টুকরো খবর
সুরজিতের উচ্চশিক্ষায় একমাত্র কাঁটা অভাব
উচ্চ মাধ্যমিকে চমৎকার রেজাল্ট করেও মন ভাল নেই সুরজিতের। পরিবারের আর্থিক অসচ্ছলতা যেন কাঁটা বিছিয়ে দিয়েছে তাঁর উচ্চশিক্ষার পথে। রিষড়ার ৩ নম্বর নতুনগ্রামের বাসিন্দা সুরজিৎ মজুমদার চান বড় হয়ে তাঁর মতো অভাবী ছেলেমেয়েদের পাশে দাঁড়াতে। কোন্নগর নবগ্রাম বিদ্যাপীঠ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে ৪১০ নম্বর পেয়েছেন তিনি। ইচ্ছে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা করার। কিন্তু পড়ার সুযোগ পেলেও কী করে খরচ জোগাড় হবে, তা নিয়ে ভেবে আকুল সুরজিৎ। বাবা অমলবাবু রিষড়া বাস্তুহারা বাজারে আনাজ বিক্রি করেন। ছেলেকে বড় করার স্বপ্ন অমলবাবু ও তাঁর স্ত্রী পূরবীদেবীর চোখে। সুরজিতের জ্যাঠতুতো দাদা রবি মজুমদার বলেন, “পয়সার অভাবে আমরা বেশি দূর পড়তে পারিনি। একই কারণে ওর পড়াও আটকে যাবে, ভাবতেই পারি না।”
সুরজিৎকে সাহায্য করতে হলে যোগাযোগ: ৯০০৭৬-৫৩১৩৮ (রবি মজুমদার)।

বালি চাপা দেওয়া দেহ উদ্ধার শ্রীরামপুরে
নির্মীয়মান বাড়ির অসমাপ্ত মেঝেয় বালি চাপা অবস্থায় এক কিশোরীর অর্ধনগ্ন দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। মঙ্গলবার বিকেলে শ্রীরামপুরের ঘোড়ামারায় ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে দেহ উদ্ধার করে ময়না-তদন্তে পাঠায় পুলিশ। বছর সতেরোর ওই কিশোরীর পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। খুনের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিশ জানায়, এ দিন দুপুরে বাড়ির কাজ চলছিল। হঠাৎই বালি-চাপা দেওয়া ওই তরুণীর দেহাংশ চোখে পড়ে শ্রমিকদের। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। বাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন শ্রীরামপুরের আইসি তথাগত পাণ্ডে, এসডিপিও কঙ্করপ্রসাদ বাড়ুই এবং জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিল্পাঞ্চল) দেবাশিস বেজ। ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে আসেন শ্রীরামপুর-উত্তরপাড়া ব্লকের বিডিও শ্রাবন্তী দাস। পুলিশ জানায়, কিশোরীর গলায় ফাঁসের দাগ ছিল। পরনে লাল রঙের একটি ছেঁড়া সায়া। উর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত। বাড়ির সেফটিক ট্যাঙ্ক থেকে একটি শাড়ি এবং জুতো পাওয়া যায়। ঘর থেকে ভাঙা চুড়ি এবং কানের দুলও উদ্ধার করে পুলিশ। খুনের আগে তাঁর উপর শারীরিক অত্যাচার হয়েছিল কিনা, তা দেখা হচ্ছে।
Previous Story South First Page



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.