতে হাতিরা হানা দিচ্ছিল। গত রাতেও বতাবাড়ি থেকে বের হয়ে এসে হাতিরা শিমালুগুড়ি গ্রামে হানা দেয়। বাড়িতে ঘুমোচ্ছিলেন শিনদ্রে নার্জারি ও তাঁর দুই কন্যা নাবলে ও অম্বিকা। সেখানে চড়াও হয়ে ঘুমের মধ্যেই তিন জনকে পিষে মারে হাতিরা। বেশ কিছু বাড়ি ভেঙে তছনছ করে। আজ সকালে তিনসুকিয়ার ডুমডুমায়, চামডাং চা বাগানে হানা দেয় হাতিরা। তাদের হানায় বাগানের তিন নম্বর লাইনে, দুই শিশু-সহ তিন জন জখম হয়। জখমরা হল পুটুমণি, ঝুম্পা ও নরেশ ভূমিজ।
|
কুকুরের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর
সংবাদসংস্থা • বেঙ্গালুরু |
রাস্তার কুকুরের কামড়ে মৃত্যু হল আড়াই বছরের এক শিশুর। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বেঙ্গালুরুতে একটি হাসপাতালের সামনে। শিশুটির অন্তঃসত্ত্বা মা ওই হাসপাতালে ভর্তি। বাবা শিশুটিকে ফুটপাথে শুইয়ে রেখে উঠে যাওয়ার পরেই কুকুররা কামড়ায় তাকে। শিশুটির বাবা, মা দু’জনেই দিনমজুর। দু’বছর আগে কাজের খোঁজে বিহার থেকে এখানে আসেন। |
|