|
|
|
|
|
|
|
তিনি বলেন |
রোগী মারামারি শুরু করলে সামলাবে কে? |
প্রসঙ্গ পাভলভের হাল |
|
|
|
|
|
বাজার যাওয়ার আগে |
|
|
লেক মার্কেট: আলু ৮, পেঁয়াজ ১৪, বেগুন ১৫, টোম্যাটো ১৫, লাউ ১৫, পটল ১৫, শসা ১৫, ঝিঙে ২৪, কাঁচকলা ৪ টাকা
(একটি), কাঁচা আম ২০, বিন ৪০, হিমসাগর আম ২৫, ল্যাংড়া ৩০, মোসাম্বি ৫০ (ডজন), বেদানা ২০০, কাটা পোনা ১৬০,
ট্যাংরা ৩০০, পমফ্রেট ২৫০, গুরজালি ২৫০, ভেটকি ৩০০, বোয়াল ১৬০, পাবদা ২৫০, ডিম ৩ (একটি),
মুরগির মাংস ১৪০।
মানিকতলা বাজার: আলু ৭, পেঁয়াজ ১২, ক্যাপসিকাম ৪০, টোম্যাটো ১৬, পেঁপে ১৫, পটল ১৫, কাঁচকলা ৩ টাকা
(একটি), কাঁচা আম ২০, বিন ৩৫, হিমসাগর আম ২৫, ল্যাংড়া ৩০, মোসাম্বি ৫০ (ডজন), বেদানা ২০০, কাটা পোনা
১৬০, ট্যাংরা ৩০০, গুরজালি ২৫০, ভেটকি ৩০০, পাবদা ২৫০, তোপসে ২৫০, ডিম ৩ (একটি), মুরগির মাংস ১৪০।
শোভাবাজার: আলু ৭, পেঁয়াজ ১২, বেগুন ১৫, টোম্যাটো ১৬, ঢ্যাঁড়স ২০, পেঁপে ১৬, পটল ১৫, শসা ১৫, ঝিঙে ২০,
কাঁচা আম ২০, কুমড়ো ১৫, হিমসাগর আম ২৫, ল্যাংড়া ৩০, মোসাম্বি ৫০ (ডজন), বেদানা ২০০, কাটা পোনা ১৬০,
কাতলা ২০০, ট্যাংরা ৩০০, পমফ্রেট ২৫০, ভেটকি ৩০০, পার্শে ২৫০, পাবদা ২৫০, তোপসে ২৫০, ডিম ৩
(একটি), মুরগির মাংস ১৪০। |
|
|
|
|
|
|
আজ জন্মদিন হলে |
|
পুলকরঞ্জন দেব |
|
|
|
শুভ সংখ্যা: ৩, ৪, ৬ ও ৯।
শুভ দিন: সোম, মঙ্গল, বৃহস্পতি ও শুক্র।
শুভ রং:গাঢ় নীল, ময়ূরকণ্ঠী নীল, আকাশি
নীল, সোনালি ও হাল্কা সবুজ।
শুভ রত্ন: হিরে, পান্না, মুক্তো ও শ্বেত
জারকন। স্বাস্থ্য ভালই থাকবে। |
নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন কাম্য। কর্ম ও ব্যবসায় অর্থাগম। ব্যবসায় প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা। প্রেম-প্রীতিতে অসম্মান ও প্রবঞ্চনা মনোকষ্ট বাড়াতে পারে। প্রিয়জনের শিক্ষা সাফল্য। অসতর্কতায় সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। |
|
|
|
সতর্ক থাকুন |
|
কলকাতার রাস্তাঘাটের অবস্থা জানতে ‘এসএমএস গপশপ’-এর আওতায় ‘রেজিস্ট্রেশন’ করলেই চলবে।
মোবাইলে ‘KP’ টাইপ করে তা ০৯২১৯৫৯২১৯৫ নম্বরে পাঠিয়ে দিলেই জানা যাবে বিভিন্ন রাস্তাঘাটের অবস্থা।
এসএমএস করে রাস্তার হাল জেনে নিন। ‘TRF’ লিখে ৫৭৫৭৫৬ নম্বরে পাঠিয়েদিলেই
কোথায় কেমন যানজট, জানিয়ে দেবে ট্রাফিক পুলিশ।
ট্যাক্সিচালক প্রত্যাখ্যান করলেও ওই নম্বরে এসএমএস করুন বা ফোন করুন ১০৭৩ (টোল-ফ্রি) নম্বরে।
|
|
|
|
|
৫০ বছর আগে |
|
|
|
চাকরিপ্রার্থী নেই |
|
সোমবার ডিভিসি কর্তৃপক্ষ ৩০ জন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের ইন্টারভিউ নিবার জন্য সকাল ১০টায় আলীপুরে এন্ডারসন হাউসে বোর্ড সাজাইয়া বসেন। ঘড়ির কাঁটা আগাইয়া চলিলেও কেহই আসিল না। অবশেষে কর্তৃপক্ষ ‘দুত্তোর’ বলিয়া চলিয়া যান।
-আনন্দবাজার পত্রিকা, ৭ জুন ১৯৬১। বানান ও ভাষা অপরিবর্তিত রেখে সংক্ষেপিত।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|