দলীয় কোন্দলের জেরে কংগ্রেসের দখলে থাকা বেলডাঙা ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতির পদ ছাড়লেন সুনির্মল ঘোষাল। সোমবার তিনি বহরমপুর মহকুমাশাসকের কাছে পদত্যাপত্র জমা দেন। স্থানীয় কংগ্রেস নেতা সুনির্মল ঘোষালের বিরুদ্ধে দল বিরোধী কাজের অভিযোগ রয়েছে। অন্য দিকে তিনি বলেন, “লোকমুখে শুনছি, দল বিরোধী কাজের অভিযোগে আমাকে নাকি কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই চিঠি পায়নি। আমার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত চেয়েছিলাম। কিন্তু তা না করে আমাকে বহিষ্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তা জানতে পেরে পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতির পদ ত্যাগ করলাম।’’ কংগ্রেসের বেলডাঙা ২ নম্বর ব্লক সভাপতি ও স্থানীয় বিধায়ক হুমায়ন কবীর বলেন, “তিনি দীর্ঘ দিন ব্লক কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন। তাঁর নেতৃত্ব আমাদের কাজ করতে অসুবিধা হয়নি। কিন্তু বর্তমানে তিনি দলের বিরোধিতা করছেন। ওই ব্যাপারে সুনির্মলবাবুকে শো-কজ করা হয়েছে। তিনি নিজের ত্রুটি ও গাফিলতি বুঝতে পেরে পদত্যাগ করায় কোনও সমস্যা রইল না।”
|
তেহট্ট থানার দেবনাথপুর হাইস্কুলে মহকুমাশাসকের উপস্থিতিতে সিপিএম এবং কংগ্রেসের স্থানীয় নেতাদের নিয়ে শান্তি বৈঠকের পরে নাটনা পঞ্চায়েতের প্রধান সিপিএমের দ্রৌপদী বিশ্বাসকে এলাকার কিছু মহিলা হেনস্থা করেছেন বলে অভিযোগ উঠল। মহকুমাশাসক অচিন্ত্যকুমার মণ্ডল বলেন, “আমার সামনেই ওই প্রধানকে কয়েকজন মহিলা হেনস্থা করেছেন। প্রশাসনের লোকজনই ওই প্রধানকে উদ্ধার করেছেন। তবে পরিস্থিতি আপাতত নিয়ন্ত্রণে। এলাকায় পুলিশ পিকেট বসেছে।” সিপিএমের তেহট্ট জোনাল কমিটির সদস্য সুলগ্ন ভট্টাচার্য বলেন, “তৃণমূলের সদস্য কিছু মহিলা আমাদের প্রধানকে হেনস্থা করেছে।” তৃণমূলের তেহট্ট ১ ব্লক সভাপতি সঞ্জয় দত্ত বলেন, “অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। এলাকার কিছু মহিলাদের মধ্যে গণ্ডগোল হয়। আমরাই সেটা মিটিয়ে দিয়েছি।”
|
কৃষ্ণনগর সদর হাসপাতালে পচন ধরা হাত নিয়ে শৌচাগারের পাশে পড়েছিলেন যে রোগী, সোমবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম চিত্তরঞ্জন সাউ। মধ্য পঞ্চাশের এই ব্যক্তিকে পরে অবশ্য শৌচাগারের পাশ থেকে তুলে নিয়ে হাসপাতালের শয্যায় ঠাঁই দেওয়া হয়েছিল।
|
স্ত্রীকে হত্যার চেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তি গ্রেফতার হয়েছে। সামশেরগঞ্জ থানা এলাকার শ্বশুরবাড়িতে রুকসানা আনোয়ারা (২২) নামে ওই মহিলাকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন প্রতিবেশীরা। তিনি চিকিৎসাধীন। |